প্রতিদিন আমার শরীর আমার স্ত্রীর সাথে জোর করে সহবাস করে । আমার তখন কোন উপায় থাকে না তাকে বাঁচানোর ।


প্রথম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক করুন ।


আকাশ: এর ঘুম ভেঙ্গেছে, এবং আকাশ আবারো দেখতে প্রায় তার শরীরের কোন কাপড় নেই । আর সারা শরিলে বেতা করছে, মনে হচ্ছে রাতে কিছু একটা হয়েছে । আকাশ বিছানা থেকে উঠতে পাচ্ছে না, শরীরের খুব বেতার জন্য । এমন বার বার মনে হচ্ছে তার শরীরের সাথে বড় কোন একটা হয়েছে । হটাৎ করে ফারজানার কথা মনে হলো । দেখতে পেলো ফারজানা বিছানায় নেই, তাহলে ফারজানা কোথায় । আকাশ অনেক কষ্ট করে বিছানায় উঠে বসলো । আর দেখতে পেলো ফারজানা, দেয়ালের সাথে হেলান দিয়ে বসে আছে । দেখ এমন মনে হচ্ছে যেন কেউ তাকে ধর্ষণ করেছে । তার চুল আউলা যাউল, শরীরে কোন কাপড় নেই সব ছিরে বিরে নিচে পড়ে আছে । দেখে মনে হচ্ছে রাতে তার সাথে বড় কোন দূর্ঘটনা ঘটেছে । আকাশ তারা তারি গিয়ে তার স্ত্রীকে জড়িয়ে ধরে বললো । তোমার কি হয়েছে ফারজানা....  তোমার কি হয়েছে ফারজানা.... এভাবে অনেক খুন চিৎকার করে, তার কোন রাউ সব্দ না পেয়ে । বুঝতে পারলো তার সাথে রাতে খুব বেশি নির্যাতণ হয়েছে, তাই আকাশ এর স্ত্রী অজ্ঞান হয়ে পড়ে আছে । আকাশ ফারজানাকে অনেক কষ্ট করে মুখে পানি দিয়ে জ্ঞান ফিরায় । এবং তাকে পানি পান করায়, তার মুখ দেখে মনে হচ্ছে রাতে তার সাথে ভয়ংকর কিছু হয়েছে । আকাশ ফারজানাকে বললাম রাতে তোমার সাথে যা কিছু ঘটেছে সব আমাকে খুলে বলো । ফারজানা শুধু তুত্লাচ্ছে, আর কাঁদছে ।


ফারজানাঃ কাঁদছে তার দুুচোখের পানি দেখলে যে কেউ ভেংগে পরবে । ফারজানার স্বামী আকাশ বুঝতে পারলো সে এখন কোন কিছু বলার মতো অবস্থাতে নাই । তাই আকাশ তার স্ত্রীকে কোলে নিয়ে বিছানায় শুইয়ে দিল । আকাশ কোন ডাক্তার ডাকলো না যদি লোক যানা যানি হয় তাহলে তার স্ত্রী ফারজানা, মানুষ এর কাছে ধর্ষীত হবে । এবং তাদের এই সব কথা শুনলে মানুষ তাদের কে ভয় পাবে । এবং কিছু লোকজন যানে শুধু হাঁসি তামাশা করতে । অন্যের বিপদ তাদের চোখে পরবে না, শুধু পরবে নিজের বিপদ গুলো । এই জন্য সে কাউকে কিছু বলেনি । আকাশ তার স্ত্রীকে শুইয়ে দিয়ে বাহিরে গেলো কিছু ওষুধ আনতে । ফারজানা তখন ঘুমাচ্ছে, তার সাথে রাতে যেসব হয়েছে, এমন অবস্থা কোন মেয়ে ঐ সুস্থ থাকতে পারবে না । আকাশ চলে এলো, ওষুধ আর কিছু খাবার হাতে নিয়ে । এখন ও ফারজানা ঘুমের ঘরে, তার ঘুম ভাঙ্গা পর্যন্ত আকাশ তাকে ডাকলো না । এভাবে সকাল গিয়ে দুপুর হয়ে আসলো কিন্তুু ফারজানা ঘুম থেকে উঠলো না । এবার আকাশ ভাবলো যদি রাত হয়ে যায়, তাহলে ফারজানার সাথে আবার কিছু একটা হতে পারে । এবার ফারজানার উপর এসব আসলে, তাকে আর বাঁচাতে পারবো না ।


আকাশঃ এবার অনেক কষ্ট করে ফারজানকে ঘুম থেকে ডেকে তুললো । এবার ফারজানা আগের থেকে ও অনেকটা ভাল হয়েছে । আকাশকে দেখে সে ভয়ে কাঁদছে, আর বলছে আমাকে কিছু করবেন না । আমাকে কিছু করবেন না । আকাশ কিছু বুঝতে পারছে না, সে ভাবলো আমার স্ত্রী আমাকে দেখে এতোটা ভয় পাচ্ছে কেন । তাহলে কি সত্যি ঘুমের মধ্যে আমার ভিতর কোন কিছু ডুকে যায় । সে আমার শরীরের মধ্যে ডুকে এসব করে, আর তার জন্য ঐ আমার পুরো শরীরে বেথা করতো । আর আমার কিছু মনে থাকে না কেন । সে কি আমার সাথে কিছু করে যার জন্য আমার কিছু মনে থাকে না । এখন বুঝতে পেরেছি আমার শরীর ঐ আমার স্ত্রীরির এই অবস্থা করেছে । আমার খুব রাগ হলো আমি নিজে নিজেকে মেরে ফেলার চেষ্টা করেছি । তার পর বুঝতে পেরেছি আমি এখন মরে গেলে কি আমার স্ত্রী বেঁচে যাবে । এবং সব কিছু ঠিক হয়ে যাবে, না কিছুই ঠিক হবে না । আমার মনে এ সমস্ত চিন্তা ঘুরপাক খাচ্ছে, এমন সময় আমার স্ত্রী ফারজানা পিছন থেকে ডেকে উঠলো । আমি বুঝতে পেরেছি আপনি আমার স্বামী, আমি বুঝতে পেরেছি আপনি আমার স্বামী । 


ফারজানাঃ 

আমি বুঝতে পেরেছি আপনি আমার স্বামী, কালকে রাতে আমি আমার কথা রেখেছি । আমি আমার সমস্ত সক্তি দিয়ে ও আপনাকে যাগিয়ে তোলতে পারিনি, আমি তখন বুঝতে পেরেছি ঐটা আপনি ছিলেন না, শরীর আপনার ছিল কিন্তুু ঐটা আপনি ছিলেন না । আপনার শরীরের ভেতর অন্য কিছু একটা, তাও আবার একজন না দুজন । তাঁরা খুব ভয়ংকর ভাবে আমাকে নির্যাতন করে, আমি তাদের কাছে এতো হাত জোড় করে ও রেহাই পাই না । আমি যখন আপনার দিকে তাকালাম তখন দেখলাম আপনার কপাল ফেটে রক্ত বের হচ্ছে, আরো দেখলাম আপনার দুচোখ দিয়ে হলুদ রক্ত পরতে, যা আমি আগে কখনোই দেখিনি । আমি খুব ভয় পেয়ে গেলাম আর এখান থেকে পালাতে চেষ্টা করলাম, আমি যখন দরজা খুলতে গেলাম তখন আপনার শরীর আমাকে ধরে ফেললো । আর আমার শরীরের সমস্ত কাপড় জোর করে খুলে ফেললো । আমি আপনার শরীর সাথে পেরে উঠলাম না, আমি অনেক চিৎকার করার চেষ্টা করছি কিন্তুু আমার এমন মনে হচ্ছে কেউ আমার গলায় টিপে ধরে আছে । তাঁরা দুজন আমার শরীরটার উপর অনেক অত্যাচার করেছে । আমি এসব আর সহ্য না করতে পেরে অজ্ঞান হয়ে পড়ি । আমি তখন বুঝতে পেরেছি এটা আপনার কোন সমস্যা না । তাঁরা আমার জন্য এসেছে, আরো দু'বছর আগে আমার শরীর এর সাথে কিছু একটা মিশে গেছিলো । কিন্তুু তখন থেকে আমার সাথে কোন পুরুষ মানুষ এর সাক্ষাৎ হতো তারা সবাই আমার জন্য পাগল হয়ে যেতো । তাও আবার শুধু রাতে এমন হতো  দিন এর সময় এমন হতো না । তখন থেকে আমি রাতে কোথাও যেতাম না । 


আকাশঃ 

এসব কি বলছো তুমি আমার মাথায় কিছু ঐ ঢুকছে না । আমার শরীর তোমার এমন অবস্থা করেছে বুঝলাম । এটাতো আগে ও হয়েছে কিন্তুু তুমি বলছো দুজন আমার শরীরে ঢুকে তোমাকে ধর্ষণ করেছে, এর মানে কি? আমার এসব আর ভালো লাগছে না, তার থেকে ভালো তুমি আমাকে মেরে ফেলো, হয়তো ‌আমার সাথে এই শয়তান গুলো ও মরে যাবে এবং এসব থেকে তুমি রেহাই পাবে । এমন কিছু আমি কখনো শুনিনি যে, সয়তান তার স্বামীর শরীর দিয়ে তার ঐ স্ত্রীকে ধর্ষণ করছে ।

আর বেশি দেরি করা চলবে না, আমাদের কিছু একটা করতে হবে,  চলো তাঁরা তারি আমরা বড় কোন হুজুর এর কাছে যাই এবং আমাদের সমস্ত কিছু খুলে বলি । হয়তো হুজুর আমাদের এই শয়তান থেকে মুক্তির কোনো একটা উপায় বলে দিবে ।


ফারজানাঃ আপনার কি মনে হয় আমি কারো কাছে যাইনি, আমার বাবা-মা আমাকে কতো কবিরাজ ও হুজুরদেরকে দেখিয়েছে । তার জন্য ঐ আমি কখনো বেঁচে আছি, আমাকে তারা কতো ওষুধ ও তাবিজ দিয়েছে । আমাকে তারা শুধু বলেছে রাত হওয়ার আগে যেনে আমি বাড়িতে চলে যাই এবং কোন পুরুষ মানুষের সাথে যেন  না যাই । কিন্তুু আমার বাবার সামনে ও যেতে না করেছে । হুজুর আমার বাবাকে বলছে, আপনার মেয়ের সামনে যেন কোন পুরুষ মানুষ রাতে না যায়, সে যদি আপনার কোন আত্মীয় স্বজন হয়, এমন কি আপনি ও যাবেন না । তাঁতে আপনার মেয়ের ক্ষতি করবে । হুজুর বাবাকে বলেছে আপনার মেয়ের পিছনে বড় কোন জ্বীন বা শয়তান লেগেছে । আমি দু'বছর এভাবে চল্লাম, সন্ধ্যার সময় আমি কখনো বাড়ি থেকে বের হইনি ‌। কোন সময় আমার রুমে কোন পুরুষ মানুষ আসতো না সে আমার বাবাই হোক না কেন । সন্ধ্যার সময় আস্তে দিতো না, আমার বাবা-মা । এমন কি আমার বাবা ও তার মেয়ের সাথে দেখা করতে আসতো না ।


আকাশঃ

এসব কথা তুমি আমাকে বিয়ে আগে কেন বললে না । তুমি কি ভাবে ছিলে আমি এসব কথা যানলে তোমাকে বিয়ে করবো না । আমিতো তোমাকে দেখে ঐ ভালোবেসে ফেলে ছিলাম, তোমার হাজারো সমস্যা থাকার পরেও আমি তোমাকে বিয়ে করে আমার ঘরে নিয়ে আসতাম ।


তফারজানাঃ

বিশ্বাস করুন ঐ দু'বছরে আমরা সব কিছু ভুলে গেছিলাম । আর এই দিকে আপনার সাথে আমার বিয়ের প্রস্তাব আসলো । সবাই বললো এতো ভালো বিয়ের প্রস্তাব আর কখনো আসবে না । ছেলে খুব ভালো ও ভদ্র, আর ভালো চাকরি করে । এমন অবস্থায় এতো কিছু আমার বাবা-মা না ভেবে আপনার হাতে আমাকে তুলে দিয়েছে । এখন আপনি আমাকে না রাখতে চাইলে, আমি আপনাকে কিছু বলবো না, আমি যানি কোন ছেলে এমন স্ত্রীর সাথে থাকবে না ।


আকাশঃ

আমি এসব কথা বলে আর কখনো তোমাকে কষ্ট দিব না আর তোমাকে কখনো হারাতে ও পারবো না । তার থেকে ভালো চলো আমার শ্বশুরের সাথে কথা বলি, উনিতো আগের সব কথা যানে । হয়তো উনি আমাদের বলতে পারবে কি করলে ভালো হবে । আজকে রাতে আমরা দুজন দুরুমে থাকবো, ভিতর থেকে ভালো করে সিটকারি লাগিয়ে । আর আমরা একে অপরকে সন্ধ্যার পর কোন ডাকা ডাকি করবো না । হয়তো তাতে ঐ আমাদের ভালো হবে । আর আমরা দিনের বেলায় সহবাস করবো রাতে নয়, আমি চাই না যে আমার স্ত্রীর আবারো ক্ষতি হোক ।


ফারজানাঃ

সত্যি এতো কিছু যানার পরে ও আপনি আমাকে ছাড়বেন না । আপনার মতো স্বামী পাওয়া খুব ভ্যাগের । আমি কখনো আপনাকে ছেড়ে যাবো না, যতক্ষণ না মৃত্যু চলে আসে । আর আপনি ঠিক বলেছেন, আমার বাবার কাছে সব কিছু খুলে বলতে হবে । যা যা আমাদের দুজনের সাথে ঘটছে। হয়তো বাবা আগের হুজুর এর সাথে কথা বলে কিছু একটা করতে পারবে । আর আমরা দুজন এই শয়তান থেকে মুক্তি পেয়ে যাবো । আর আমি আপনার সাথে থাকতে চাই, আপনাকে ছাড়া আমার কিছু ভালো লাগে না ।


আকাশঃ

আমি ও তোমার সাথে আমার সারাটা জীবন কাটাতে চাই কিন্তুু এই সমস্যা থেকে আগে আমাদের মুক্তি পেতে হবে । এখন আর বেশি সময় নষ্ট করা চলবে না ওকে, সন্ধ্যা নেমে আসার আগে দুজন দুুরুমে চলে যেতে হবে । আর আমি রাতের জন্য বাহির থেকে কিছু খাবার নিয়ে আসি । তুমি পাশের রুমে চলে যাও, আমি যাবো আর আসবো । আর যদি আমার আস্তে রাত হয়ে যায় তাহলে আমি খাবার রেখে কিছুক্ষণ এর জন্যে বাহিরে যাবো আর তুমি টেবিল থেকে খাবার নিয়ে যেও ওকে ।



ফারজানাঃ

ওকে আপনি যান আমি সন্ধ্যা হয়ে গেলে পাশের রুমে চলে যাবো । আর আপনি না আসা পর্যন্ত রুমের ভেতর বসে থাকবো । আপনাকে একটা কথা বলবো, আজকে আমার খুব ভয় করছে যদি আবার আমাদের সাথে কিছু একটা হয় । আমার এমন মনে হচ্ছে এই শয়তান ও আমাদের সাথে কিছু করার প্লান করছে  । মনে হয় তারা ও বুঝে গেছে আমরা কি করতে চাচ্ছি ।


আকাশঃ

ঠিক বলেছো আমার ও এমন কিছু একটা মনে হচ্ছে । তাঁরা যদি আবার আমার ঘুমের মধ্যে, আমার শরীরের প্রবেশ করে এবং দরজা ভাঙার চেষ্টা করে তখন কি হবে । আজকে আমি ঘুমাবো না দেখবো কি হয় । আমি খাবার আনতে যাচ্ছি তুমি তোমার রুমে চলে যাও । আমি খাবার নিতে গেলাম আর চিন্তা করতে লাগলাম রাতে কি আবার কিছু একটা ঘটতে পারে । এসব চিন্তা হয়ায় তারা তারি খাবার নিয়ে চলে আসি বাড়িতে, তখন ও ভালো করে সন্ধ্যা হয়নি । এসেই ফারজানাকে ডাকলাম আর বললাম এখনো সন্ধ্যা হয়নি এসো খাবার নিয়ে যাও ।


ফারজানাঃ

আচ্ছা এতো কিছু হবার পর ও কি খাবার খেতে মন চায় বলেন । আমি এখন কিছু খেতে পারবো না । আমার আজকে কিছুই ভালো লাগছে না । বার বার মনে হচ্ছে রাতে কিছু একটা হতে চলেছে । এসব চিন্তা হলে খাবার গলা দিয়ে নামবে বলুন ।


আকাশঃ

দেখো তুমি যদি খাবার না খাও তাহলে এই শয়তান এর সাথে কি ভাবে লরাই করবে । আর খাবারতো আমাদের শরীরে শক্তি যুগায়  আগে রুমে গিয়ে খাবার খেয়ে নেও । তোমার শরীর এখনো ভালো করে ঠিক হয়নি । আর রুমের দরজা বন্ধ করে দেও ভালো করে । রুমের ভিতর থেকে কোন রাও শব্দ করবে না । হয়তো শয়তান তোমার শব্দ শুনে আবার চলে আসতে পারে ।


ফারজানাঃ

ওকে আমি রুমের ভেতর থেকে দরজা বন্ধ করে দিচ্ছি । আমার খুব চিন্তা হচ্ছে মনে হয় বড় কোন দূর্ঘটনা ঘটতে চলেছে । আমি ও আজকে রাতে ঘুমাতে পারবো না । স্বামী খাবার এনে দিয়েছে কিন্তুু আমি কি ভাবে খাবো আমার পেটে খিদা নেই । তার পরে ও স্বামীর কথায় আমি খাবার চেষ্টা করবো । অনেক জোর করে কিছু খাবার খেয়েছি, খাবার খেতে খেতে কখনযে সন্ধ্যা নেমে রাত হয়ে গেছে, বুঝতে পারিনি । কে যানে আমার স্বামী কি করছে কিছু খেয়েছে কি'না ।


আকাশঃ 

আমি ও আমার স্ত্রীকে মৃথ্যে কথা বলেছি, আমি এখন কিছু খেতে পারবো না । আমি শুধু খাবার এনেছি আমার স্ত্রী জন্য, এখন ঠিক মতো খাবার না খেলে অসুস্থ হয়ে পরবে । তখন তার কিছু হয়ে গেলে আমি বাঁচতে পারবো না । আমি তাকে আমার জীবনের থেকে ও বেশি ভালোবাসি । এসব চিন্তা করতে করতে রাত সাড়ে বারোটা বেজে গেল । তখন আমার শরীর আস্তে আস্তে দুর্বল হতে লাগলো আমার মনে হচ্ছে আমার শরীরের একফুুটা শক্তি ও নেই । দুচোখে কোন ঘুম নেই তাহলে কেন এমন হচ্ছে । আমার আস্তে আস্তে দুচোখ বন্ধ হয়ে আসছে ।


ফারজানাঃ

হটাৎ দরজায় খুব জোরে আওয়াজ হলো আমার ঘুম ভেঙ্গে গেল । আমার খুব চিন্তা হতে লাগলো আমার স্বামীর কিছু হলো নাতো আবার । কিছুক্ষণ চুপ করে বসে থাকলাম, আমার স্বামীর কোন আওয়াজ শুনতে পেলাম না । আবারো হটাৎ দরজায় জোরে একটা আওয়াজ হলো । এবার বুঝতে পারছি কেউ দরজা ভাঙার চেষ্টা করছে । তাহলে কি শয়তান আবার আমার স্বামীর শরীরের ভিতরে ডুকেগেছে । ।


( আজকে এতো টুকুই বাকি পর্বগুলো পরে দেয়া হবে



পরের পর্ব এখানে ঐ দেয়া হবে ।



আর অবশ্যই কপি থেকে দূরে থাকুন । আমাদের অনেক সময় বেয় হয় এই গল্প গুলো লেখতে.... কপি করলে অবশ্যই আমাদের সাইট এর নামে সব ক্রেডিট দিয়ে পোস্ট করুন, আল্লাহ হাফেজ । )