বড় লোকের সুন্দরী মেয়ের মনের ফ্যান্টাসি চাহিদা । ফ্যান্টাসি পর্ব ১ ।

বড় লোকের সুন্দরী মেয়ের মনের ফ্যান্টাসি চাহিদা । ফ্যান্টাসি পর্ব  ১ ।


 
বড় লোক এর মেয়ে রুমা, যে সবসময় ফ্যান্টাসি নিয়ে থাকতো । সে চাইতো খালি তার বড় বড় ইচ্ছে গুলো যাতে পূরণ হয় । আর এভাবেই তার জীবন শুরু হতে লাগলো । তার ফ্যান্টাসি ছিল সে পৃথিবীতে সব থেকে শক্তিশালী ও সব থেকে সুন্দরী হওয়ার । এজন্য সে পৃথিবীর সব থেকে বড় জাদুকরের কাছে গেল, আর তাকে বললো ।

রুমা:

আমি পৃথিবীর সব থেকে সুন্দরী ও রুপসী হতে চাই আর তার সাথে শক্তিশালী ও হতে চাই । আপনিতো পৃথিবীর সব থেকে বড় জাদুকর আপনি আমাকে এসব পেতে সাহায্য করুন । যতো টাকা লাগবে আমি আপনাকে দিব ।

জাদুকর:

এই মেয়ে তোর কি মনে হয় এতো কিছুর পাওয়ার থাকলে আমি এখানে বসে থাকতাম । এসব আমি তোকে দিতে পারবো না কিন্তুু ঠিক তার মতো ঐ এসব দিতে পারবো । আর টাকা পয়সা লোভ আমাকে দেখাবি না, তোর টাকা তোর কাছেঐ রাখ আমি এসব কিছু চাই না । তুই এই সব টাকা পয়সা দিয়ে পাবি না । এসব পেতে হলে তকে বড় মূল্য  চুকাতে হবে, তাও তোর জীবন থেকে । পারলে বল তাহলে যা এখান থেকে ।

রুমা:

আমি সব কিছুতে রাজি আছি আপনি আমাকে আমার ফ্যান্টাসি দিন । আমি আপনার সব শর্ত মানতে রাজি কিন্তুু আমি আমার ফ্যান্টাসি গুলো চাই । হোক সেটা কল্পা বা বাস্তব । এসব না পেলে আমি এমনিতেই মরে যাবো, তার থেকে ভালো না আমি আমার মনে ইচ্ছা পূরণ করে মরি ।

জাদুকর:

এই মেয়ে ভালো করে এসব আরেক বার ভেবে নেয় । পরে কিন্তুু ভবিষ্যতে এসব এর জন্য তোকে অনেক পস্তাতে হবে । এর মূল্য তোর মৃত্যু ও হতে পারে, এখন বল ফ্যান্টাসি চাস না কি এখান থেকে সুজা বাড়িতে যেতে চাস ।

রুমা:

আমি মৃত্যুর ভয় করি না । আপনি জলদি করে আমাকে আমার ফ্যান্টাসি গুলো দিন । আমি আর অপেক্ষা করতে পারছি না, এই ফ্যান্টাসি গুলো পাবার জন্য কতো জায়গায় যে আমি গিয়েছি । আমি আবার ও বলছি আমি সব কিছুর মূল্য দিতে রাজি । আমি আমার ফ্যান্টাসি গুলো তারা তারি চাই ।

জাদুকর:

ওকে... আমি তোকে এই গলার মালাটা দিচ্ছি, তা তুই তোর বাড়িতে গিয়ে তোর রুমের ভিতর যাওয়ার পর গলায় পরে নিবি এবং এই মালা কখনো নষ্ট হবে না, আর মালাটি হারিয়ে গেলে তোর জীবন বড় এক অভিশপ্ত হয়ে যাবে । এই মামলাটি আমি তোর কাছ থেকে ফেরত নিব ।
বাড়িতে গিয়ে তুই তোর গলায় এই মালাটি পরার সাথে সাথে তোর ফ্যান্টাসি শুরু হয়ে যাবে । আর একটা কথা বালো করে যেনে নেয় । তোর ফ্যান্টাসি পাবার পরে যদি তোর জীবনের উপর কোন খারাপ কিছু আসে এতে আমি দাই থাকবো না । আরো একটা কথা, এই ফ্যান্টাসির একটা প্রতিদিন এর লিমিট ও আছে । সারাদিন এর ভিতর যে কোন ১০ঘন্টা এই ফ্যান্টাসি তুই উপভোগ করতে পারবি, এর পরে তকে পরের দিন এজন্য অপেক্ষা করতে হবে । আর কোন কারনে তুই তোর ফ্যান্টাসি থেকে বের হতে ও পারবি না । তাতে তোর জীবনের ঝুঁকি থাকবে ।


রুমা:

আপনি যে ভাবে বলবেন আমি ঠিক সেই ভাবে ফ্যান্টাসি গুলো উপভোগ করবার চেষ্টা করবো । আর সারাদিনে ১০ঘন্টা অনেক সময় তাতেই আমার চলবে । আমি কি এখন যেতে পারি, আমি আমার ফ্যান্টাসির জন্য পাগল হয়ে যাচ্ছি । আর এটা ছাড়া আর কিছু মনে আসছে না ।




জাদুকর:

যা... কিন্তুু সাবধান এই ফ্যান্টাসির বেপারে যাতে বাড়ির কেউ না যানতে পারে । আর ফ্যান্টাসি উপভোগ করার সময় ভালো করে রুমের দরজা বন্ধ করে নিবি তা নাহলে তোর মৃত্যু নির্ঘাত । দরজা খুলা থাকলে তুই কখন কোথায় চলে যাবি বুঝবি ও না, কারণ তখন তোর শরীর একা একা হাঁটতে এবং চলতে শুরু করতে পারে এই জন্য সাবধান । তাই তোর শরীরকে হেফাজত করতে অবশ্যই রুমের দরজা ভালো করে বন্ধ করে দিবি ।

রুমা:

ওকে... তাই করবো এখন আমি যাচ্ছি । আজকে আমার মনে খুব খুশী আমি আমার ফ্যান্টাসি জীবনে পা রাখতে চলেছি । এখনতো বাড়িতে যেতে সময় লাগে প্রায় একদিন । কখন বাড়িতে যাবো আর কখন ফ্যান্টাসির ভিতর প্রবেশ করবো, আর আমার স্বপ্ন গুলো কখন পুরণ হবে । এই ফ্যান্টাসি পাবার জন্য আমি কতটা কষ্ট করেছি আজকে আমি তা পেতে যাচ্ছি ।