স্বামী স্ত্রীর ভালোবাসার গল্প | স্বামী স্ত্রীর গল্প কষ্টের

 স্বামী স্ত্রীর ভালোবাসা মিলন

স্বামী স্ত্রীর ভালোবাসা মিলন

পৃথিবীতে স্বামী স্ত্রীর মিলন হয় খুব সম্মানের সাথে ও খুব আনন্দের শহিদ। একজন স্বামী ও স্ত্রীর প্রথম মিলন হয় বিয়ের পর, তারা একে অপরের খুব ঘনিষ্ঠ হতে লাগে আস্তে আস্তে, তাদের এই ভালোবাসার মিলন সারাজীবনের জন্য, একজন স্ত্রী সব সময় তার স্বামীর সাথে থাকে, মৃত্যুর আগ পর্যন্ত দুজন একসাথে থাকে। আল্লাহ তাআলা স্বামী স্ত্রীর ভালোবাসা খুব পবিত্র ভাবে বানিয়ে দিয়েছেন। আল্লাহ পাক স্বামী স্ত্রীর জোরা নিজ হাতে বানিয়ে দিয়েছেন। হয়তো এই জন্য তাদের সম্পর্ক এতটা মধুর।

স্বামী স্ত্রীর ভালোবাসা কেমন হওয়া উচিত

স্বামী স্ত্রীর সম্পর্ক এমন হওয়া উচিত যে. হাজারো দুঃখ কষ্টের পরে ও যেন, একজন অন্য জনকে ছেড়ে কখনোই চলে না যায়। সমস্ত দুঃখ কষ্টকে জয় করে একে অপরের সাথে সারাজীবন কাটিয়ে  যাওয়া।

স্বামীর সুখের সময় পাশে থাকবে, দুঃখের সময় ফেলে চলে যাবে, এর নাম কখনো স্ত্রী হতে পারে না।
 স্বামীর খারাপ সময় তার পাশে থাকুন, মনে রাখবেন খারাপ সময়, থাকে না সব সময় মানুষের।

একজন সফল স্বামীর পিছনে, একজন ভালো স্ত্রীর হাত থাকে সবসময় ।

স্বামী স্ত্রীর ভালোবাসা ছবি

জীবনে স্ত্রীকে সাথে করে ঘুরে বেড়ানো যে, কতোটা সুখের তা এক মাত্র স্বামীরা ঐ যানে। মনে রাখবেন স্বামী স্ত্রীর সম্পর্ক গড়ে দিয়েছেন এক মাত্র আল্লাহ পাক।‌‌ তাই স্ত্রীকে সাথে নিয়ে ঘুরে বেড়ানো কোন পাপ নয়। যদি স্ত্রীকে পর্দা করিয়ে নিয়ে যান।

একজন স্বামী স্ত্রীর ভালোবাসার মিলন সব সময় ভালোই হয়। কারণ পবিত্র জিনিস গুলোর মধ্যে সব সময় ভাল কিছু ঐ পাওয়া যায়। 

খারাপ জিনিস গুলো থেকে সব সময় খারাপ কিছু ঐ পাবেন। আর ভালো থেকে ভাল ।

স্বামী স্ত্রীর ভালোবাসার গল্প

একজন স্ত্রী স্বামীকে সব সময় বেশি টাকা পয়সা কামানোর জন্য বলতো, আর স্বামীকে খুব কঠিন ভাবে অপমান করতো, দিন দিন এমন আচরণ গুলো বেরে যেতে লাগলো। এতো কিছু করার পরে ও স্বামী টাকা পয়সা কামাতে পারছিলো না। এভাবেই একদিন স্ত্রী তার স্বামীকে ফেলে অন্য কারো সাথে চলে গেল। যার সাথে চলে যায়, সে বলে ছিলো, তার নাকি অনেক টাকা পয়সা ধন-সম্পদ আছে, তার বাবা দাদারা জমিদার ছিলো, কিন্তুু ছেলেটির সাথে কিছু দিন থাকার পরে যানতে পারলো, ছেলেটির কিছুই নেই, যেই বাড়িতে লোভ দেখিয়ে নিয়ে যায়, ঐটা ও তার নয় অন্য কারো। সে কিছু দিন এর জন্য ভাড়া নিয়ে ছিলো। এই খবর মুহূর্তে গ্রামের সমস্ত মানুষ যানতে পেরে গেছিলো। গ্রামের মানুষ, এমন মেয়ে তাদের গ্রামে রাখবেন না। তার স্বামী এসব সহ্য করতে পারলো না। এভাবেই অনেক বছর কেটে যায়। স্বামী ভাল একটা মেয়েকে বিয়ে করে সংসার পেতেছেন, হটাৎ একদিন আগের স্ত্রী তার বাড়িতে আসলো, আর দেখতে পেলো তার স্বামী আগের থেকে ও অনেক বেশি টাকা পয়সার মালিক হয়ে গেছে। এবং ঘরে ঢুকতেই তার মতো আরেকটা মেয়ে চোখে পরলো, তার পুরো শরীরটায় বিভিন্ন ধরনের সোনা গয়নায় ভরা, মেয়েটি বুঝতে পারলো, ঐ মেয়ে তার স্বামীর দৃতীয় স্ত্রী, সে এটা ও বুঝেছে, তার স্বামী তার মুখ কোন দিন ও দেখতে চায় না। তার স্বামীকে ফেলে যার সাথে চলে গিয়ে ছিলো টাকা পয়সার লোভে পড়ে, সে ও কতো দিন পরে তাকে ছেড়ে পালিয়ে গিয়ে ছিলো। এতো দিন এলাকার মানুষ ও স্বামীর ভয়ে আসে নাই । বাবা মায়ের কাছে ছিলো, এখন সে আফসোস করছে, টাকা পয়সার লোভে পড়ে তার জীবনের কতোটা ক্ষতি সে করেছেন। তাই টাকা পয়সার লোভে পড়ে কখনো স্বামী ছেড়ে চলে যেতে নাই। হয়তো আপনার স্বামীর ও টাকা পয়সা হবে, শুধু সময়ের অপেক্ষা করুন। বেশি লাভ মানুষকে ধ্বংস করে।