ইসলামিক জীবন | ইসলামিক উক্তি | ইসলামিক গল্প ২০২৩

 ইসলামিক গল্প

ইসলামিক গল্প

রাস্তার একটি দেয়ালে লেখা ছিল? আপনি দুনিয়ার সব কিছু পেয়েছেন কিন্তুু আল্লাহ কে পাননি। তাহলে আপনি জীবনে কিছুই পাননি।
যা কিছু পেয়েছেন এবং ভোগ করেছেন তা শেষ হয়েছে দুনিয়াতে আর যা রেখে এসেছেন এসব ওয়ারিশগন-দের হয়েছে। আর আপনি যাচ্ছেন খালি হাতে।


পৃথিবীর সমস্ত কিছু পেয়ে ও আপনার মনে সুখ শান্তি আসবে না, যতক্ষণ না আল্লাহ তায়ালাকে পাবেন। 
পৃথিবীর বিলাসী জীবন একদিন শেষ হয়ে যাবে, কিন্তুু আল্লাহ তায়ালাকে পেলে আপনি সব পেয়ে যাবেন, যা (আল্লাহ) পাক আপনাকে দিবেন তা কখনো শেষ হয়ে না। আর আল্লাহ তায়ালাকে পেলে আপনি সব কিছুই পেয়ে গেলেন।

পৃথিবীর সমস্ত কিছু ত্যাগ করে একদিন আপনার আমার আল্লাহ তায়ালার কাছে যেতে হবে, আমাদের জীবনের হিসাব দিতে হবে। তাই আল্লাহ তায়ালাকে খুশি করুন, দুনিয়ার মায়া ত্যাগ করুন, দুনিয়া আপনার চিরস্থায়ী নয়। আখিরাত আপনার চিরস্থায়ী।

রমজান মাসে সব গুলো রোজা রাখার চেষ্টা করুন। আল্লাহ পাক আমাদের সেই তফিক দান করুন। আমীন 

আপনি দুনিয়ার সব কিছু পেয়েছেন
কিন্তুু আল্লাহ তায়ালাকে পাননি,
তাহলে কি? আপনি কিছুই পাননি।

ইসলামিক সুন্দর পিকচার

আল্লাহ তায়ালা ছাড়া পৃথিবীতে এমন কেউ নেই যে আপনাকে আমাকে ভালো রাখতে পারেন। আল্লাহ চাইলে আপনি সব দিক থেকেই ভালো থাকবেন। তা'নাহলে না।
পৃথিবীর সমস্ত কিছুই আল্লাহ পাক সৃষ্টি করেছেন তাতে কোন সন্দেহ নেই।

আল্লাহ পাক আমাদের সৃষ্টি করেছেন তার ইবাদত করার জন্য, আমাদের উচিত সব সময় আল্লাহর ইবাদত করার।

'সম্পর্ক আল্লাহর সঙ্গে করুন
তাতে জীবনের সব দিক থেকেই
সুখী হবেন।

কারণ আল্লাহ তায়ালা ছাড়া দুনিয়ার কেউ নেই আপনাকে ভালো রাখার।

ইসলামিক স্ট্যাটাস পিকচার

আল্লাহ আমাকে ধৈর্য দাও

ধৈর্য ধারণ এমন একটি গুণ যা অর্জন করার ক্ষমতা সবার হয় না। আল্লাহ তায়ালা ধৈর্যশীল বেক্তিদের সব থেকে বেশি পছন্দ করেন, যদি সে দ্বীনের উপর চলে ও ধৈর্য ধারণ করে আল্লাহর উপর।

ধৈর্য হারিয়ে ফেলতে নেই কোন কাজেই, কারণ সব কিছুর ঐ শেষ থাকে হোক না কাজ বা দুঃখ-কষ্ট।

আল্লাহ আমাদের ধৈর্য ধারণ করার তাওফীক দান করুন। আমীন

"কষ্ট আল্লাহ-তায়ালাই দেন"
"আবার কষ্টের পর সুখ ও"
"আপনি কষ্ট আছেন ধৈর্য ধারণ করুন"
কারণ আল্লাহ-পাক ধৈর্যশীল বেক্তিদের"
বেশি পছন্দ করেন।

ইসলামিক পিকচার ২০২৩

প্রতিদিন পাঁচ নামাজ আদায় করলে শুধু আখিরাতে নয়। দুনিয়াতে ও সুখে শান্তিতে থাকতে পারবেন। মানুষ চাইলে অবশ্যই আল্লাহ তায়ালাকে রাজি খুশি করতে পারে, কিন্তুু মানুষ চেষ্টা করে না। তার জন্য সব সময় বিপদে পড়ে।

মানুষ ব্যর্থ হওয়ার সব থেকে বড় কারণ হচ্ছে তার মন, মনের ইচ্ছা গুলো পুরণ করতে করতে মানুষ জীবন শেষ করে দেয়। তাই সবার আগে নিজের মনকে কন্ঠল করুন, মন কন্ঠল হলে দেখবেন অবশ্যই আপনি নামাজ রোজা এবং আল্লাহর সমস্ত হুকুম গুলো মানতে পারবেন।
নামাজ আদায় না করে দুনিয়া ইনকাম যতোই করি না কেন, সব কিছুই খাবে ওয়ারিশগন, কখনোই তাঁরা আপনার পাপের সাজা ভোগ করবে না।

পৃথিবীতে সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ সম্পদ ওলা হলো তাঁরা' যাদের আমল নামায় প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় লেখা হয়।
পৃথিবীর ইনকাম'তো পৃথিবীতে ঐ থেকে যাবে, সাথে যাবে শুধু ঈমান ও আমল।