নারী শিক্ষা অনুচ্ছেদ
সংসার জীবন নিয়ে উক্তি
নারীদের সংসার জীবনে সুখে-শান্তিতে থাকতে হলে? পরুষ এর থেকে ও বেশি নারীর ধৈর্য থাকতে হয়।
পুরুষ মানুষের ধৈর্য থাকতে হয় তার কর্মে, সে যতটা ধৈর্য কর্মে দেখাবে ততটাই সফল হবেন।
আর নারীদের তার সংসার সাজাতে যতো বেশি ধৈর্য ধারণ করবে, তার সংসার জীবন ততটাই সুন্দর ও সুখীময় হবে।
নারী যেমন সংসারে ধৈর্য ধারণ করতে হয়? ঠিক তেমনই পুরুষদের ও কাজ কর্মের মধ্যে ধৈর্য ধরতে হয়।
একজন পুরুষের থেকে ও একজন নারীর তার সংসারের প্রতি আগ্রহী বেশি থাকতে হয়। তাহলেই সংসার জীবন সুখের হয়।
পুরুষ মানুষ সবসময় কর্মেই সুন্দর, আর নারী সংসার সাজাতে।
একজন পুরুষের থেকে ও একজন নারীর ধৈর্য বেশি থাকতে হয়।
নয়তো নারীদের জীবনে দুঃখ আর কষ্ট ছাড়া কিছুই থাকে না।
সংসার নিয়ে উক্তি
নারীদের সংসার জীবনে সুখ-শান্তি পেতে চাইলে, অবশ্যই তাকে, দুঃখ কষ্ট সহ্য করতে হবে, প্রতিটা নারী ও পুরুষ সংসারের জন্য দুঃখ কষ্ট সহ্য করে, তার পরে সুখ-শান্তি আরাম আয়েশ আসে।
আমি দেখেছি, নারী পুরুষ সংসারের ভালোর জন্য দিন রাত খেটে যায়, দুঃখ কষ্ট সহ্য করে, সংসার জীবন পালন করে, কারণ হচ্ছে এটাই স্বাভাবিক নারী পুরুষের জন্য, এই হচ্ছে সংসার জীবন। দুঃখ কষ্ট ও আসবে আবার সুখ শান্তি ও আসবে।
ধৈর্য ও সফলতা
সব সময় স্বামীর আয়-রোজগার দিয়ে সংসার সুখের হয় না।
কিছু কিছু ক্ষেত্রে এর বিপরীত ও ঘটে ।
নারীর ভালোবাসা ও ধৈর্য দিয়ে তা জয়ী করে নিতে হয়।
নারীণন ধৈর্য দিয়ে একজন পুরুষকে ও হার মানাতে পারে।
যদি সেই নারী ধৈর্য শীল হতে পারে।
পৃথিবীর মানুষ আপনাকে ধৈর্য শীল হতে দিবে না?
ঠিক তেমনি তারাই আপনাকে ধৈর্য-শীল ঘরে দিবেন।
মানুষ আপনাকে ধৈর্য-শীল কিভাবে বানাবেন:
তারা সব সময় আপনার সাথে হিংসা করবে, আপনাকে প্রতিটি কথায় কথায় আঘাত করবে, আপনার ভালো গুলো লুকিয়ে খারাপ খারাপ মন্তব্য করবে, আপনার ভালো হোক কখনোই চাইবে না। আপনার নিন্দা থেকে শুরু করে আপনার আরাম-আয়েশ সব থেকে বঞ্ছিত করার চেষ্টা করবে, কিন্তু এসব এরিয়ে আপনার ধৈর্য ধারণ করে থাকতে হবে।
এক সময় না পেরে ঠিকই তারা পিছিয়ে পরবে। আর আপনি ধৈর্যশীল বেক্তিদের মধ্যে রয়ে যাবেন।
নারী ধৈর্য-শীলা হলে সব
সময়ই নারীর সংসার সুখের হয়।
নারীদের ধৈর্য দিয়ে তার সংসার সুন্দর ও সুখীময় করতে হয়।