ইসলামিক স্বামী স্ত্রীর ভালোবাসার গল্প | ইসলামিক স্বামী স্ত্রীর ছবি ২০২৩

ইসলামিক স্বামী স্ত্রীর ভালোবাসার গল্প

স্বামী স্ত্রীর ভালোবাসার গল্প

স্বামী স্ত্রীর ভালোবাসার গল্প

একজন দ্বীনদার স্ত্রীর সংসার ভাঙ্গার জন্য হাজারও খারাপ নারী-বেশের শয়তান আসবে, তাকে ধোঁকায় ফেলে তার স্বামীর সাথে বিচ্ছেদ ঘটাতে, মনে রাখবেন খারাপ নারীদের কখনোই ধোঁকা এসবে না। কারণ তারা এমনিতেই ধোঁকার মধ্যে রয়েছে, তাই আপনার সাথে মিশে তারা আপনার জীবনে একটা ঝড় তুলে দিবে। তাই আল্লাহর হুকুম ও  স্বামীর আদেশ নিষেধ মেনে জীবন যাপন করুন, আপনার জীবনে সুখ শান্তিতে ভরে যাবে। ইনশাআল্লাহ।

প্রিয় স্ত্রী... 💕

মানুষ তোমাকে আমার থেকে আলাদা করার জন্য অনেক চেষ্টা করবে। তুমি যদি আল্লাহর হুকুম ও স্বামীর আদেশ নিষেধ মেনে চলো। তাহলে কেউ পারবে না আমাদের আলাদা করতে। 💖

ইসলামিক স্বামী স্ত্রীর ভালোবাসার গল্প

দ্বীনদার স্বামী স্ত্রীর সম্পর্ক আল্লাহ পাক সব থেকে বেশি পছন্দ করেন। আপনি ও দ্বীনের পথে থাকুন আপনার স্ত্রীকে ও রাখুন। তাহলে দুনিয়ায় ও শান্তিতে থাকতে পারবেন আখেরাতে ও পারবেন।
মানুষ স্ত্রীর কাছে শান্তি চায়, অথচ স্ত্রীকে দ্বীনের পথে চলায় না।
স্ত্রীকে দ্বীনের পথে চালিয়ে দেখুন, সুখ এমনিতেই চলে আসবে, আর অভাব অনটন ও কেটে যাবে।
কারণ দ্বীনের বুঝ না থাকলে কখনোই স্ত্রীর মন ভরাতে পারবেন না। পুরোটা পৃথিবী ও যদি এনে দেন সে আরো চাইবে।

একমাত্র দ্বীন দার স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে আল্লাহ পাক বেশিরভাগ সান্তি ও রহমত দেয়।
কারণ তারা টাকা ও ধন-সম্পদ থেকে চায় না, আল্লাহ তায়ালার কাছে চায়।

ইসলামিক কষ্টের স্ট্যাটাস

কম বয়সে বিয়ে করা কোন পাপ নয়, বরং সে তাকে তার পাপ থেকে বাঁচালো, নয়তো সে যেখানে সেখানে জিনা করে বেরাতো।

কম বয়সে বিয়ে করলে কি কি উপকার হয়?
চোখের নজর ঠিক হয়,
হস্তমৈথুন থেকে বাঁচা যায়,
স্বপ্ন দোষ থেকে বাঁচতে পারে,
খারাপ মেয়েদের নজর থেকে বাঁচা যায়,
সমাজের খারাপ পরিবেশ থেকে,
সব থেকে বড় হচ্ছে, আল্লাহর হুকুম মানা যায়।

কম বয়সে বিয়ে করছি বলে মানুষ
গুলো আমাকে খারাপ বলে 😭
যেখানে আল্লাহ-পাক নিজেই আমার
বিয়ে ফরজ করেছেন, কি জবাব দিবেন
পরকালে আল্লাহর সামনে 😢

কম বয়সে বিয়ে হলে মানুষ খারাপ হয় না।
তার চোখের নজর ঠিক হয়, 
সে জিনা থেকে বাঁচতে পারে।

ইসলামিক স্বামী স্ত্রীর ছবি

বেশিরভাগ নারী বিয়ের আগে দ্বীনদার হয় না, বিয়ের পর বানিয়ে নিতে হয়। মনে রাখবেন বিয়ের পর পরই তাকে পর্দা করান, আপনার সাথে ও সব যায়গায় পর্দার পরিবেশ করে দিন। নারীদের কখনোই জোরদার করে কিছু করাতে পারবেন না, ভালোবাসা দিয়ে আদর করে করাতে হবে। যতো ভালোবাসা দিবেন ততবেশি সে আপনাকে আপন করে নিবে। ভালোবাসার পাশাপাশি তাকে দ্বীনের পথে নিয়ে আসুন।

এমন একজন দ্বীনদার স্ত্রী গরে তুলুন? যাতে আপনি দ্বীন ভুলে গেলেও সে আপনাকে সব সময় মনে করিয়ে দেয় এবং আল্লাহর জন্য সব সময় আপনার ভাল চায়।

আমাদের পোস্ট গুলোতে কোন ভুল ক্রুটি থাকলে অবশ্যই ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।