নেক সন্তানের জন্য দোয়া
জীবন যুদ্ধ গল্প.com
নেক সন্তান পাওয়ার জন্য সব সময় আল্লাহর কাছে চাইতে হবে। আল্লাহ আমাকে আপনি নেককার সন্তান দিন। স্বামী স্ত্রীর দু-জনকেই চাইতে হবে।
সন্তান জন্ম লাভ করার পর সব সময় তার সামনে নেক আমল গুলো বেশি বেশি করা, তার সামনে কোরআন শরীফ তেলাওয়াত করা। সব সময় নামাজ ও জিকির করা।
সন্তানের তিন-চার বছর বয়স হলে তাকে কোরআন শরীফ শিক্ষা দেয়া।
জন্ম নিলেই মানুষ নেককার হয় না?
সন্তানকে নেককার বানাতে হয়। হ্যা আমরা নেককার সন্তান চাইবো, আল্লাহ পাক জানে সে কেমন হবে। যদি আল্লাহ্ পাক তার ভাগ্য ঘুরিয়ে দেয়। তার জন্য সব সময়ই বাবা-মায়ের দোয়ার প্রয়োজন।
বাবা-মায়ের দোয়া সন্তানের জন্য সব থেকে বড় সম্পদ, এই দোয়া সন্তানের জন্য কবুল হয়ে গেলে, তার ভাগ্য পরিবর্তন হয়ে যায়।
নেক সন্তান বাবা-মায়ের
সব থেকে বড় সম্পদ
যা দুনিয়া ও আখেরাত
দু-জাহানেই কাজে লাগবে।
নেক সন্তান লাভের দোয়া
দুনিয়ার বড় বড় ডিগ্রি অর্জন করেন কোন সমস্যা নেই। কিন্তু দ্বীনের পথে চলার মতো কিছু ডিগ্রি অর্জন করুন।
দুনিয়ার ডিগ্রি দুনিয়াতে পরে রবে। সঙ্গে যাবে দ্বীনের ডিগ্রি ।
আপনার সন্তানের এমন ডিগ্রি শিক্ষা দিন, যে ডিগ্রিতে আল্লাহ পাক আপনার প্রতি খুশি হয়ে যাবে।
এমন ডিগ্রি যা দুনিয়া ও আখেরাত দু-জাহানের কাজে আসবে।
পৃথিবীর সমস্ত ডিগ্রি অর্জন করালেন, দ্বীনের ডিগ্রি অর্জন করালেন না, আপনার ও আপনার সন্তানের কোন লাভ হবে না। কারণ দুনিয়া একদিন শেষ হয়ে যাবে কিন্তুু আখেরাত শুরু হবে কোন দিন শেষ হবে না। এখন চিন্তা ভাবনা করে দেখুন কোন ডিগ্রি আপনার সন্তানের জন্য ভালো হবে।
আর সন্তানের জন্য বাবা-মায়ের দোয়া সব থেকে বড় দোয়া। আপনাকে আরবিতে দোয়া করতে হবে না। বাংলা ভাষায় করলেই হবে। সব সময় আল্লাহর কাছে সন্তানদের ভালোর জন্য দোয়া করুন, রাগ করে সন্তানের খারাপ চাইলে তা-ও আল্লাহর কাছে কবুল হয়ে যায়। কারণ বাবা-মায়ের দোয়া আল্লাহর কাছে কবুল হয় তারাতাড়ি।
একজন দ্বীনদার সন্তান ঘরে তুলুন
দুনিয়ার বড় ডিগ্রি করে কি? হবে
যদি মৃত্যুরপর সে আপনার কোন
কাজে না আসে। 😭