স্বামীকে খুশি করে জান্নাত অর্জন | স্বামী স্ত্রীর ভালোবাসা কেমন হওয়া উচিত

 ইসলামিক পিকচার স্বামী স্ত্রী


ইসলাম নারীদের সব থেকে বেশি সম্মান ও মর্যাদা দিয়েছে, কারণ এটা হচ্ছে সত্যের ধর্ম। যা আল্লাহ পাক দিয়েছেন, একজন পুরুষের সাথে একজন নারীকে ও আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন। প্রতিটি পুরুষের সাথে বিশেষ করে একজন নারী সৃষ্টি করেছেন। আর সেই নারীকে দুনিয়াতে তার স্ত্রী বিনিছেন, যাতে সে তার স্বামীকে খুশি করে দুনিয়া থেকে বিদায় নিয়ে পারে। স্বামী খুশি থাকলে আল্লাহ পাক ও তার প্রতি খুশি থাকবেন, যদি সে নারী দ্বীনের পথে থাকেন।

স্বামী স্ত্রীর ভালোবাসা ছবি

একজন নারীর সব কিছুকে পর করে তার স্বামীকে কেন আপন করেছেন আল্লাহ পাক। কারণ নারীর সবটুকুই তার স্বামীর, সে যেনো পথ বস্ট না হয়, তার জন্য সব দায়িত্ব স্বামীকে দিয়েছেন।
স্বামীকে খুশি করতে চান, তাহলে সর্ব অবস্থায় স্বামীর শুকরিয়া আদায় করুন। ছেরা কাপড়
পরালে ও আবার ভালো কাপড় পরালে ও, যতটুকুই খাওয়ায় সব সময় শুকরিয়া আদায় করুন। দেখবেন অবশ্যই আপনার স্বামী আপনার উপর খুশি হয়ে যাবে। অন্যদের সাথে কখনো নিজের স্বামীকে মিলাবেন না। এতে সংসারে অশান্তি সৃষ্টি হবে।

স্বামী স্ত্রীর আদর ভালোবাসা

নারীদের মধ্যে সবাই জান্নাত চায়। অথচ দিনে রাতে স্বামীর প্রতি জুলুম নির্যাতন করেন। শুধু মারধর করা কে জুলুম বলে না। স্বামীর সামর্থ্যের বাহিরে খরচ করা হচ্ছে সব থেকে বড় জুলুম। এর কারণে সব থেকে বেশি নারী জাহান্নামে যাবে। স্বামীর সামর্থ্যের বাহিরে খরচ না করে। স্বামীর সামর্থ্য অনুযায়ী খরচ করুন, স্বামীর কথা মতো চলুন। দুনিয়াতে ও সুখে শান্তিতে থাকতে পারবেন আখেরাতে ও।

স্বামী স্ত্রীর ভালোবাসা পিক

সত্যি বলতে আমরা চাইলে স্বামীকে খুশি করতে পারি, কিন্তু আমরা অন্যদের সাথে তাল মিলিয়ে চলি। তার জন্য সর্বদা পথে-ঘাটে রাস্তায়-বাজারে সব জায়গায় স্বামীকে অপমান ও লাঞ্ছিত করি।
কি ভাবছেন আপনি স্বামীকে কষ্ট দিয়ে, নামাজ রোজা আদায় করে জান্নাত পেয়ে যাবেন। জান্নাত পেতে হলে নামাজ রোজার সাথে স্বামীর খুশি ও লাগবে।

স্বামী খুশি থাকা অবস্থায়
 কোন স্ত্রীলোক মারা গেলে
সে জান্নাতী। এখন কতজন নারী তার স্বামীকে খুশি করে মরতে পারে। 😭