অল্প বয়সে বিয়ে করার উপকার | মেয়েদের বিয়ের বয়স | ছেলেদের বিয়ের বয়স

 ছেলেদের বিয়ের বয়স


ছেলেদের বিয়ের বয়স





বিয়ে নিয়ে ইসলামিক স্ট্যাটাস

কম বয়সে বিয়ে করলে মানুষ খারাপ বলে, যখন তুমি যিনা করবে তখন ও খারাপ বলবে,
আর যখন তুমি, ইসলাম মেনে, নিজের চরিত্র রক্ষার জন্য বিয়ে করবে, তখন আল্লাহ খুশি হবে।

কম বয়সে বিয়ে হলে সমাজের মানুষদের চোখে পড়বে, যখন আপনি যিনা ও পরকিয়া প্রেম করবেন, তখন সমাজের চোখে পড়বে না। কারণ আজকের সমাজ আপনাকে ভালোর থেকে ও খারাপ দিকে বেশি নিয়ে যাবে।

বিয়ে নিয়ে স্ট্যাটাস

কম বয়সে বিয়ে করলে, মানুষ লুচ্ছা বদমাশ বলবে, তাতে কান দিবেন না। কারণ আপনি নিজেকে খারাপ পথ থেকে হেফাজত করার জন্য বিয়ে করেছেন, কারো মন রাখতে নয়।

ছেলেদের তার বাবা-মা কম বয়সে বিয়ে দিতে চায় না, সমাজ তাদের খারাপ বলবে বলে। অথচ যখন তারা যেখানে সেখানে যিনা, ধর্ষণ পরকিয়া করে, তখন সমাজের চোখে কেমন হয়। তার পর তার পুরো জীবনটাই নষ্ট হয়ে যায়।

বিয়ের বয়স


ছেলেদের বিয়ের কোন সঠিক সময় নেই, কারণ পৃথিবীর সমস্ত পুরুষ এক নয়, বিয়ে করার সঠিক সময় হয়, তখনই যখন তার পুরুষাঙ্গ জেগে উঠে, যখন তার ইচ্ছা হয় যৌন মিলন করার। তখন ঐ তাকে বিয়ে দেওয়া উত্তম, নয়তো সে যাকে খুশি ধরে বসবে।

কেউ কেউ বলে ছেলেদের বিয়ের সঠিক বয়স হচ্ছে (১৫-১৬-১৭-১৮) বয়সে বিয়ে করার, সঠিক বয়স। যিনা ও পরকিয়া থেকে বাঁচতে যারা, বিয়ে করবে আল্লাহ তায়ালা তাদের, হেফাজত করেন।

বিয়ে নিয়ে ইসলামিক উক্তি

সময় মতো ছেলে-মেয়ে দের বিয়ে না দিলে, তারা যদি যিনা ও পরকিয়া করে বেড়ায়, তাহলে এর পাপের অংশীদার বাবা-মা ও হবে। তাই সমাজ এর সাথে নয় ছেলে-মেয়েদের খারাপ পথ থেকে বাঁচাতে বিয়ে দিন। এতে আল্লাহ পাক আপনাদের প্রতি খুশি হবেন।

সমাজটায় যিনা ও ব্যভিচারে ভরে গেছে, কারণ হচ্ছে, মানুষ এখন কুরআন হাদীস থেকে নয়, নিজের ইচ্ছায় জীবন পরিচালনা করে, হয়তো এই জন্য আজকে সমাজের এমন অবস্থা।

মেয়েদের বিয়ের বয়স


একটা পুরুষ এর থেকে ও একটা নারীর বিয়ে সময় মতো দিতে হয়। কারণ পুরুষ থেকে ও নারী সমাজকে কম সময়ে নষ্ট করে ফেলতে পারে। তাই নারীদের বিয়ে সময় মতো দেওয়া খুব জরুরী।

নারী ও পুরুষের সময় মতো বিয়ের বেবস্থা না করে দিলেতো, তারা যিনা ও পরকিয়া প্রেমে অবশ্যই আসক্ত হয়ে পরবে। তাই অবশ্যই সময় মতো বিয়ে করা প্রতিটি নারী ও পুরুষের জন্য ফরজ।

বিয়ের স্ট্যাটাস

একজন পুরুষের থেকে ও একজন নারীর উত্তেজনা বেশি হয়। কিন্তু নারীর ক্ষেত্রে প্রকাশ পায় দেরি করে, আর পুরুষের সময় তারাতাড়ি। তাই নারীদের বিয়ে দেওয়া আগে জরুরি, কারণ তারা প্রকাশ করতে পারে না।

নারীদের ইসলামিক নিয়ম অনুযায়ী, বিয়ে দিন। নারীর পর্দার বেবস্থা করে দিন। দ্বীন শিক্ষার ব্যবস্থা রাখুন সবসময়, কারণ দ্বীনের পথে থাকলে অবশ্যই, সে নিজেকে হেফাজত করতে পারবে।