কি করলে স্ত্রী স্বামীর কথা শুনবে | স্বামী স্ত্রীর রোমান্টিক কথা | স্বামী স্ত্রীর মিলন

 স্বামী স্ত্রীর ভালোবাসা

স্বামী স্ত্রীর ভালোবাসা

যেই নারী স্বামীর মুখে মুখে তর্ক ও কথা বলে, সে নারী কখনো জ্ঞানী ও বুদ্ধিমতী হতে পারে না। জ্ঞানী ও বুদ্ধিমতী মেয়েরা কখনোই স্বামীর মুখে মুখে কথা বলে না। তারা যানে স্বামীর মুখে মুখে তর্ক ও কথা  বলা, কতটা জঘন্য খারাপ।

স্বামীর মুখে মুখে তর্ক করলে এতে আপনার সংসারের ঐ ক্ষতি হবে। কারণ এই তর্ক থেকে তালাক পর্যন্ত চলে যেতে পারে। স্বামী সাথে জিতে কি করবেন, এতে আল্লাহ পাক বেজার হয়, কারণ স্বামীর মুখে খুশি থাকার জন্য স্ত্রী সৃষ্টি হয়েছে।

যেই ঘরে স্বামীর থেকে বেশি স্ত্রীর শাহিদারি বেশি চলে, সে ঘরে বেশি সময় ধরে অশান্তি লেগে থাকে। কারণ স্বামীর থেকে স্ত্রী বেশি বুঝা ভালো নয়।

এখনতো সংসারে পুরুষ থেকে ও নারীরা বেশি, ক্ষমতায়ন করে। পুরুষদের তারা নিজেদের চাকর বানিয়ে রাখে, ইচ্ছা মতো চলাচল ও জীবন যাপন করে। হয়তো এজন্য নারীদের কপালের সুখ শান্তি নষ্ট হয়।

স্বামী স্ত্রীর ইসলামিক স্ট্যাটাস

একজন স্বামীর জন্য সবচেয়ে ভালো কাজ হবে তার স্ত্রীকে পর্দা করিয়ে রাখা। দ্বীনদার ও পাঁচ ওয়াক্ত নামাজী ঘরে তুলা।
আর একজন স্ত্রীর জন্য সবচেয়ে ভালো হবে, স্বামীর হুকুম মেনে চলাচল করা ও সর্বদা স্বামীর খেদমত করা।

পৃথিবীর অবস্থা খুব জঘন্য খারাপ, তাই স্বামী খারাপ পথে চলে গেলে, স্ত্রী তাকে ফিরিয়ে নিয়ে আসা।
আবার স্ত্রী খারাপ পথে চলে গেলে, স্বামী তাকে ফিরিয়ে নিয়ে আসা। এটাই হবে স্বামী-স্ত্রীর জন্য সবচেয়ে উত্তম কাজ।

নারী যখন যুবতী হয় তখন সে খুব অসহায় হয়ে পড়ে, সে তার জীবন সঙ্গী খুঁজে, যখন সময় মতো তার সঙ্গী না পায়, তখন সে খারাপ পথে আস্তে আস্তে প্রবাহিত হতে শুরু করে, তাই অবশ্যই সময় মতো, নারীদের বিয়ে দেওয়া জরুরি, নেককার পুরুষ এর সাথে।

স্বামী স্ত্রী নিয়ে উক্তি

স্বামী স্ত্রীর মধ্যে সবচেয়ে সুখী হয় তারা, যারা তাদের অপরিপূর্ণ ইচ্ছা গুলো দু-জন এক সঙ্গে মিলে মিশে, পূরণ করার চেষ্টা করে, দু'জনের মধ্যে কারো উপর বেশি চাপ দেয় না কেউ। স্ত্রী স্বামীকে জুলুম করে না, স্বামী ও স্ত্রীকে নির্যাতন করে না।

স্বামী খারাপ হলে যেমন স্ত্রীর দায়িত্ব তাকে ভালো পথে ফিরিয়ে নিয়ে আসা, ঠিক তেমনি স্ত্রী ও খারাপ দিকে চলে গেলে স্বামীর দায়িত্ব তাকে ভালো পথে ফিরে নিয়ে আসা।

স্বামীর ভুল ক্রুটি হলে যেমন স্ত্রীর দায়িত্ব স্বামীকে ক্ষমা করে দেওয়া, ঠিক তেমনি স্ত্রীর ভুল ক্রুটি হলে স্বামীর দায়িত্ব স্ত্রীকে ক্ষমা করে দেওয়া। কারণ তারা ফেরেস্তা নয় মানুষ, মানুষের ঐ ভুল ক্রুটি হয়।

শুনেছি স্বামী স্ত্রী দু-জনই যদি নেককার হয়, তাহলে দু'জনই জান্নাতে এক সাথে থাকবে। শুনেছি জান্নাতে প্রথম দেখায়, স্বামী তার স্ত্রীর দিকে ৪০হাজার বছর পর্যন্ত তাকিয়ে থাকবে। তাহলে ভাবুন আল্লাহ তায়ালা জান্নাতে স্বামী স্ত্রীকে কতটা সুন্দর করে বানিয়েছেন।