মিথ্যা ভালোবাসা | মিথ্যা ভালোবাসা চেনার উপায়

মিথ্যা ভালোবাসা

মিথ্যা ভালোবাসা

টাকার কাছে হেরে যায় হাজারও ছেলের ভালবাসা, হেরে যায় হাজারো দেখা স্বপ্ন। শুধু ভুলা যায়না তার রেখে যাওয়া স্মৃতি। তখন শুধু কষ্ট নিয়েই বেঁচে থাকতে হয়।

ভালোবাসার সময়-তো বলোনি, আমার টাকা পয়সা ধন-সম্পদ থাকতে হবে। এখন এগুলো খুঁজে খুঁজে পুরো জীবনটাই শেষ করে হারিয়ে গেলে কেন। কেন? আসলে এমন ছলনা করতে। শেষে শুধু কষ্ট রেখে গেলে।

মিথ্যা ভালোবাসা স্ট্যাটাস

হয়তো আমার থেকে ও টাকাকে বেশি চেয়ে ছিলে, তাই আমাকে কষ্ট দিয়ে হাড়িয়ে গেলে। যানি না তুমি সুখে আছ নাকি দুঃখে আছ? কিন্তু আমি সুখে নেই। আর মিথ্যা ভালোবাসা নিয়ে সুখে ও থাকার ইচ্ছা আমার নাই। আমি কষ্ট নিয়ে বেঁচে থাকতে পারবো, কিন্তু মিথ্যা ভালোবাসা নিয়ে নয়।

কারো মিথ্যা ভালোবাসার চেয়ে শূন্য থাকা ভালো। কারণ মিথ্যা ভালোবাসা, সুখের চেয়ে দুঃখই বেশি পাওয়া যায়। 

মিথ্যা ভালোবাসার উক্তি

কি অপরাধ ছিলো, কেন ভালবাসার নামে খেলা করলে, আমি বলিনি আমাকে ভালোবাসতে, বলনি আমাকে স্বপ্ন দেখাতে, তাহলে কেন আজকে আমার সাথে এমন করলে।

একা ছিলাম ভাল ছিলাম, যখন ভালোবাসার জন্য পা বাড়ালাম। তখন জীবনের ভালো থাকার সমস্ত কিছু নষ্ট হয়ে গেল। নষ্ট হয়ে গেল, মনের ভেতর সুখ।

মিথ্যা ভালোবাসা নিয়ে উক্তি

একজন নারীর ভালোবাসা পাওয়া সম্ভব হয়। যদি সেই পুরুষ হাজার দুঃখ কষ্ট সহ্য করতে পারে। হাজারো কাঁটা ঝরানো রাস্তায় হাঁটতে যানে, যানে হাজারো কথার আঘাত শইতে।

নারীদের ছলনায় এতোটা কষ্ট হয়। সেই কষ্টে পুড়ে পুড়ে ভিতর ছাই হয়ে যায়। তাদের আঘাত গুলো প্রতিটা মুহূর্তে, বুকের ভিতরে গিয়ে বারি দেয়।

অভিনয় মিথ্যা ভালোবাসা

তুমি বলে ছিলে আমার নিজের ছায়ার, চেয়ে ও বেশি আমার পাশে থাকবে। আজকে তোমার ছায়া ও আমার আশে পাশে নেই, তুমি প্রমান দিলে তোমার ভালোবাসা মিথ্যা ছিলো।

অভিনয় করে ভালোবাসায় কখনোই টিকে থাকা যায় না। একদিন না একদিন ঠিকই আসল রূপ বেরিয়ে আসে। তখন তার জন্য থাকে শুধু ঘৃণা ও অবহেলা।

মিথ্যা ভালোবাসা চেনার উপায়

মিথ্যা ভালোবাসায় সবসময়, বড় বড় কথা ও মিথ্যা ওয়াদা থাকে। মিথ্যা ভালোবাসায় থাকে, এঁকে অপরের জন্য জান-প্রান দেওয়ার রস-কস। থাকে অতিরিক্ত ভাব প্রকাশ করা, থাকে লোক দেখানো চলাফেরা।

রস-কস বেশি দেখানো ভালোবাসা গুলোই সব থেকে বেশি আঘাত করে। তারা ভালোবাসার নাম করে পাশে আসে, আর ফিরে যায় ঘৃণা ও কষ্ট দিয়ে। তাঁরা বুকের ভিতরে এমন একটা যায়গা বসে পরে, সেই যায়গায় বসে বসে সারাজীবন আঘাত করতে থাকে।