পর্দা নিয়ে স্ট্যাটাস | ইসলামিক শিক্ষামূলক বাণী | পর্দাশীল নারী

 পর্দাশীল নারী

কিছু নারী আছে স্বামীর সামনে পর্দা অবস্থায় থাকে, অথচ স্বামী চলে গেলে। ঠিকিই বেপর্দায় চলা ফেরা করে। তুমি কি ভেবে দেখেছ, তুমি শুধু স্বামীকে নয়, নিজেকে ও ধোঁকা দিচ্ছ। স্বামীতো যানে তুমি পর্দা করে থাক, স্বামীর কোন দোষ নেই সেখানে, তোমার পাপের শাস্তি তুমি নিজেই পাবে।

তুমি স্বামীকে খুশি করার জন্য পর্দা করলে, স্বামী চলে গেলে বেপর্দা হয়ে গেলে। পর্দা কি স্বামীর জন্য নাকি আল্লাহর জন্য। যদি আল্লাহর ভয়ে করো, তাহলে সবসময় করো, শুধু স্বামীকে দেখানোর জন্য নয়।

পর্দাশীল মেয়ে

স্বামী উপস্থিত অবস্থায় তুমি পর্দা করো। স্বামী অনুপস্থিত অবস্থায় নিজেকে খোলা ছেড়ে দাও। এই পর্দা কখনো তোমার কাজে আসবে না, পর্দা যদি করো সঠিক ভাবে করো, আল্লাহর ভয়ে করো, স্বামীর ভয়ে নয়।

যে নারী স্বামীর ভালবাসার জন্য ও আল্লাহর ভয়ে পর্দা করে চলে। তাঁরা সব সময় আল্লাহর রহমতের ভিতরই থাকে। পর্দা করলে দুনিয়ার ফেতনা ফ্যাসাদ থেকে বাঁচা যায়।

বুদ্ধিমতি মেয়েতো তাঁরাই যারা, স্বামীর মালের‌ হেফাজত করে। দ্বীনের পথে থেকে স্বামী খুশি, থাকা অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। তাঁরাই দুনিয়া ও আখেরাতের কামিয়াবি হাসিল করতে পারেন।

বেপর্দা নারী নিয়ে উক্তি

প্রতিটা নারীর জন্য পর্দা করা ফরজ, যুবতী হওয়া থেকে শুরু করে, মৃত্যু আসা পর্যন্ত পর্দা করা। স্বামীর মালের হেফাজত ও স্বামীর খেদমত করা। পর পুরুষদের থেকে বেঁচে থাকা। এটাই হবে নারী জন্য সব থেকে উত্তম।

আল্লাহ তায়ালা একজন পুরুষের, সৃষ্টির সাথে একজন নারী ও সৃষ্টি করেছেন। সেই নারীকে দুনিয়াতে তার স্ত্রী বানিছেন, যাতে তারা সব সময় সুখে-দুঃখে এক সঙ্গে জীবন যাপন করতে পারেন।

নারীর পর্দা নিয়ে উক্তি

নারী পর্দা করে ও দ্বীনের পথে থাকলে, সব দিক থেকেই ভালোবাসা ও সম্মান আসে। সবার আগে তাকে আল্লাহ তায়ালা পছন্দ করেন। তার জন্য দ্বীনদার স্বামী বের করে দেন, দুনিয়ার খারাপী থেকে রক্ষা করেন। পরপুরুষের খারাপি থেকে ও।

দুনিয়ার জীবনে দ্বীনদার নারী ও পুরুষের, খুব কষ্ট করে বেঁচে থাকতে হয়। তার পরে আখেরাতের কামিয়াবি হাসিল করা যায়। এই কামিয়াবি হচ্ছে, সব থেকে শেষ্ঠ কামিয়াবি।