মজার গল্প ও কৌতুক | হাসির মজার গল্প ২০২৩

 বল্টুর মজার গল্প

বল্টুর মজার গল্প

👉এক সাংবাদিক বল্টুর সেলিব্রিটি দেখে তার ইন্টারভিউ নেওয়ার চিন্তা করলেন। তাই তিনি বল্টুকে ফোন করলেন।✌✌ 

.

সাংবাদিকঃ - হ্যালো আমি সাংবাদিক! আপনার নামটা?🤔 আপনার সাক্ষাতকার নিচ্ছি আরকি!😊✌


বল্টুঃ - জি! আমার নাম ক্রেজি বয় বল্টু!!✌✌


সাংবাদিকঃ - ও!তো আপনি কি করেন?🤔🤔


বল্টুঃ- সাংবাদিক পেটাই!✌️


সাংবাদিকঃ - (কেশে নিয়ে) আচ্ছা আচ্ছা! কি পছন্দ করেন?😏🤔


বল্টুঃ- সাংবাদিক পেটাতে!🙃✌️


সাংবাদিকঃ - কি অপছন্দ করেন?🤔


বল্টুঃ- সাক্ষাতকার!✌️


সাংবাদিকঃ - আপনার ভাল গুন?🤔


বল্টুঃ- সাংবাদিক কে কম কষ্ট দিয়ে পেটাই!🙂✌️


সাংবাদিকঃ - খারাপ গুন?🤔


বল্টুঃ- আজ পর্যন্ত কোনো সাংবাদিক কেই ছাড় দেই নাই!😏✌️


সাংবাদিকঃ- তাদের উপর এতো ক্ষোভ কেনো?🥹🤔


বল্টুঃ- তাদের উপর ক্ষোভ নাই। ক্ষোভ তো লাঠির উপরে! যেটা দুই বারি দিলেই ভাইংগা যায়!😠✌️


সাংবাদিকঃ- আচ্ছা আমার পরিচয় টা আপনার মনে আছে?🤔


বল্টুঃ- হ্যা! সংখ্যাবিদ!😒✌️


সাংবাদিকঃ- (উফ তাহলে তো মনে হয় এবারের মত বাচা গেল ! সাংবাদিক শোনে নাই।

শুনছে সংখ্যাবিদ) আচ্ছা তাদের উপর ক্ষোভ না থাকলে, তাদের পেটান কেনো?😏🤔


বল্টুঃ- কারন আমি যখন তাদের সংখ্যাবিদ বলে ডাকি, তখন তারা ভুল ধরে দেয় না এইজন্যে!😠😡 


সাংবাদিকঃ- ইয়ে মানে......🥹🙃😬🙄

বাংলা ছোটদের মজার গল্প

টিনাদের বাসায় নতুন কাজের ছেলে আসছে। 

 তো একদিন কাঁচের প্লেট ধুইতে ধুইতে ছেলেটা একটা প্লেট ভেঙে ফেললো। টিনা রেগে গিয়ে বললো- 

 টিনা : এই হারামজাদা, প্লেট দেখে ধুতে পারিস না? 

 বল্টু : মামণি, হারামজাদা কী? 

 টিনা : বাবা, যার গায়ে অনেক শক্তি, তাকে হারামজাদা বলে। 

 পরেরদিন আবার কাজের ছেলেটা একটা দামি ফ্লাওয়ার ভাস ভেঙে ফেললো। টিনা রেগে গিয়ে বললো- 

 টিনা : এই জমিদারের পুত, সাবধানে কাজ করতে পারিস না?

 বল্টু : মামণি, জমিদারের পুত কী? 

 টিনা : বাবা, যার গায়ে জোর নেই, তাকে জমিদারের পুত বলে। 

 এবার বল্টুর বাবা মন্টু খুব অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। বল্টুর ক্লাসের বন্ধুরা তাকে জিজ্ঞেস করছে- 

 বন্ধু : তোর বাবার কী হইছে বল্টু ? 

 বল্টু : আরে বাবা আগে অনেক হারামজাদা ছিল, কিন্তু এখন এমন জমিদারের পুত হইছে যে বিছানা থেকে উঠতেই পারে না। 

.

.

হা*লা* কইলো ডা কি......🫣😎🤔

মজার গল্প ও কৌতুক

দৌড়ে ডাক্তারের কাছে এসে এক

ভদ্র মহিলা জানালেন তার স্বামীর

পেটে একটা ইঁদুর ঢুকে গেছে। ভয় নেই,

ডাক্তার অভয় দিলেন। আপনার স্বামীর

মুখের

কাছে একটা শুঁটকি নাড়তে থাকুন, ইঁদুর

বের হয়ে আসবে। আমিও

এসে যাচ্ছি কিছেক্ষণের মধ্যে।

বাড়ীতে গিয়ে ডাক্তার সাহেব

দেখলেন ভদ্রমহিলা তার স্বামীর

মুখের সামনে এক বাটি দুধ ধরে চুকচুক

করছেন।

কি ব্যাপার ? ডাক্তার বিরক্ত

হয়ে বললেন, ইঁদুর কখনো দুধ খায় ?

আপনাকে না শুঁটকি নাড়তে বলেছি।

তা বলেছেন। ভদ্রমহিলার উত্তর, কিন্তু

ইঁদুরটা ধরার জন্য যে ওর

পেটে আমি বেড়াল

ঢুকিয়ে দিয়েছি। আগে তো ওটা বের

করি।