ইসলামিক শিক্ষামূলক বাণী
১৮+ বা ১৮- সবারই গল্পটা পড়া উচিৎ
মাঝ রাতে যখন বউয়ের আদর পেতে মন চাইছে, বউ তখন ঘুমে বিভোর। কি করি ডাকবো? ওর ঘুমটা ভাঙাবো?
কিন্তু আমার যে খুব মন চাইছে, না ডেকে ওকে চুমু দিয়ে আমি হালকা আদর করতে লাগলাম, খেয়াল করলাম ও একটু নড়ে উঠছে মানে ওর ঘুমটাও পাতলা হয়ে গেছে,
আমি আদরের মাত্রা আর একটু বাড়ায় দিলাম, নতুন বিয়ে করেছি আদর ছাড়া কি থাকা যায়। বউ (শশী) ঘুম ঘুম চোখে, কি হয়েছে আমি ঘুমাচ্ছিতো।
আমার নামম নিরব, আমি বললাম পড়ে ঘুমিও আগে আদর দাও, আমার খুব মন চাইছে।
শশীঃ হুম।
নিরবঃ ও হুম বলাতে, আমি ওর গায়ের উপর উঠে পড়লাম।
শশীঃ আরে আরে কি করছেন?
নিরবঃ কি করছি মানে, তুমিই তো বললে হুম তাই তো করছি।
শশীঃ সব কিছুতেই আপনার তাড়াহুড়া বেশি।
নিরবঃ কি তারাহুড়া করলাম, আর শোন আমায় তুমি করে বলবা, তোমার মুখে মুখে আপনি ডাক ভালো লাগে না, পর পর মনে হয়।
আমি এখন কিছু শুনবো না, ঘুম ভেঙেছে আদর নেবো।
শশীঃ হুম বলেছি তো দেবো। আগে মাঝ রাতে ঘুম ভাঙলো একটু আল্লাহর শুকুর করি, সুবাহানাল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ, আল্লাহু আকবর, ইয়া আর হামার রাহিমিন।
নিরবঃ হয়েছে, শেষ, এবার আসো শুরু করি।
শশীঃ হুম কিন্তু তার আগে দোয়া পড়তে হবে, আমার সাথে পড়ো।
নিরবঃ আদর করবো তাতে আবার দোয়া, কি শুরু করলে মাঝ রাতে আদর চেয়েছি তাই এতো বাহানা করছো?
শশীঃ না বর মশাই। যে কোন কাজ আল্লাহর নামেই শুরু করতে হয়, সব কিছুরই আলাদা আলাদা দোয়া আছে তা না পারলে অন্তত বিসমিল্লাহ বলে সব করতে হয়।
তাছাড়া সহবাসের সময় দোয়া না পড়লে, দুজনার মাঝখানে শয়তান প্রবেশ করে মজা নেয়, আর সে মিলনটাকে অবিত্র করে দেয়, তখন যে সন্তান গর্ভে আসে সে সন্তান কখনও ঈমানদার হয় না।
জেনে শুনে এ ভূল কেন করবো?
যে সম্পর্কটা জান্নাত থেকে এসেছে, যে সম্পর্ক টা পবিত্র তাকে পবিত্র রাখাই তো উচিৎ।
আসুন আমার সাথে দোয়া পড়ুন তারপর শুরু করুনঃ
""বিসমিল্লাহি আল্লাহুম্মা জান্নিবনাশ শায়তনা ওয়া জান্নিবিশ শায়তনা মা রাজাকতানা""
নিরবঃ কখন থেকে মন চাইছিলো, বিয়ে করেই যেন আদর পাগলা হয়ে গেছি, তোমার আদর না পেলে ঘুমই আসতে চায় না, কেমন লাগছে??
শশীঃ হুম ভালো,
নিরবঃ কষ্ট হচ্ছে নাতো।
শশীঃ একটু লজ্জা পেয়ে ধ্যাত, এতে আবার কষ্ট হয় নাকি।
নিরবঃ ওকে তাহলে গাড়ি চলতে থাক।
শশীঃ মানে কি হুম, সারারাত চলবে নাকি।
নিরবঃ তুমি চাইলে চলতেই পারে।
শশী কিছু না বলে হেসে দিয়ে, আমায় শক্ত করে জড়িয়ে ধরলো।
কিছুক্ষন পর সেই তৃপ্তি মিললো, আহ শান্তি। আমি এখন ঘুমাই।
শশীঃ কি, কোন ঘুম চলবে না এখন।
নিরবঃ কেন আরও চাই? আর পারবো না এখন, তাইলে সকালে।
শশীঃ আদর ছাড়া আর কোন ভালো কথা নাই, আমি বলেছি যে আমার চাই।
যাও উঠে গোসল করো, দুজন তাহাজ্জুদ পড়বো।
নিরবঃ কি বলো তুমি, এখন গোসল করলে ঘুম পালিয়ে যাবে এ শাস্তি দিও না। তুমি যাও না তুমি পড়ো, আমি ঘুমাই।
শশীঃ আমার কথা না শুনলে আমি কিন্তু পানি এনে মাথায় ঠেলে দেবো!!!
নিরবঃ ধুর কি বউরে বাবা, ভালো লাগে না। মাঝ রাতে আদর চেয়ে যেন বিপদে পড়েছি বলে উঠে চলে গেলাম ওয়াসরুমে।
এসে তাহাজ্জুদ পড়লাম দুজনে, ঘুমাতে যাবো ওমনি ফজরের আজান। জানি ঘুমাতে দেবে না এখন তাই আজান শেষ করার অপেক্ষায় না থেকে, ফজর ও পড়া শুরু করলাম।
ঘুমাতে যাবো তখন বউ এখনই ঘুমাতে হবে ১০টা মিনিট তো একটু তেলাওয়াত করা যায়।
নিরবঃ দেখো সকালে আমাকে অফিস যেতে হবে এখন ঘুমাবো আর কিছু বলো না।
শশীঃ বেশ ফজরের নামাজের পর কিছু দোয়া ও আমল থাকে সেগুলো একটু পড়ো, আমি বলছি আমার সাথে পড়ো।
ওতো কিছু না হোক "আয়াতুল কুরসি" আর সূরা হাশরের শেষ ৩ আয়াতটা পড়ো।
নিরবঃ আমি ঘুম ৮ টার আগে আমার সাথে কোন কথা বলবা না।
শশীঃ হুম বুঝেছি এক সাথে হবে না, ধীরে ধীরে করাতে হবে। আমি ছোট ছোট দোয়া ও আমল গুলো করে সূরা ওয়াকিয়াহ ও আর রহমান পড়ে এবার আমিও ঘুমাতে গেলাম। ৭:৩০ টায় উঠে ওর জন্য ব্রেক ফাস্ট বানাতে গেলাম। ৮ টার এলার্ম বাজলে নিরবকে ডাকতে এলে ও আমায় টেনে বিছানায় নিয়ে গেলো, আমি কি হচ্ছে এটা সকাল সকাল।
ঘুম থেকে যে জাগতে পেরেছো তার শুকুর না করে দুষ্টুমি করছো।
ঘুম থেকে ওঠার দোয়া বলো?
নিরবঃ পারতাম চর্চা না করতে করতে ভূলে গেছি।
শশীঃ আমার সাথে বলো ""আলহামদু লিল্লাহিল্লাযী আহইয়ানা বা'দা মা আমাতানা ওয়া ইলায়হিন নুশুর""
যাও এবার ফ্রেশ হও খাবার দিচ্ছি
নিরব এসেই খেতে যাবে আমি হাত ধরে বসলাম
নিরবঃ কি হাত ধরলে যে খাওয়ায় দেবে?
শশীঃ জ্বী না। খাবার সামনে আসার দোয়া নাই পড়লে অনন্ত খাওয়ার আগে তো ""বিসমিল্লাহি আলা বরকাতুল্লাহ"" ও খাওয়া শেষে আলহামদুলিল্লাহ পড়বে।
নিরবঃ সরি শোনা, আসলে আমি সবই পারতাম চর্চা না করে করে সব দোয়া ভূলে গেছি। তুমি শিখিয়ে দিও আবার আমি শিখে নেবো।
শশীঃ হুম তাই তো দিতে হচ্ছে।
নিরবঃ আচ্ছা তাহলে আসি সাবধানে থেকো বলেই কপালে একটা চুমু দিয়ে চলে যাবো তখনই শশী হাত ধরে বসলো, আমি বললাম কি হয়েছে শোনা কিছু বলবে?
শশীঃ ঘর থেকে বের হবার সময় "আয়তুল কুরসি" ও "বের হবার দোয়া" পড়তে হয়, তাহলে বাইরে কোন বিপদ ঘটলে আল্লাহ তা থেকে হেফাজাত করেন।
পড়ো, ""বিসমিল্লাহি তাওয়াক্কালতু আলাল্লাহি লা হাওলা ওয়ালা কুয়াতা ইল্লা বিল্লাহ""।
নিরবঃ আচ্ছা আসি, আল্লাহ হাফেজ।
শশীঃ ফি আমান্নিল্লাহ। ২ টার দিকে নিরব ফোন দিলো।
নিরবঃ কি করো সুইট হার্ট, উম্মমমমমম
শশীঃ আসসালামু আলাইকুম, নামাজ পড়ে উঠলাম, তুমি পড়ছো?
নিরবঃ ওয়ালাইকুম আসসালাম। হুম পড়েছি।
আমাকে আবার সালাম দেওয়া লাগে নাকি।
শশীঃ কোথায় বলা আছে যে সব মানুষকে সালাম দিতে নাই। সালাম অর্থ শান্তি বর্ষিত হওয়া। যখন দুজন ব্যক্তি সালাম আদান প্রদান করে তখন তাদের মাঝে শান্তি বর্ষিত হয়। তাই সব সময় সালাম দিতে হয়ে ছোট বড় সবাইকেই।
নিরবঃ হুম, কি রান্না করছো। আমি আজ তাড়াতাড়ি চলে আসবো।
শশীঃ বলবো না কি রান্না করছি, আচ্ছা আসো সমস্যা নাই। গাড়িতে ওঠার আগে এই দোয়া টা পড়ো ""সুবহানাল্লাজি সাখখারা লানা হা-জা ওয়ামা কুননা লাহু মুক্বরিনীন, ওয়া ইন্না ইলা রাব্বিনা লামুনক্ববালিবুন""
নৌ চলাচলের সময় ""বিসমিল্লাহি মাজরিহা ওয়া মুরসাহা ইন্না রাব্বী লা গাফূরুর রাহীম""
রাখছি আল্লাহ হাফেজ।
বিকাল ৫টায় নিরব এসে কনিঙ্বেল দিচ্ছে,
শশীঃ কে?
নিরবঃ প্রিয়তমা আমি গো।
শশীঃ আসসালামু আলাইকুম।
নিরব উত্তর দিয়ে ঘরে ঠুকবে। আমি দাড়াও
নিরবঃ কি হয়েছে, ঠুকতে দাও টায়ার্ড আমি।
শশীঃ ঘরে ঠোকার দোয়া পড়""আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা খাইরাল মাউলাজি, ওয়া খাইরাল মাখরাজি বিসমিল্লাহি ওয়ালআজনা ওয়া বিসমিল্লাহি খারাজনা ওয়ালা রাব্বানা তাওয়াক্কালনা"" নিরব ঘরে ঠুকলো।
দরজায় নক করে প্রিয়তমা বলে ডাক না দিয়ে সালাম দিলেই তো হয়।
নিরবঃ হুম ঠিকাছে প্রিয়তমা যাই ফ্রেশ হয়ে আসি। বাথরুমে ঠুকতে যাবো শশী সামনে, দোয়া পড়ো ""আল্লাহুম্মা ইন্নি আউযুবিকা মিনাল খুবশি ওয়াল খাবাইস""।
আর বের হবার সময় পড়বা ""গুফরানাকা""
নিরবঃ ঠিকাছে, যাও কিছু খেতে দাও।
বাইরে এসে দেখি প্রিয়তমা খাবার রেডি করে রাখছে, খেতে যাবো তখনই
শশীঃ না নেবে না, আমার এখনো গুছানো হয় নি যাও আসরের নামাজ পড়ে নাও আমি বেলকুনিতে নিয়ে আসছি সব।
নিরবঃ আহ গরম গরম ভেলপুরি সে যে কি টেস্ট, সাথে সুজির রসভরি। কোনটা রেখে কোনটা খাই। দুজন মিলে খাচ্ছি আর মজা করছি। সন্ধা হয়ে এলো আজান দিচ্ছে আমি মসজিদে চলে গেলাম। বাসায় এসে শুনছি শশী তেলাওয়াত করছে, ও আসলে সুন্দর তেলাওয়াত করে। জীবনে হয়ত কোন এক ভালো কাজ করছিলাম যার জন্য আল্লাহ এতো ভালো একটা জীবন সঙ্গি পেলাম। পরকালেও যেন আল্লাহ ওকেই আমার জন্য রাখে।
আমি বসে আছি খাটে শশী তখন দোয়া পড়ছে যে সব আমল ও সব সময় করে সেসবই। সব শেষে মোনাজাত ধরলো, অনেকটা সময় পর মোনাজাত শেষ করে আমার পাশে এসে বসলো। আমার গায়ে একটা ফু দিয়ে আমায় জড়িয়ে ধরলো।
আমি কি ব্যাপার আমায় ফু দিলা কেন, বশ করার দোয়া টোয়া জানো নাকি আমায় বস করলে যাতে আর কোন বিয়ে না করি।
শশীঃ যাহ ফাজিল ছেলে একটা। বশ করবো কেন তুমি তো আর ছোট ছোট দোয়া গুলো আমল করো না, যে গুলো ফজর ও মাগরিব নামাজের পর পড়তে হয় তাই তোমায় ফু দিলাম যাতে আমার দোয়াতে তোমারও কাজ হয়।
নিরবঃ হুম বুঝলাম তা এতো সময় মোনাজাতে এতো কি দোয়া পড়ছিলে শুনি?
শশীঃ আল্লাহকে বলছিলাম, যাতে জান্নাতে দুজন দুজনার সাথী হতে পারি সেভাবে যেন দুজনকে আমলদার বানিয়ে দেন। আমার আগে তোমাকে যেন পৃথিবী থেকে না নিয়ে যান। যেন দুজনকেই এক সাথে নিয়ে যান বা আমাকে আগে, আর বাবা -মা, পরিবারের অন্য সবাই যেন ভালো থাকে সুস্থ থাকে, যত পরিজন কবরে শুয়ে সবার যেন কবরের আযাব মাফ হয়ে যায় এরকম সবার জন্য দোয়া করছিলাম।
নিরবঃ কথা গুলো যেন মন ছুয়ে গেলো, কত কিছু নিয়ে ভাবে ও। আমি তোমাকে জান্নাতে আমার পাশে চাই বলে জড়িয়ে ধরলাম শশীকে।
রাত হলো, এসার আজান হলো আমি মসজিদে চলে গেলাম নামাজ শেষে শশীর মতই বললাম। আরও বললাম আল্লাহ আমরা দুজন কেউ কাউকে ছাড়া থাকতে পারি না, আমাদের কখনও আলাদা করে দিও না, একা করে দিও না। মৃত্যু যখন দিবা দুজনকে এক সাথেই দিও। দুজনকে এক সাথে জান্নাতের সাথী করে দিও।
বাড়ি ফিরে দেখি শশী খাবার রেডি করে রাখছে, খেতে বসলাম শশীকে বললাম স্ত্রীকে খাওইয়ে দেওয়া নবীর সুন্নাত আজ তোমাকে আমি খাওইয়ে দেবো। শশী একটা মন জুড়ানো মিষ্টি হাসি দিলো।
খাওয়া শেষে ব্রাশ করে, ওযু করে দুজনে বিছানায় চলে গেলাম।
শশীঃ ঘুমাবার আগে কিছু আমল আছে, যেগুলো পড়ে ঘুমালে দুষ্টু জ্বীন বা শয়তান ঘুমের মধ্যে আক্রমন বা বিরক্ত করতে পারে না।
প্রথমে "আয়াতুল কুরসি" পড়ো, তারপর সূরা ফাতিহা একবার ও ইখলাস তিন বার পড়ো, সূরা নাস ও ফালাক পড়ো, দুরুদ পড়ো, তওবা পড়ো। মনে করে এ ঘুম থেকে তুমি আর কোনদিন জীবত হয়ে উঠবে না, সে ভাবে আর যেসব দোয়া পড়তে মন চায় সেগুলো পড়ো।
সাথে সূরা মূলক পড়ো নিয়মিত ঘুমানোর আগে এই সূরা পড়লে কবরে শাস্তি মওকুফ হয়।
সব শেষ ঘুমের দোয়া পড়ো ""আল্লাহুম্মা বিইসমিকা আ'মুতু ওয়া আহ ইয়া""
এবার উত্তর দিকে মাথা দিয়ে, ডান কাত হয়ে হাতের নিচে মাথা রেখে, দু পা এক করে আরবি 'হা' ও 'মীম' এর মত আকার নিয়ে মুদ্দার এর মত ঘুমিয়ে যাও।
দুজনেই এভাবে ঘুমিয়ে গেলো, বেশ কিছুদিন পর এসব আমল দুজানার দৈনিক রুটিন হয়ে গেলো। দুজনেই অনেক আমলদার হয়ে গেলো।
ঠিক একইভাবে তারা আবারও ঘুমিয়ে গেলো কিন্তু সকাল বেলা আর ঘুম থেকে জাগলো না দুজনই।
কিছু পড়ে মাইকে ঘোষনা হলো তারা মৃত।
বাড়ি ভরে গেলো মানুষের কলরবে, কেঁদেই চলেছে প্রিয়জনরা সবে।
গোসল করানো হলো, জানাযা পড়ানো হলো, সবশেষে পাশাপাশি কবরে দুজনকে দাফন করা হলো। সবাই যে যার মত চলে গেলো।
অন্ধকার কবরে দুজন দু কক্ষে শুয়ে, হঠাৎ কবরে একটা সুড়ঙ্গ পথ তৈরি হলো, দুজনকে জাগ্রত করে সে পথ ধরে এক সাথে জান্নাতে পাঠানো হলো।
তাদের অধিক আমলে আল্লাহ খুশি হয়ে তাদের কবরের আযাব মাফ করে জান্নাতবাসি করে দিলেন। আলহামদুলিল্লাহ
গল্পটা যদি নিজের জীবনে বাস্তবায়ন হতো কতো ভালোই না লাগতো, যদি মৃত্যু পরবর্তি জীবনে কোন শাস্তিই না হতো!!!
আল্লাহ তার সকল বান্দাকে আমলদার বানিয়ে দিক, সঠিক পথে চলার তৌফিক দিন।
সমাপ্ত
গল্প লেখক : S N Nayeem
গল্পের মাধ্যমে কিছু দোয়া জানানোর চেষ্টা করলাম, সবাই সে গুলো দৈনিক রুটিন করার চেষ্টা করবেন।
ভূল ত্রুটি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন