প্রচুর হাসতে হবে
হ্যালো, আসসালামু আলাইকুম। কে বলছেন??
- তুমি যে মেয়েটার সাথে রিলেশানে আছ আমি তার আম্মু বলছি।
: ও ফাতেমার আম্মু?
-না।
: জান্নাতের?
- উহু
: তাহলে ফারিহার??
- তাও না।
: তাহলে নিশ্চয়ই মৌ এর??
- থাক বাবা, চেনা লাগবে না। শুধু এটুকু কথা বলতেই তোমার কাছে ফোন দিলাম যে তোমার জিএফ এর বিয়ে ঠিক করে ফেলেছি এক বিসিএস ক্যাডারের সাথে। তুমি ওকে আজ থেকে ভুলে যাও ইমন।
: আন্টি আমি ইমন না।
- ও মেহেদি??
: না আন্টি, তাও না।
- ও বুঝেছি। আকাশ?
: জ্বি না আন্টি।
- তাহলে নিশ্চয় রানা?
: থাক আন্টি চেনা লাগবে না 🙃 আপনার মেয়ে আপনি যার কাছে মন চায় তার কাছে নিশ্চিন্তে বিয়া দ্যান।
হাসতে নাকি জানেনা কেউ
এই দোকানের মালিক কে...?
-জ্বি আমি...
এই ছোট বয়সে কেউ মালিক হয়...?
-জ্বি হয়,এই যে আমি।
আচ্ছা আপনার দোকানে বিষ আছে...?
-জ্বি।
আমাকে বিষ দিন।
-জ্বি ইয়ে মানে।
আজব ছেলে তো বাংলা কথা বুঝেন না।
-জ্বি।
সিয়াম তাকিয়ে আছে সামনে দাঁড়ানো মেয়েটির দিকে...।মনে হচ্ছে সারা রাত কান্নাকাটি করেছে।চোখ দুই টা হালকা ফুলে আছে...।
সিয়ামের মনে হচ্ছে এই সেই নাটোরের বনলতা সেন...।।
যাকে কবি না দেখে আন্দাজে রুপের বর্ননা দিয়েছিলেন...।। এত সুন্দর মেয়েদের মুখে বিষ শব্দ টাও সুন্দর শোনায়।
তবে যাই হোক এই মেয়ে কে বিষ দেওয়া আর জেলখানার একটা ১৪ সিকের রুম কেনা উভয় সমান...।।
হ্যালো...।।
এই যে আমি আপনাকে বলছি...।।
বিষ দিন আমাকে...।।
সিয়াম মেয়েটির কথায় হকচকিয়ে গেল।
একটু মজা করেই বললঃ
আচ্ছা বলুন কি কালারের বিষ লাগবে?
মেয়েঃ মানে ,বিষের আবার কালার হয় না কি...?
সিয়ামঃ আলবাত হয়, এর আগে একবার খাইলে বুঝতেন।
এই যেমন কালো,সাদা,নীল,পিংক কালার ইত্যাদি।
মেয়েঃ কালো বিষ দেন।
সিয়ামঃ ছিঃ ছিঃ ভুল করেও খাবেন না,মরার পরে দাঁত কুচকুচে কালো দেখাবে।
আপনাকে যারা দেখতে আসবে সবাই বলবে মেয়ের দাঁত কালো।
মেয়েঃ নাহ থাক তাহলে।আচ্ছা নীল কালার আমার খুব পছন্দ।
নীল কালারের বিষ দেন।
সিয়ামঃআরে না ,নীল কালারের বিষ নিমের পাতার মত তিতা।
তবে আপনার সাথে পিংক কালারের বিষ ভাল মানাবে।
মেয়েঃ ধ্যাত বিষের এত কাহিনী।যা মনে চায় দিয়ে দিন।
সিয়াম সিভিটের পাতা থেকে ২ টা সিভিট সাদা কাগজে জড়িয়ে দিলো।
মেয়েঃ কত টকা...???
সিয়ামঃ আপাতত টাকা লাগবে না।পড়ে এসে দিয়েন।
মেয়েঃ আপনি কি আমাকে পাগল পেয়েছেন?
সিয়ামঃ কেন?
মেয়েঃ আমি মারা যাওয়ার পর কিভাবে দিবো?
সিয়ামঃ তাহলে ফোন নাম্বার দিয়ে যান।
মেয়েঃ নাহ ফোন নাম্বার দিতে পারবো না।
সিয়ামঃ ওকে তাহলে আমার টা নিয়ে যান।
বিষ খাওয়ার আগে কল দিয়েন।
কিভাবে খেতে হবে বলে দিবো...।।
সিয়ামের কথাতে মেয়েটার মুখে কিছু টা হাঁসি ফুটলো।
রাত ১১.৪৭ মিনিট।
হ্যালো...!!
কে বলছিলেন?
-আমি সিয়াম।
আপনি মিয়া একটা ফাউল।
-কেন...??
আপনার বিষ সিভিটের মত কেন?
-আপনি কি খালি পেটে খেয়েছেন?
জ্বি।
-সেই জন্য সিভিটের মত লেগেছে...।।এক কাজ করুন ভরা পেটে খান।
আপনি যেমন ,আপনার দোকানের বিষ তেমন।
আমি এখন ভাত খাইলে রাগ চলে যাবে।
কারণ ভরা পেটে আমার রাগ থাকে না...।।
-তাহলে খেয়ে উঠে আমাকে কল দেন,আমি রাগ বাড়িয়ে দিয়ে বিষ খাওয়ার ব্যবস্থা করব চলবে!
হাসতে ভালোবাসি ক্যাপশন
জয় : কিরে বন্ধু তোর মন খারাপ কেনো....
আমি : মন খারাপ থাকবো না কালকের দিনটা আমার সবচেয়ে ভালো দিন ছিলো...
জয় : কেনো কালকে কি হইসে...
আমি : কালকে আমাকে লামিয়া প্রপোজ করছে...
জয় : তারপর.....
আমি : কালকে আমাকে সাদিয়া ও প্রপোজ করছে...
জয় : তারপর বন্ধু কি হইসে তাড়াতাড়ি বল....
আমি : কালকে আমাকে সুমাইয়া ও প্রপোজ করছে আবার মিম ও প্রপোজ করছে...
জয় : তারপর কি হলো সেটা আগে বল ....
আমি : কি আর হবে যখন আমি প্রপোজ একসেপ্ট করবো তখন আমার ঘুম ভে'ঙে গেসে...
হলোনা রে হলো না আমার আর প্রেম করা হলো...
জয় : 🤣🤣🤣🤣
সমাপ্ত
-প্রপোজ
-লেখক_তরিকুল_ইসলাম_তিশান
হাসতে হাসতে অজ্ঞান
বাবা ছেলে গিয়েছিল মরিচ খেতে মরিচ তুলতে। ছেলে হঠাৎ বাবাকে বলে উঠলো-
ছেলে :বাবা আমি এই লাল মরিচ এর মতো একটা লাল টুকটুকে বঊ করবো।
বাবা: তোকে আবার কে বিয়া করবে?
ছেলে:কেনো কত মেয়ে আছে।
বাবা:তুই যে হা/বা গ/বা তোকে আবার বিয়ে করবে তাও সুন্দরী মেয়ে হাহাহা😄
ছেলে : (রাগ হয়ে বলল)বিয়ে কিরলেই দেখতে পারবে😡
বাবা:আচ্চা আচ্চা দেখা যাবে এখন মন দিয়ে কাজ কর!
ও হা মনেই তো নাই ছেলেটা নাম ছিল হাবু।।।
হাবু :কাজ করতে করতে লাল টুক টুক বউয়ের কথায় ভাবতেছে, সারাদিন যেখানেই যাচ্ছে যেটাই করতে ছিল শুধু লাল টুক টুক বউয়ের কথাই ভেবে চলেছে।
হঠাৎ সে একদিন নদীর পাড় দিয়ে যাচ্ছিল হঠাৎ দেখতে পেল গাছের ডালে একটা মেয়ে চুল শুকাচ্ছে, মেয়েটা ছিল অসম্ভব সুন্দরী। ছেলেটা দেখেই ভাবতেছিল এটাই আমার লাল টুক টুক বউ। আর খুশি মনে তার কাছে যাবে কথা বলতে এমন সময় মেয়েটা আস্তে আস্তে চলে গেল আর কথা বলাই হলো না। হাবু মন খারাপ করে,ভেবে তোবুও খুশি হয়ে বাবার কাছে গেল, এবং লাফাতে লাফাতে বলতে থাকলো আমিতো লাল টুক টুক বউ পেয়ে গেছি 😍😍
বাবা:পাগল হইলি নাকি একটু লাফানো বন্ধ কর আর আমাকে ভাল করে বল কি হইছে।
হাবু: বাবা আমি তো আমার লাল টুক টুক বঊ পেয়েগেছি কি মজা কি মজা তুমি বলছিলে আমি নাকি সুন্দরী বউ পাব না হাহা।
বাবা :আচ্চা আমাকে বল কথায় পাইলি!
হাবু : নদীর ধারে একটা গাছের ডালে বসে ছিল বাবা জানো না মেয়েটা ওনেক সুন্দর🙂
বাবা:আচ্চা আমাকে কাল কে দেখাস ।
হাবু:বাবাকে পরের দিন ঠিক একই সময় নদীর ধারে নিয়ে যায় এবং মেয়েটাকে দেখে বাবা অবাক হয়ে যায়😲আর হাবু কে ওই মেয়ের সাথে বিয়ে দাওয়ার জন্য রাজি হয়ে যায়।।।।
ও হা মেয়েটা পরিচয় বলে তার নাম জবা।।।
জাই হোক হাবুর সাথে জবার বিয়ে টা হয়ে জায় 🥰🥰
আজ হাবুর আর জবার বাসর রাত হাবু তো অনেক খুসি 😊হাবু জবার জন্য একটা লাল মরিচ নিয়ে এসেছে তাকে উপহার দিবে বলে, জবা তো সুন্দর করে বসে আছে বউ সেজে জাই হক হাবু লাল মরিচ জবাকে দিল আর তার অতিতের সব কথা বলল, বলার পর জবার ঘোমটা তুলে মুখটা দেখে হাবু তো পুরাই
অ/জ্ঞা/ন, জানেন কি কেনো হাবু বাসর রাতে অ/জ্ঞা/ন 🤔🤔🤔🤔🤔🤔🤔🤔🤔🤔🤔🤔🤔🤔🤔🤔🤔🤔
আসলে হা/বু জ/বা/কে বিয়ে করে নাই উল্টা জবা হাবুকে ফাদে ফেলে বিয়ে করেছে কারন জবা আসলে জবাই না ও আসলে একটা পে/ত্নি 😅😅😅😅😁😁😁😁