জীবনে প্রচুর হাসতে হবে
পল্টু গেছে দোকানে বিষ কিনতে।🥹🥹
দোকানদার : ভাই, বিষ দিয়া কী করবেন?🙄🙄
পল্টু : আত্মহত্যা করব।😌😌
দোকানদার : ক্যান ভাই?🤔🤔
পল্টু : কিছু কিছু জিনিস আছে, যা কাউকে বোঝানো যায় না।😪😪
দোকানদার : মানে?🙂
পল্টু : আজ সকালে আমি গরুর দুধ দোহাচ্ছিলাম। হঠাৎ করে গরুটা বাম পা দিয়ে লাথি মারতে লাগল।🦵 আমি বাধ্য হয়ে বাঁশের সাথে বাম পা🦶 বেঁধে রাখলাম। এরপর গরুটা ডান পা দিয়ে লাথি মারা শুরু করল।🥹 আমি এবার গরুর ডান পা ও বাঁশের সাথে শক্ত করে বাঁধলাম।😊 অবশেষে লেজ দিয়ে বাড়ি মারতে লাগল। ভাবলাম লেজটাও বেঁধে রাখি।😼 কিন্তু লেজ বাঁধার জন্য কিছু পেলাম না। শেষমেষ নিজের বেল্ট খুলে বাঁধতে লাগলাম।😊 বেল্ট খোলার কারণে আমার প্যান্ট হঠাৎ করে খুলে গেল। এমন সময় আমার বউ গোয়ালে এসে আমাকে ওই অবস্থায় দেখলো।🥹 এখন আপনিই বলেন, আমি আমার বউকে কী করে তা বোঝাব?😿 বউ আমাকে ছেড়ে বাপের বাড়ি চলে গেছে 😪😪
দোকানদার: ভাই কয় টাকার বিষ লাগবে 🤣😪
You Serious
আমি হাসতে ভালোবাসি
পরিক্ষা চলছিলো স্যার গার্ড দিচ্ছেন কড়া ভাবে..!🥹🫰
হঠাৎ কেল্টু box থেকে, নকলটা বার করে লিখতে শুরু করলো,
স্যারের চোখে সেটা ধরা পড়ে গেলো।☹️☹️
উনি উঠে এসে কেল্টুর হাত থেকে নকলটা নিয়ে পড়তে লাগলেন। তারপর সেটা নিয়ে চেয়ারে বসে পরলেন।😐😐
তিন ঘন্টা পরিক্ষা চললো, কিন্তু স্যার আর কোনোভাবেই চেয়ার ছেড়ে উঠলেন না।🙁🙁
এই সুযোগে সবাই মন ভরে নকল করে পরিক্ষা দিলো..!😊😊
পরিক্ষা শেষে,সবাই প্রশ্ন করলো""কিরে কেল্টু তোর নকলে কি লেখা ছিলো, যে স্যার তিন ঘন্টা চেয়ার ছেড়ে উঠলেনই না😒😒
-কেল্টু তিন সেন্টিমিটার হেসে বললো..!😁😁
-আরে ওটা নকল ছিলো না। 🫤🫤
-ওটাতে লেখা ছিলো "স্যার আপনার পেন্টের পিছনের সেলাইটা খুলে গেছে"..!🥲🥲🥲
হাসতে হাসতে পেট ব্যাথা
বল্টু গেছে মেয়েপক্ষের বাড়িতে বিয়ে করতে..!🙂🙂
কথা বার্তার এক পর্যায়ে বল্টুও মেয়েকে একান্তে কথা বলার সুযোগ দেওয়া হল...!🥹🫰
মেয়ে: তো কি সিদ্ধান্ত নিলেন?🙈🙈
বল্টু: সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে আমার একটা ইচ্ছা আছে..!😊😊
মেয়ে: ও কি ইচ্ছা শুনি..!🤗🤗
বল্টু: আপনার সাথে আমি একবার বৃষ্টিতে ভিজতে চাই..!🥹🥹
মেয়ে: উফফ্.. আপনি কি রোম্যান্টিক...!🥹🫶
বল্টু: ইয়ে...মানে আসলে ব্যাপার সেইটা না। আপনি যেই পরিমাপ মেকাপ করছেন...!🫤🫤
-বৃষ্টিতে না ভিজলে, আপনার আসল চেহারা টা দেখাই যাবেনা..!🥲🥲🥲
শব্দ করে হাসতে মানা
বল্টুর একবার বিজ্ঞানী হওয়ার খুব শখ হলো! সে একটি তেলাপোকা নিলো গবেষণার জন্য।
সে তেলাপোকার একটা পা কাটলো আর বললো, হাঁটো!
তেলাপোকাটি কষ্ট নিয়ে স্বাভাবিক নিয়মে জান বাঁচাতে হাঁটতে লাগলো।
এরপর সে আরও একটি পা কাটলো এবং বলল হাঁটো!
তেলাপোকাটি এবারো অনেক কষ্টে হাঁটতে লাগলো। এভাবে বল্টু সবগুলো পা কাটলো এবং বললো, হাঁটো!
তেলাপোকাটি আর হাঁটতে পারলো না! তারপর বল্টু ঘোষণা দিলো- সবগুলো পা কেটে ফেলার পর তেলাপোকা আর কানে শুনতে পায় না!
.
.
বল্টুর কি বেরিন রে.......... :O :P :O