সন্দেহ নিয়ে স্ট্যাটাস
সত্য_ঘটনা....
- নিলার স্বামী প্রবাসে গেছে মাত্র সাত মাস ,প্রবাসে যাওয়ার পর থেকে শুরু হয় ঘটনা টা।
--নীলার স্বামীকে কে জানি খবর দিয়েছে নিলা অন্য পুরুষের সাথে প/র/কি/য়া/য় জড়িয়ে গেছে! অথচ নিলা ওইসব করার মতো মেয়ে না।
. প্রথম প্রথম অল্প অল্প ঝগড়া হলেও আস্তে আস্তে অনেক বড় হয়ে যায় এই বিষয় টা,।
নিলা আর সাগরের একটা বাচ্চাও আছে,
(নাম সাকিবা), মাত্র ১ বছর বয়স কোনো ভাবে হাটা শিখেছে,নিলা আর সাগর পালিয়ে বিয়ে করেছিলো,। তাই নিলা চাইলেও তার বাপের বাড়ি যেতে পারবে না" একটা ফ্লেট বাড়া করে থাকে ওরা ।
নিলা আর সাগরের মাঝে প্রাই ঝগড়া লেগেই থাকতো,
তেমনি একদিন নিলা, আর সাগর ঝগড়া করতে করতে এমন এক পর্যায় পৌছে যায় , যা কঠিন এবং ভুল সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হতে হয় তারা । "
সাগর প্রবাসে গলায় ফাশ দেয়, এইদিকে নিলা বি*ষ খেয়ে আ/ত্মা হ/ত্যা করে, কিন্তু এইটা কেউ জানতো না!
সাকিবা মাত্র ১ বছরের শিশু কী বা বোঝে একা একা এই রুম থেকে ওই রুমে ছুটাছুটি করছিলো, সে জানতই না তার বাবা প্রবাসে আর মা দেশে
আ/ত্মা হ/ত্যা করেছে!
নিলার খোজ নেয়ার মতো ও কেউ ছিলো না, ছোট্ট বাচ্চা টার অনেক খোদার জালায় , মা মা করে কান্না করছিলো,
কিন্তু মা ত আর উঠে না, নিলা যেই বি*ষ পান করেছিলো মেজেতে পড়েছিলো সেই বোতল টা, ছোট্ট বাচ্চাটা বি*ষের বোতল টা হাতে নিয়ে খেলা করতে করলে এক সময় মুখে দিয়ে দেয় ওই টা,।
মাছুম বাচ্চা টা কিছুক্ষণের মধ্যে ছটফট করে বিদায় নিলো এই পৃথিবী থেকে।
এইভাবেই শেষ হয়ে গেলো সুন্দর একটা পরিবার, ১বছরের মাসুম বাচ্চাটা কে ও বাচতে দেয়া হলো না!
প্রায় ৪দিন পর ফ্লাটের মালিক খেয়াল করলেন ২ তলার ৪৫ নম্বর ফ্লাইটের কোনো খবর কাউকে তেমন দেখা যাচ্ছে না, ফ্লাইটের মালিক তাদের খুজ নিতে গিয়ে নিলা আর নিলার মেয়ের লা/শ দেখে চিংকার করতে লাগলো, মালিকের চিংকার শুনে দৌড়ে আসে সব ভাড়াটিয়ারা,।
পরে নিলার বাবা মাকে খবর দিয়ে লা/শ পৌছে দেয়া হয়,।
খুবই মা/রা/ত্ম/ক এই সন্দেহ জিনিস টা হাজার মিল থাকলেও যদি একজনের প্রতি আরেকজনের ভিতর সন্দেহ তৈরি হয়ে যায়, তাহলে বুঝে নিবেন এর ফল কিন্তু ভালো হয় না!
স্বামী বিদেশ গেলে যে স্ত্রী প/র/কী/য়া জড়িয়ে পড়বে এমন তো কোন কথা না, আসল কথা হলো স্বামী স্ত্রীর মধ্যে বিশ্বাস টা ।
----------------------------------------------------------------------
(সমাপ্ত)