চরম বাস্তব কিছু তেতো কথা | বাস্তব জীবনের কিছু গল্প

 কচি মেয়েদের গল্প

কচি মেয়েদের গল্প

নারীর লজ্জা হচ্ছে লজ্জাবতী গাছের মতো।

হাত লাগলেই শেষ। 

সেইটা স্বামীর হাত হোক বা অন্য কোনো পুরুষের।

.

এই হাত লাগা শুধু শারীরিক স্পর্শে না,

পুরুষের সঙ্গতায়ও নারীর লজ্জা কেটে যায়।

.

যে মেয়ে যত বেশি পুরুষের সংস্পর্শে যাবে, 

তার লজ্জা তত কমবে।

.

যেমন-চিত্র নায়িকারা।

বিকিনি পড়তেও দ্বিধা করে না। 

পুরুষের মাঝে থেকে চক্ষু লজ্জা উঠে গেছে।

.

কনজারভেটিভ ফ্যামিলির মেয়েকে ওড়না ছাড়া

দাঁড়াতে বললেও সে লজ্জায় মরে যাবে।

.

ইদানিং ফেসবুক এই লজ্জা নিবারণের ভূমিকা পালন করছে।

ফেসবুকে বন্ধু বেশি।

.

অতি-আধুনিকরা ছেলে বন্ধুর সঙ্গে

পিরিয়ড নিয়ে কথা বলে। 

ফ্ল্যার্ট করতে গিয়ে শরীর নিয়ে নগ্ন কথা বলে-

মাইন্ড করলে বলে '' জাস্ট কিডিং, টেক ইট ইজি।'

.

ইজিলি নিতে নিতে সেই অশালীন বিষয় আর অশালীন লাগে না।

লজ্জা শেষ !

.

আবার ফেসবুকে প্রেমিক বেশি!!

কেউ প্রেমে পড়েছে তো,

প্রেমিক রোমান্সের ছলে অশ্লীল কথা বলে। 

স্বামীর মতো। 

এরপর ব্রেকআপ হয়।

আবার কারো প্রেমে পড়ে। 

আবারো চুম্মা-চাটি, আরো কতো কি করে !!

.

আবার ব্রেকাপ।

.

লজ্জা - শরমের মাথা খেয়ে মেয়েটা এক সময় নির্লজ্জ

হয়ে যায়।

.

'প্রেম নারীর লজ্জাশীলতাকে গ্রাস করে, 

পুরুষের সব বিলীন হয়ে যায়।

.

নারীর কাছে পুরুষের উপস্থিতি ইয়াবার মতো।

প্রথমে একটা খেলেই পিনিক আসে।

পরে ২০-২৫ টা খেলেও কাজ হয় না। 

ব্যস ! 

এক সময় পুরুষের প্রতি ফিলিংস কাজ করে না।

.

প্রেমিকের ভালবাসা তার কাছে পানসে লাগে।

.

একটার পর একটা পুরুষ বদল করে। 

কিন্তু স্থির হতে পারে না।

.

জানাশোনা শেষ হলেই - আর ভালো লাগে না।

বিরক্তি লাগে।

.

কারণ, ডিফারেন্ট টেস্ট নিতে নিতে ভালবাসার

অনুভূতিই শেষ।

.

মুরব্বীরা বলতেন বিয়ের পরে মেয়ের লজ্জা কমে।

বাচ্চা হবার পরে আরো কমে যায়।

তখন বুঝতাম না।

ভাবতাম লজ্জা 'ফোঁড়ার' মতো কিছু।

বিয়ের পরে গলে যায়।

tongue emoticon

.

এখন বুঝি। 

আগে মেয়েদের কাছে স্বামীই ছিলো পুরুষ। 

তাই বিয়ের পরের কথা এসেছে।

.

এখন বিয়ে লাগে না পুরুষের কাছে আসতে-

ফেসবুক হলেই চলে।

ফেসবুক সেই স্বামীর ভূমিকা পালন করে।

.


লেখাটি না বুঝলে আরেকবার পড়ুন, 

তারপরে মন্তব্য করুণ।

.


আর যাদের এই লেখা পড়ে গায়ে লাগবে লেখাটা বিশেষ ভাবে তাদের জন্য।


এমন আরও গল্প গুলো পড়ুন।