জীবনে এতো হাসিনি | রোম্যান্টিক মজার গল্প

 মজার ফেসবুক স্ট্যাটাস

মজার ফেসবুক স্ট্যাটাস

কয়েকদিন যাবত একটা ছেলে আমার পেছন পেছন ঘুরতেছে।আমিও একটু ভাব নিয়ে চলছি।দেখি কী হয়?

একদিন আমার বান্ধবী তিথি বললো দোস্ত আর ভাব দেখাস না;ছেলেটার সাথে কথা বল।আমি তিথির দিকে তাকিয়ে বললাম কথাটা তুই মন্দ বলিস নি।

পরদিন সকাল সকাল ঘুম থেকে ওঠে নাস্তা করে নিলাম।তারপর ফ্রেশ হয়ে নিজের রুমে গেলাম।রুমে গিয়ে দুই ঘন্টা পর বের হলাম।দুইঘন্টা ধরে সাজুগুজু করলাম।একেবারে ক্যাটরিনার মতো সাজলাম।দেখি আজ কী হয়??

সকাল দশটায় বাসা থেকে বেরিয়ে পড়লাম।কলেজে গিয়ে রাহুলকে(ঐ ছেলের নাম)খুঁজতে শুরু করলাম।অনেকক্ষণ পর রাহুলকে পেলাম।তারপর ওর সামনে গিয়ে হাঁটু গেড়ে বসে চোখ বন্ধ করে বললাম ""রাহুল তুমি অনেকদিন আমাকে কী একটা বলবে বলবে বলেছ কিন্তু বলতে পারো নাই।আজ সাহস করে আমি ই বলে দিচ্ছি।আমি তোমাকে ভালোবাসি।আই লাভ ইউ।

তখন রাহুল আস্তে করে বললো ফারহানা তুমি তো আমার কথা শোন নাই।তাই আমি মিতুর সাথে রিলেশনে চলে গেছি।সরি ফারহানা।

ওর কথা শোনে আমি বললাম কী বললি তুই।দাঁড়া তোর কী অবস্থা করি আমি।এই বলে দিলাম দৌড়ানি।কিন্তু রাহুল পালিয়ে গেলো।

কয়েকদিন পর কলেজে একটা হ্যান্ডসাম স্যার আসলো।স্যারকে দেখে ই আমি ক্রাশ খেয়েছি।সে যাইহোক এই স্যারকে বিয়ে করতে পারলে আমার জীবনটা ধন্য হয়ে যাবে।আনুমানিক সাত দিন পর কোন কিছু না ভেবেই স্যারকে প্রপোজ করবো বলে স্যারের বাসার উদ্দেশ্যে রওনা হইলাম।কিন্তু গিয়ে দেখি স্যারের বাসার সামনে অনেকগুলো গাড়ি।এতগুলা গাড়ি দেখে আমি অবাক হয়ে গেলাম।বাসার ভেতরে গিয়ে দেখলাম স্যার বর বেশে আর স্যারের পাশে একটা মেয়ে বধূ বেশে বসে আছে।আমার আর ব্যাপারটা বুঝতে কষ্ট হলো না।কাঁদতে কাঁদতে বাড়িতে চলে যাচ্ছিলাম।তখন দেখলাম আমার পাশের বাসার আন্টির মেয়ে নীলা বিয়ে করে বরের সাথে বাইকে করে আমার সামনে দিয়ে চলে যাচ্ছে।আমাকে দেখে মুচকি মুচকি হাসছে।তখন আমার আর কোন সেন্স ছিলো না।রাস্তার ওপর সেন্সলেস হয়ে যাই।যখন চোখ খুলি তখন দেখি আমি হসপিটালে।হঠাৎ করে হসপিটালে স্মার্ট ডাক্তারকে দেখতে পাই।ডাক্তারকে দেখে আবার ক্রাশ খাই।একটু একটু করে হেঁটে ডাক্তারের সামনে যাই।আর বলি আমার না আপনাকে বেশ ভালো লাগছে।আমি আপনাকে ভালোবাসি।আই লাভ ইউ।

তখন ডাক্তার বললো আমি তো তিনদিন আগে বিয়ে করেছি।ডাক্তারের কথা শোনে মনে হচ্ছে এইবার আমি কোমায় চলে যাবো।

ফানি গল্প

মা ও মা আমার বয়স কত?

মা__কেন ২২ বছর??


আমি__মানুষের যে আয়ু মানুষ তো এখন ৫০-৬০ বছরের বেশি বাঁচেনা? ____


মা__হুম তা ঠিক বলসিস?

তা এসব কথা আমাকে বলসিস কেন?? 


আমি__কেন বলি বুঝনা বিয়ে দাওনা কেন আমাকে??


মা__এই কথা তা বিয়ে করে বউকে খাওয়াবি কি শুনি??

আমি__কেন আমরা যা খাই ভাত খাবে😂


মা __আমি তা বলিনি কাজ তো করিসনা? 

আমি__কাজ করিনা কেন বুঝনা কাজ তো আমার কাছে আসেনা বুঝনা কেন?😂


মা__ কাজের কি হাত পা আছে যে তোর কাছে আসবে? 

আমি__এত কথা বুঝিনা বিয়ে দিবা নাকি বিষ খেয়ে মরবো?


আমার কথা শুনে মা একটু চুপ করে রইলেন আমি ভাবলাম এই বুঝি কাজ হলো মা একটু চুপ থেকে রুম থেকে এসে আমাকে বললো?


মা__ নে হা কর?

আমি_কেন? 

মা__হা কর তারপর বুঝবি ||

আমি__না বলো আগে। 

মা__ইদুর মারার বিষ আনলাম নে হা কর আমি নিজের হাতে খাওয়াই দেই?😂


আমি__ ধুর না না আমিতো মজা করছিলাম এতক্ষন। 

মা__না খেলে জোর করে খাওয়াবো নে নে খেয়ে নে??

আমি__আরে আমিতো মজা করলাম বিয়ে করবোনা? ৬০ বছর পর বিয়ে করবো বুঝলা এই বলে দিলান এক দৌড়।

মজার গল্প

একদিন রাতে আমরা পাঁচ বান্ধবী কচিং করে বাড়ি ফিরছিলামতখন প্রায় এগারোটা বাজে আমরা 

পাঁচ বান্ধিবীর মাঝে শুধু একজন ভুত ভয় পেতো

আকাশে চাঁদ, তারা কিছুই দেখা যাচ্চিল না

চারপাশ পুরো নিস্তব্ধ আজকে একটা পুরোনো গলি দিয়ে পুরনো গলি দিয়ে যাচ্ছিলাম এই রাস্তা দিয়ে সচরাচর কেউ যাতায়াত করে না

তখনও মনের ভিতরে কোনো ভয় নেই

আমাদের মায়েরা বলেছিল রাত করে এই রাস্তা দিয়ে বাড়ি ফিরিস না 

তাই মনে একটু আগ্রহ জাগলো আজকে এই রাস্তা দিয়ে বাড়ি ফিরবো

প্রায় কিছু দূর যাওয়ার পর আমার ভীতু বান্ধবীর ভয় হতে লাগলো

ও বলতে লাগলো আজকে কি এই রাস্তা দিয়ে যাওয়ার খুব প্রয়োজন ছিলো

ও অনেক বার বললো এত রাত হয়ে গেছে যাওয়া লাগবেনা এই পথ দিয়ে

কিন্তু কে শোনে কার কথা

আমরা ছিলাম অনেক নাচরবান্দা 

আমাদের চাপে পরে ওকে আমাদের সাথে আসা লাগলো

আমার ভীতু বান্ধবীর নাম জিকরা

আমার দ্বিতীয় বান্ধবী শুভা বলে উঠলো 

আমার পুরো শরীর কেমন জানি ঝিমঝিম করছে

জিকরা বলে উঠলো বলেছিলাম এই পথ দিয়ে না আসতে

আামার তৃতীয় বান্ধবী ফাহিমা বললো আরে এসব কিছু না

একটু এগিয়ে যেতেই দেখি সামনে একটা বটবৃক্ষ গাছ তার পাশেই ছিলো একটা পুরনো তিনতলা বাড়ি 

বাড়িটা দেখে সবার ভয় লাগতে শুরু হলো 

আমি বলে উঠলাম এখনই তোরা ভয় পাচ্ছিস

আমার চতুর্থ বান্ধবী ঝর্না বলে উঠলো এখানে দাড়ানোর দরকার নেই

এই বলে তারা হাটা শুরু করলো

তারপর মনে হলো পিছন থেকে কেউ যেনো আমার নাম ধরে ডেকে উঠলো 

আমার ঘাঁ ঝমঝম হওয়ার সাথেই মনে হলো 

একি এখানে আমার নাম ধরে কে ডাকছে আমার বান্ধবীরা বলে উঠলো একি দাড়িয়ে গেলি কেনো

আমি বললাম কেউ যেনো ওই বাড়ির ভিতর থেকে ডাকছে আমার কাছ থেকে সাহায্য চাইছে 

জিকরা ছাড়া সবাই বলে উঠলো চল তাহলে ভিতরে যাই 

তখনই হঠাৎ ফোন ভেজে উঠলো দেখলাম মা কল দিয়েছে

ফোনটা রিসিভ করার সাথে সাথেই মা বলে উঠলো কিরে এখনো বাড়ি ফিরছিস না কেনো

মাকে বললাম আজকে বাড়ি ফিরতে দেরি হবে মাও কিছু না বলে ফোন কেটে দিলো

মাকে আমি আর নিজে কল করলাম না

সবাই মিলে বাড়ির ভিতের ডুকলাম

ডুকতেই দেখি বাড়িটা গুটগুটে অন্ধকার  

টর্চ জ্বালাতে গিয়ে দেখলাম একি আমাদের কারো মোবাইল আমাদের সাথে নেই

বাহিরে ভেরতে গিয়ে দেখি দরজা বন্ধ হয়ে গেলো অনেকক্ষন ধাক্কানোর পর ও দরজাটা খুললোনা সবার মনে প্রচুর ভয় হতে শুরু করলো আমি তখন সবাইকে বললাম সবাই চুপ কর, জিকরা তো ভয়ে কেদেই দিলো

তখন হঠাৎ করে পিছনে মশাল জ্বলে উঠলো


এক মহিলা ডাক্তার পাগলাগারদের এক পাগলকে বললো : “আমার ওড়না খো/লো”


পাগল তাই করলো।


ডাক্তারঃ আমার কামিজ খুলে ফেলো 


পাগল ডাক্তারের কামিজ খুলে ফেললো !!!


ডাক্তারঃ “এবার আমার সা/লো/য়া/র ফেললো !!! ”


পাগল তাও খুলে ফেললো।


এরপর ডাক্তার পাগলকে বল্ল : “আর কোনদিন যাতে আমার কাপড় পড়তে না দেখি… ঠিক আছে??”


পাগল বললো : ঠিক আছে !!

মজার গল্প

*** মীমকে পটাতে গেছিলাম ***

ফেইসবুকে মীমকে পটাতে গেছিলাম। তারপর যেটা হলো


আমি:- হাই, মীম।


মীম:- হ্যালো।


আমি:- কেমন আছো..?


মীম:- ভালো, আপনি?


আমি:- জ্বী, ভালো। কি করেন?


মীম:- শুয়ে আছি। আপনি কি করেন?


আমি:- আমিও শুয়ে আছি। আচ্ছা আপনি কোন class এ পড়েন?


মীম:- class 9


আমি:- bf আছে?


মীম:- নাহ


আমি:- আমার বাপের অনেক টাকা বুঝছো?


মীম:- ওহ।


আমি:- টাকায় আমার ছিনিমিনি করে।


মীম:- ওহ, আচ্ছা।


আমি:- ২ টা বাইক আর ২ টা Dslr ও আছে।


মীম:- omg তাই নাকি?


আমি:- হ্যা। রিলেশন করবা?


মীম:- আসলে আমার এত বড়লোক ছেলে পছন্দ না।


আমি:- তো কেমন ছেলে পছন্দ?


মীম:- কবিতা পারেন? আমার কবি টাইপের ছেলে পছন্দ।


আমি:- আরে, কবি রিপন ভিডিও আমার খালাতো ভাই। আর আমি কবিতা পারবো না?


মীম:- সত্যি?


আমি:- হ্যাঁ।


মীম:- তাহলে একটা কবিতা বলে propose করেন দেখি।


আমি:- ওকে।


মীম:- বলেন।


আমি:- বন্ধু তুমি একা হলে আমায় দিও ডাক, তোমার সাথে গল্প করবো আমি সারারাত।


মীম:- ওয়াও nice.আরেকটা বলেন দেখি।


আমি:- মীম ডিম আন্ডা


কলের পানি ঠান্ডা, চুলার পানি গরম মীমের নাই শরম। কাউয়া পারছে ডিম আই লাভ ইউ মীম


মীম:-  আর কোনো দিন মেসেজ দিবি না।


আমার ভুলটা কি,, ও কবিতা বলে purpose করতে বলছে তাই তো করলাম 🙄🤔🙄