রোম্যান্টিক মজার গল্প | হাসতে পারলে জীবন সুন্দর

 হাসতে নাকি জানেনা কেউ

হাসতে নাকি জানেনা কেউ

দুলাভাই আর শালি জ/ঙ্গ/ল দিয়ে যাইতেছে। হঠাৎ শালি বললো, দুলাভাই আমার তো ভয় লাগতেছে।


আপনি আবার আমাকে একা পেয়ে আমার সাথে উল্টা/পাল্টা কিছু করবেন নাতো?


দুলাভাই বললো আমার এক হাতে লাঠি আর মুরগি, মাথার উপর খাঁচা, অন্য হাতে ছাগল, আমি কিভাবে কি করবো??


শালি বলে কেন দুলাভাই, আপনি যদি হাতের লাঠিটা মাটিতে গেঁথে, তার সাথে ছাগলটা বাঁধেন, আর খাঁচাটা দিয়ে মুরগিটাকে আটকে দেন, তাহলেই আপনি আমাকে যা ইচ্ছা তাই করতে পারবেন।🙂


লে দুলাভাই.....😎😎😎

হাসতে পারলে জীবন সুন্দর

খেলেন তবে সাবধান! 


🤣🤣

স্বামী-স্ত্রী ঘরে বসে ছিল।

ছুটির দিন। 🙍🏻‍♀️🙍🏻


বউ বলল, চলো সময় কাটাতে দুজনে একটা খেলা খেলি। 🙋🏻

তুমি একটা কাগজে পাঁচজন নারীর নাম লেখো, যাদের তুমি পছন্দ করো। আর আমি পাঁচজন পুরুষের নাম লিখছি, যাদের আমি পছন্দ করি। 🤺


দুজনে কাগজ-কলম নিয়ে লেখা শুরু করে দিল।🧑🏻‍💻👩🏻‍💻


কিছুক্ষণ পরে কাগজ খোলা হলো।


বউ লিখেছে:-

■ ব্র্যাড পিট

■ সাকিব আল-হাসান

■ সালমান খাঁন

■ আমীর খাঁন

■ সাকিব খাঁন


স্বামী লিখেছে:-

◆ লামিয়া (ছেলের স্কুলের বন্ধুর মা)

◆ ফারিয়া (বউয়ের মামাতো বোন)

◆ সাদিয়া (বউয়ের বান্ধবী)

◆ সুমাইয়া (সামনের ফ্ল্যাটের ভাবি)

◆ অপর্ণা (ছেলের গৃহশিক্ষিকা)

😵‍💫🤢🤢🤢🤢🤢😵‍💫


মরাল অব দ্য স্টোরি:-

পুরুষ বাস্তববাদী✌️ 

নারী থাকে স্বপ্নের জগতে।👼👼


★এই খেলার পরিণতি:

● স্বামী দশ দিন ধরে হোটেলের খাবার খাচ্ছে 🙇🙇

● ড্রয়িংরুমের সোফায় ঘুমোচ্ছে 🤕

● অপর্নার চাকরি গেছে🥵

● ফারিয়া মোবাইল নাম্বার ও ফেসবুক ২টাই ব্লক🥴

● বউ বান্ধবী সাদিয়াকে বাড়িতে আসতে বারণ করেছে😔

● সামনের ফ্ল্যাটের দিকের জানালায় কাঠের ব্যাটাম দিয়ে পার্মানেন্ট বন্ধ😑

● অনলাইন ক্লাস শেষে স্কুল খুললে লামিয়ার কি ব্যবস্থা হবে সেটা এখনও অজানা 🤔🤷


বিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ:-

এই বিপজ্জনক খেলা নিজের ঘরে খেলবেন না। আমার মনে হয় একটা বয়েসের পরে খেলা ধুলা না করাই ভালো🙂🙂


মেয়ে: এখনও কি আমাকে ভালোবাসো?


ছেলে: (মনে মনে) অন্য ছ্যাড়ার পাইয়া গেছিল গা। এখন ওই ছ্যাড়ার লগে ব্রেকআপ হইসে। এখন আবার আমার কাছে আইসে।

বাঁচতে হলে হাসতে হবে

মেয়ে: আসলে আমি তোমাকেই ভালোবাসি, ওই ছেলের সাথে রিলেশন ছিল ৫ দিনের। ৫ দিনও টিকে নাই আর তোমার সাথে তো ১ মাস ছিল। এখন বলো।


ছেলে: (ফিসফিস করে) এখন আবার রিলেশন করতে চায় আমার লগে। আবার মন ভাইঙ্গা চইলা যাইবো। এবার ওরে খাইয়া দিমু। 


মেয়ে: কিছু বললে?


ছেলে : কই না তো। তো কি ভাবলে কি করবে?


মেয়ে: চলো! আবার রিলেশনে যাই।


ছেলে: ( মনে মনে) খাইসে আমারে। আবার বাশ দেওয়ার চিন্তা। 


মেয়ে: চুপ করে আছো কেন উত্তর দাও।


ছেলে: তোমার কথা শুনে আমার টয়লেট চাপসে। দাঁড়াও! জঙ্গল থেকে করে আসি।


ছেলে আগে আগে হাঁটছে মেয়েটা আসছে পেছন পেছন।


ছেলে বসে পড়লো এক ঝোপের কোনায়। আরামে জল বিসর্জন দিচ্ছে।


মেয়ে: ওই তোমার টুনটুনি পাখি দেখা যায়।


ছেলে: (মনে মনে) এই মেয়ে তো লুইচ্চা। এর সাথে প্রেম করা যাবে না। কখন না হয় আমাকে খেয়ে দেয়। তাড়াতাড়ি লু/ঙ্গি খুলে পালাই।


যেই ভাবা সেই কাজ, ছেলেটা লু/ঙ্গি খুলে পালালো।

শব্দ করে হাসতে মানা

রমনা পার্কে অনেক্ষন ঘুরলাম তো একলা একলা কী আর ঘুরতে ভালো লাগে একটা gf পযন্ত নাই...


দূর আর ভালো লাগছে না হাঁটতে হাঁটতে গেলাম মতিঝিল বন্ধুর বাসায় যাওয়ার পরে আন্টি গেট খুলে দিলো...


আমি : আস্সালামুআলাইকুম আন্টি কেমন আছেন..


আন্টি : ওয়ালাইকুমুস্সালাম আরে তিশান যে বাবা ভালো আছি... জয় রুমে ওই আছে দরজা খুলছে না তুমি দেখো তো ওর কী হইসে...


আমি : ওকে আন্টি...


কিরে জয় মাম্মা দরজা খুল কী হইসে তোর দরজা খুলবি নাকি ভে/ঙে ফেলবো..


সা/ লা দরজা খুলতে এত্তক্ষন লাগে সকাল থেকে কত গুলো কল দিছি ধরলি না কেনো..


জয় : আমার সবকিছু শেষ রিয়ার সাথে ব্রেকাপ হয়ে গেসে ...


আমি : বেকআপ করলি কেনো তোরা না রো/মডেট করলি...


জয় : হ্যা সেটাই তো সমস্যা ওই জন্যই তো বেকআপ হইসে...


আমি : কাহিনী খুলে বল...কী হইসে...


জয় : আসলে রিয়াকে বলছিলাম যে তুমি আমার সাথে বেকআপ করলে ভিডিও ভাইরাল করে দিবো..


আমি : তো তারপর কী হইসে আর ভিডিও ভাইরাল করবি কেনো...


জয় : যখন বলছি ভিডিও ভাইরাল করে দিবো রিয়া বললো ভাইরাল করে দে সবাই দেখুক তোর নু*নু ছোট..


আমি : 🙂 ওহ আচ্ছা কাঁদিস না বন্ধু তরে হারবাল কিনে দিবো তুই ভিডিও ভাইরাল করে দে 🤣🤣🤣


জয় : তুই বন্ধু না শত্রু...


আমি : কিছু না বন্ধু তুই ভিডিও ভাইরাল কর আমি তোর জন্য হারবাল কিনে নিয়ে আসি... 🤣🤣🤣


কেউ বাজে ভাবে নিবেন না বিনোদন দেয়ার জন্যই লিখা 

সমাপ্ত

জীবনে প্রচুর হাসতে হবে

❝এই দেখো! আমি ম্যাডামের জন্য টুনটুনি কে"টেছি!!!!


আমি সাধারণত ছোট বাচ্চা পড়াই না। কিন্তু বছরের মাঝখানে একটা টিউশনি পাওয়া মানে, সোনার হরিণ হাতে পাওয়া। 

তাই এক বড় আপুর ক্লাস থ্রী-তে পড়ুয়া ছেলেকে, পড়ানোর জন্য রাজি হয়ে গেলাম।


শুরুর দিকে বিচ্ছুটা অনেক দু"ষ্টুমি করলেও, নানা কলা-কৌশলে ওকে পড়াতে শুরু করলাম। এক পযার্য়ে সে আমাকে বেশ পছন্দ করা শুরু করলো এবং পড়ায় মনযোগ দিলো।

আপু হঠাৎ একদিন বললো, "মিতু! কয়েকদিন ছুটি দেও ওকে। কালকে ওর ইয়ে..মানে..   মু-স-ল-মানি আর কী..."


মোটামুটি ৭-৮ দিন পরে,  তাকে পড়াতে গেলাম। বিচ্ছুটা মুখ ভারী করে বসে আছে। 'কি হয়েছে ' জিজ্ঞেস করার পর, সে খেঁপে গেলো আর বললো,

" ম্যাডাম!  আমি টুনটুনি না কা*ট*লে,  আপনি নাকি আর পড়াতে আসতেন না? এটা কি সত্যি? "


আমি তো পুরাই অবাক। পেছন থেকে আপু খোঁ'চা মে"রে বললো, "আরে ও ভয় পাচ্ছিলো, তাই বলছি, তুমি আসবা না আর,  যদি না কা*টে! "


আমিও সরলমনে ছাত্রকে বললাম, "হ্যাঁ!  সত্যি! "

কাহিনি এখানেই শেষ হতে পারতো। কিন্তু না! 


সে এখন লাল লুঙি পরে সারা এলাকায় ঘুরে বেড়ায়, আর সামনে যাকে পায় তাকেই বলে,

"এই দেখো! আমি ম্যাডামের জন্য টুনটুনি কে"টেছি!"


ল"জ্জায় আমি এখন ঘর থেকে বের হতে পারি না।🙂