শব্দ করে হাসতে মানা
- এক পাগলের হাতে বই.!
দেখে ডাক্তার
পাগলকে জিজ্ঞেস করলো🙄
:
ডাক্তারঃ- তোমার
হাতে এটা কিসের বই?🤔
:
পাগলঃ-এই ৫০০ পাতার
বইটার লেখক আমি,,,😎
:
ডাক্তারঃ- কি বলো????😲
:
তো বইতে কি লিখলে 🤒
:
পাগলঃ- প্রথম পাতায়
লিখেছি, 🖋
এক রাজা ঘোড়া নিয়ে , 🐎
জঙ্গলের দিকে রওনা
হলো,,,😴
:
আর শেষ পাতায়
লিখেছি 🖋রাজা
জঙ্গলে পৌঁছে গেল। 🙄🙄
:
ডাক্তারঃ হতচ্ছাড়া,
তাইলে বাকি পৃষ্ঠায়
কি লিখলি?😐
,
,
,
,
,
পাগলঃ- ঘোড়া চলছে টিকডিক,🤪
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক, 🤪
,
,
,
ডাক্তারঃ- ওরে
হতভাগা তোর এই বই
পড়বে কে.................??😐😁
:
পাগলঃ- Facebook এ
ছেড়ে দিবো,🙃
সেখানে অনেক পাগল
আছে।🤭🤪
:
অলরেডি এক পাগলে
পড়তেছে আর মুচকি
মুচকি হাসছে.!!!!!!!!!!🤣🤣🤣
হাসতে পারলে জীবন সুন্দর
মেয়েঃ হ্যালো!! কে বলছেন?🙄
ছেলে: আমাকে আপনি ৫ লাখ টাকা দিবেন। না হলে আপনার সব গোপন তথ্য ফাঁস করে দিবো।😊
মেয়েঃ প্লিজ ভাই এমন করবেন না। কে আপনি?? আমাকে বলুন কিসের গোপন তথ্য?😰😰
ছেলে: গতকাল আপনার গোসল করার ভিডিও আমি মোবাইলে ধারণ করেছি। টাকা না দিলে ভাইরাল করে দিবো...!!! 🥱
মেয়েঃ ফোন রাখ হারামজাদা! আমি গত ১৫ দিন যাবৎ গোসল করি না। আমাকে বোকা বানাস...!!!🤬😡
বাঁচতে হলে হাসতে হবে
এক লোক মদ খেয়ে বেশি রাত করে যখন বাড়ি ফিরে দেখলো তার স্ত্রী (টুনি) দরজা কিছুতেই খুলতে চাইছে না!
.
স্বামীঃ ও গো, দরজাটা খুলো।
.
.
টুনিঃ লজ্জা করে না তোমার, রাত বিরেতে ছাই-পাস গিলে এসেছো?
আজ বাইরেই থাকো, নয়তো যেখান থেকে গিলে এসেছো সেখানেই যাও, আমি দরজা খুলবই না।
.
লোকটা (স্বামী) অনেক কাকুতি মিনতি করলো তাও দরজা খুললো না। শেষে লোকটা টুনিকে হুমকি দিয়ে বললো
.
স্বামীঃ যদি দরজা না খুলো তো আমি কিন্তু পুকুরে ঝাঁপ দিয়ে মরে যাবো।
.
ঘরের ভেতর থেকে কোনো সাড়া না পেয়ে ভাবলো ওষুধে কাজ হয়েছে,
.
কিন্তু কিছুক্ষণ পর ওই টুনি বলে উঠলো--
.
টুনিঃ তুমি যাই করো আমার যায় আসে না, আজ তোমার ঘরে আসা বন্ধ।
.
লোকটা (স্বামী) চুপচাপ ঘরের এক পাশে অন্ধকার জায়গায় গিয়ে লুকিয়ে একটু অপেক্ষা করলো,
.
কিন্তু টুনি দরজা খুললো না। তখন লোকটা (স্বামী) একটা ইট তুলে ছুড়ে দিলো পুকুরে, আর অন্ধকারে ঘাপটি মেরে বসে রইলো।
.
এদিকে টুনি শুনতে পেলো জলে কিছু পড়ার আওয়াজ! সঙ্গে সঙ্গে দরজা খুলে ছুটে গেলো পুকুর পাড়ে। ঠিক সেই সুযোগে লোকটা (স্বামী) ঘরে ঢুকে দরজা বন্ধ করে দিলো।
.
টুনি ফিরে এসে অনেক ধাক্কা দিলো কিন্তু লোকটা (স্বামী) দরজা খুললো না।
.
তখন টুনি খুব রেগে বললো--
.
টুনিঃ তুমি দরজা খুলবে, না আমি চেঁচিয়ে লোক
ডাকবো?
.
স্বামীঃ একটু জোরে জোরে চিল্লাও যাতে করে বেশি লোক ঘুম থেকে উঠে চলে আসে, তারপর আমি তাদের সামনে তোমার কাছে জানতে চাইবো যে এতো রাতে তুমি
কোথায় গিয়েছিলে?
তাও আবার . . . . . . . . . . . .
. . . . নাইট ড্রেস পরে?
.
টুনি বে/হুঁ/শ..... !!