1. বল্টুর জোকস
🤣বল্টুর বাবা হোটেলে খাওয়া শেষে ওয়েটারকে বিল দেওয়র সময় ওয়েটার তাকে বললোঃ
ওয়েটারঃ আপনার ছেলে আমাদের হোটেলে খেয়ে আপনার চেয়ে বেশি বকশিশ দেয়, স্যার।😕
বল্টুর বাবাঃ দিতে পারে। তার বড়লোক বাবা আছে। আমার তো আর বড় লোক বাবা নেই। 🤭🙂
ওয়েটারঃ বে//হু//স 🥴🥴🥴
2. বল্টুর জোকস
একটি মেয়েকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল...
-গভীর রাতে, তোমার সামনে যদি কখনো ভুত চলে আসে তাহলে তুমি কি করবে🌝🌚
উত্তরে মেয়েটি ভয়ের সুরে বললো..
মেয়ে: আমি ভ'য় পেয়ে চিৎ'কার দিবো আর না হয় অজ্ঞান হয়ে যাবো ।😇😇
একই প্রশ্ন যখন বল্টু নামের একজন ছেলেকে করা হয়, তখন বল্টু বললো...
বল্টু :ভুতটা কি ছেলে হবে নাকি মেয়ে!🫠🫠
•প্রশ্নদাতা: মেয়ে!🫣🫣
বল্টু:ভাই আমিও চিৎকার দিবো না হয় অ'জ্ঞা'ন হয়ে যাবো, কিন্তু ভয় পাবো না!🥲🥲
•প্রশ্নদাতা: তাহলে আপনি কি আপনা আপনি অ'জ্ঞা'ন হয়ে যাবেন, নাকি অন্য কোনো কারণ!🫤🫤
বল্টু:আসলে আপনি তো ছেলে মানুষ, আপনি বুঝেনি তো গভীর রাতে ছেলেদের লুঙ্গি খুঁজে পাওয়া যায় না । লুঙ্গিবিহীন অবস্থায় যদি আমার সামনে একটা মেয়ে ভুত চলে আসে, তাহলে তো লজ্জায় অ/জ্ঞা/ন/ই হয়ে যাবো !😁😁😁
3. নাট বল্টু
👉 আজ দুপুরে প্রচণ্ড ক্ষুধা নিয়ে, দিনাজপুরের একটা রেস্টুরেন্টে খাবার অর্ডার দিয়ে বসে আছি। 🙄
আমার সামনের টেবিলে দেখলাম এক সুন্দরি মেয়ে ও তার মা খেতে বসছে।😏
মেয়েটা দেখি বার বার আমাকেই দেখছে।🙈 হাতে দেখলাম, "কাজী নজরুল ইসলাম" এর লেখা "কুহেলিকা" বই।😮বইটা দেখে মনে হল, নতুন কিনেছে।😊
একে তো সুন্দরি মেয়ে, তার উপর আবার গল্প ভক্ত, তাও আবার বার বার আমাকে দেখতেছে।🙀 আচ্ছা আমি যে গল্প লিখি চিনে ফেল্লনাতো আবার?🙄
এসব দেখে মনে মনে ভাবতেছি ( নীলরে নীল এবার তোর কপাল খুলছে, এই মেয়ে মনে হয় তোর প্রেমে পড়ে গেছে। কিভাবে কন্টাক্ট করবি ভাব, সাথে কিন্তু ওর মা আছে।🙃)
এমন সময় আমাকে খাবার দিয়ে গেল।🙂 আমি খাবার খাওয়া শুরু করলাম।✌️ আর ভাবতেছি কি করা যায়।🤔
এমন সময় মা-মেয়ের কথোপকথন, আমার সামনের টেবিলে থাকায় আমি সব শুনতে পাচ্ছি।😉 মেয়ে আর খেতে চাচ্ছেনা, কিন্তু মা তাকে জর করে খেতে বলছে।🙃
মেয়েঃ- মা আমি আর খেতে পারবনা, পেট ভরে গেছে, আর খাবনা।🥹
মাঃ- বাকিটুকু খেয়ে নে মা। খাবার রাখতে নেই, তা না হলে ভু*তে*র মত 'বর' পাবি✌️
( মেয়েটা আমাকে দেখিয়ে বলল)
মেয়েঃ- ঐ রকম? 🤔🤔
.
( 👉আমি খামু আর কি, কথা শুনেইতো পেট ভরে গেল আমার 🥺😢😭)
🤪🤪গার্লফ্রেন্ড_এর_বাসায়😁😁
4. বল্টুর মজার জোকস
বাসার সামনে গার্লফ্রেন্ড কে ড্রপ করে দিতেই সে আমার হাত চেপে ধরলো।
আমি হেলমেট খুলে তার দিকে তাকিয়ে মুচকি হেসে বললাম,
-কি হয়েছে?
লাজুক হেসে সে বললো,
-আজ বাসায় কেও নেই...
কথাটা শুনে খুবই খুশি হলাম। বাইকটা সামনের গলিতে রেখে এসে বাড়ির সামনে দাড়ালাম।
আমার হাত টেনে ধরে আস্তে করে দরজা খুলে বাসার মধ্যে ঢুকালো সে।
লাজুক চোখে তাকিয়ে বললো,
-সময় কিন্তু বেশি নেই...মাত্র ৫ মিনিট ।
আমি তার চেয়েও বেশি লজ্জা পেয়ে বললাম,
-৫ মিনিট?? ইয়ে মানে...
সে আমাকে কথা শেষ করতে দিলো না। হাত ধরে টেনে নিয়ে গেলো বেডরুমে। তারপর খাটের উপর বসিয়ে বললো,
-আমি রেডি হয়ে আসছি...দাড়াও...
আমি মাথা নিচু করে বললাম,
-না মানে...ভয় করতেছে...
-হোয়াটস রং উইথ ইউ, মাফি? ভয় করবে কেন?
-ইয়ে মানে...এই প্রথমবার তো...
-প্রথমবার??
-হুম্ম
-রিয়াল বয়স কত তোমার?
-ইয়ে..১৭ বছর প্রায়...
-১৭ বছরে এই প্রথম?বিশ্বাস হয় না...
-সত্যি বলতেছি...
-আচ্ছা..সমস্যা নাই...আমার উপর ছেড়ে দাও..অনেক মজা পাবে...৫ মিনিট দাড়াও...
আমার হাত পা কেমন যেন কাপতে লাগলো। চোখেও ঝাপসা ঝাপসা দেখতে পাচ্ছিলাম।
টেনশন কমাতে পায়ের মোজা খুলে ফেললাম।
এতে টেনশন না কমে বাড়তে লাগলো।
বড় বড় করে শ্বাস নিচ্ছিলাম,যাতে করে হার্টের স্পিড কমে যায়।
পাশের রুম থেকে তার আওয়াজ আসলো,
-এইতো হয়ে গেছে বাবু..আর ১ মিনিট।
আর ১ মিনিট।
পায়ের দিকে তাকিয়ে দেখতে পেলাম, পা মারাত্বক ভাবে কাপাকাপি করতেছে।
দরজার বাইরে থেকে আওয়াজ আসলো,
-তুমি রেডি? আসলাম আমি...চোখ বন্ধ করো।
আমি টেনশনেই চোখ বন্ধ করে ফেললাম।
ধীরপায়ে এগোনোর শব্দ কানে এলো। অসম্ভব সুন্দর একটা সুগন্ধ নাকে আসলো।
সে আমার সামনে দাড়িয়ে বললো,
-এইবার হাত সামনে বাড়াও...
আমি কাপাকাপা হাতে, হাত সামনে বাড়ালাম।
হাতে গরম কিছু একটা স্পর্শ করলো।
চোখ খুলে দেখি বড় একটা বাটি। সেখান থেকে ভেসে আসছে নুডুলস এর অসাধারণ এক সুবাস..
সে বললো,
-দেখলে তো? এটাই মিস্টার নুডুলস...মাত্র ৫ মিনিট। জলদি খাও..নয়তো ঠান্ডা হয়ে যাবে!😁😁