বাসর রাতের গল্প | খুব রোমান্টিক গল্প

 স্বামী স্ত্রীর রোমান্টিক গল্প

স্বামী স্ত্রীর রোমান্টিক গল্প

গল্পঃ_সিনিয়র_বউ

লেখকঃ আব্দুল্লাহ আল শাহজালাল। 


আমি আকাশ আহমেদ।। সবে মাত্র কলেজে উঠেছি।

আজ আমার বড় ভাইয়ার বিয়ে। আমরা সবাই রেড়ি

হয়ে নিলাম। 


কিন্তু ভাইয়াকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। অনেক খোঁজার পর ভাইয়ার ঘর থেকে একটা চিঠি পাওয়া গেলো। সেই চিঠিতে লিখা ছিলো.....


ভাইয়া নাকি তার ভার্সিটির এক মেয়েকে ভালোবাসে৷ সে তাকে ছাড়া কাউকে বিয়ে করবে না৷ তাই সে বাড়ি থেকে চলে গিয়েছে। 


ওই দিকে মেয়ে বাড়ি থেকে ফোন দিতেছে, তাদের সব রেড়ি। বাবা কি করবেন কিছু বুঝতে পারছেন না।


হটাৎ কি মনে করে আবার মেয়ের বাবার কাছে ফোন দিলেন৷ তারপর আরেক পাশে চলে গেলেন।


তাদের ভিতর কি কথা হলো আমরা শুনতে পেলাম না। কথা শেষে বাবা ভাইয়ার পান্জাবি,পায়জামা ও বিয়ের পাগড়ি আমাকে দিয়ে বললো........


বাবাঃ এগুলো পড়ে এসো? 


আমিঃ মানে কি বাবা? এগুলো পড়বো কেনো? 


বাবাঃ কারন এই বিয়ে এখন তুই করবি? 


আমিঃ কি আমি বিয়ে করবো। আমার তো বিয়ের বয়স হয়নি৷ তাছাড়া বিয়ে করে বউ কে খাওয়াবো কি? 


বাবাঃ সেটা তোমাকে ভাবতে হবে না।। তোমাকে এই বিয়ে করতে হবে। আর কোনো কথা না বলে এগুলো পড়ে এসো?


বাবার মুখের উপর কথা বলার সাহস আমার নেই। তাই বাধ্য হয়ে বিয়ে টা করতে হলো৷ 


আজ আমার বাসর রাত। বাড়ির সবাই বউ নিয়ে ব্যাস্ত। আমি ছাদে বসে সিগারেট খাচ্ছি। সিগারেট আমি খাই না, কিন্তু আজ কেনো জানি খেতে ইচ্ছে করছিলো৷ 


তাই দুলা ভাইয়ের সিগারেটের প্যাকেট নিয়ে আসছি৷ সিগারেট খাচ্ছি হটাৎ পাশের বাসার ভাবি পিছন থেকে ডাক দিলো....  


ভাবিঃ এই যে মিস্টার আকাশ এখানে কি করছো? 


আমিঃ কিছু না ভাবি আকাশে চাঁদ দেখছি? 


ভাবিঃ বউ রেখে চাঁদ দেখো। চাঁদ তো তোমার ঘরে। বাসায় চলো সবাই তোমার জন্য অপেক্ষা করছে? 


এরপর আমি ভাবির পিছনে পিছনে যাচ্ছি। হটাৎ ভাবি আমাকে বলে উঠলো.........


ভাবিঃ সাবধানে বিড়াল মাইরো ভাই? 


আমিঃ তোমার কথা বুঝলাম না ভাবি? 


ভাবিঃ থাক আর বুঝতে হবে না? 


আমি আসলেই বুঝতেপারছি না বিড়াল মারা টা কি??

অবশেষে সবাই আমাকে জোর করে বাসর ঘরে ঢুকিয়ে দিলো। আমি ঢুকে দেখি নীর ( আমার বউয়ের নাম ) ও আমার থেকে ২ বছরের বড়!! খাটে বসে আছে।


আমি গিয়ে সোফায় বসলাম। নীর এক গ্লাস দুধ এনে আমাকে দিলো৷ আমি অর্ধেক টা খেলাম। 


তারপর ও গিয়ে খাটে বসলো৷ আমি চোখ বুঝলাম। অনেক ক্লান্ত থাকায় ঘুমিয়ে পড়লাম। হটাৎ ঘুম বেঙ্গে গেলো। 


এই কি আমি খাটে শুয়ে আছি।। নীর আমাকে জড়িয়ে ধরে ঘুমিয়ে আছে। আমার কাপড় চেঞ্জ করা। বুঝলাম না নীর চেঞ্জ করেছে কিনা।। এখন খুব রাগ হচ্ছে। তাই ভাবলাম বারান্দায় গিয়ে সিগারেট খাই। কিন্তু উঠার সাথে সাথে নীর বললো..... 


নীরঃ এই কোথায় যাও? 


আমিঃ আপনে কে? যে আপনাকে বলবো? 


নীরঃ আমি তোমার বউ? আর আপনে আপনে

করছো কেনো? 


আমিঃ আপনি আমার থেকে ২ বছরের বড়? 


নীরঃ তাতে কি আমি এখন তোমার বউ। তাছাড়া বিয়ে যখন করেছো! বউয়ের মর্যাদা দিতেই হবে। আসো খাটে আসো? 


আমিঃ আপনাকে আমি ইচ্ছে করে বিয়ে করিনি? 


নীরঃ শুনো আমি বিয়ের আগে সম্পর্ক করিনি৷ কারন আমার স্বপ্ন ছিলো আমি আমার স্বামীকে ভালোবাসবো৷ যেহেতু তুমি আমার স্বামী তাই তোমাকে আমি ভালোবাসি। তুমিও আমাকে ভালোবাসতে হবে। আসো ঘুমাইতে আসো??


আমিঃ দেখুন আমি আপনাকে ভালোবাসতে

পারবো না? 


নীরঃ ওই তুই খাটে আসবি নাকি আমি তোর

বাবাকে ডাকবো? 


আমিঃ আপনে আমার সাথে এভাবে কথা বলছেন কেনো 😠😠


নীরঃ বিয়ে যেহেতু করছিস ভালোবাসতেই হবে। বিয়ের আগে যতো টাংকি মেরেছিস সব ভুলে যা। এখন যদি কোনো মেয়ের দিকে তাকাও তাহলে চোখ উঠাইয়া দিমু??


আমিঃ আপনে আমার সাথে এভাবে কথা বলছেন কেনো 😠😠


নীরঃ তুই খাটে আসবি না আমি তোর বাবাকে ডাকবো? 

বুঝতে পেরেছি খাটে যেতেই হবে। এই মেয়েকে বিশ্বাস নেই। বাবাকে ডাক দিলে আমার আস্ত শেষ। তাই বাধ্য হয়ে খাটে গেলাম।


এই মেয়ে আবার জড়িয়ে ধরেছে। এ আল্লাহ আমাকে এই পেত্নীর হা ত থেকে বাঁচাও🙉🙉। এই বলে ঘুমিয়ে পড়লাম। 


সকালে একটু দেরি করেই ঘুম থেকে উঠলাম। নাস্তা করে বাহিরে গেলাম। বন্ধুরা আমার বিয়ের কথা শুনে খুব খুশি হলো৷ কিন্তু বাঁশ টা ঠিকে দিলো দুই হাজার টাকা খাওয়াই তে হইছে। হটাৎ মোবাইল বেজে উঠলো unknown numberআমি আবার Unknown number কল রিসিভ করি না৷ পরপর তিন বার রিং হওয়ার পরে রিসিভ করলাম। 


নীরঃ কোথায় তুমি? 


আমিঃ কে আপনি? 


নীরঃ আমি তোমার বউ। তাড়াতাড়ি বাসায় আসো বাবার বাড়িতে যাবো? 


আমিঃ তো যান আমি এসে কি করবো?


নীরঃ তুমি যাবে না? 


আমিঃ আমি কোথাও যাবো না ? 


কথাটা বলেই ফোন কেটে দিলাম। কিছুক্ষণ পর আবার ফোন বেজে উঠলো। আব্বু কল দিয়েছে।


আমিঃ হ্যালো আব্বু? 


আব্বুঃ কোথায় তুমি? 


আমিঃ আমি তো বাজারে আছি?


আব্বুঃ তাড়াতাড়ি বাসায় আসো? 


আমিঃ ওকে আব্বু আসতেছি? 


এরপর বন্ধুদের বিদায় দিয়ে বাসায় আসলাম। তারপর বাবা পাঠিয়ে দিলো নীরদের বাড়ি। 


ওদের বাড়িতে আমরা ৫ জন গেলাম। ওদের বাড়িতে যেতে যেতে রাত হয়ে গেলো৷ রাতে খাওয়া দাওয়ার বিশাল আয়োজন করলো।।খাওয়া দাওয়া শেষ করে আমাকে একটা রুমে বসিয়ে রাখা হলো৷


সালার আমার সাথে কাজিনদের নিয়ে আসলাম সময় কাটানোর জন্য আর তারা গল্প করতেছে৷


একা একা বসে থাকতে ভালো লাগছে না। বরিং ফিল করছি। এমন সময় আমার কিছু শালি আসলো,, আর বললো.....


শালিঃ কেমন আছেন দুলাভাই? 


আমিঃ জ্বি ভালো আপনারা কেমন আছেন? 


শালিঃ আমরাও আছি ভালো। একা একা ভালো লাগছেনা তাইনা, আপুকে পাঠাবো? 


আমিঃ আরে না আমি ঠিক আছি? 


শালিঃ দুলাভাই আপনে কিন্তু দেখতে অনেক স্মার্ট। আপনার সাথে আমার আপুর বিয়ে না হলে, আমি আপনার সাথে প্রেম করতাম?


আমিঃ আপনিও দেখতে অনেক সুন্দর? 


শালিঃ আচ্ছা ভাইয়া তবে আমরা উঠি৷ টেনশন করিয়েন না। আপনার বউ কে পাটাচ্ছি? 


এ কথা বলে ওরা সবাই চলে গেলো। কিছুক্ষণ পর নীর আসলো৷ এসে দরজা লাগিয়ে দিলো। তারপর আমাকে খাটের উপর ফেলে আমার উপরে উঠে বললো..... 


নীরঃ ভালোই তো ফেসবুকে প্রেম করতে পারো৷ এখন বউ কে ভালোবাসতে পারো না? 


আমিঃ মানে কি? আপনে আমার মোবাইল ধরেছেন কেনো। আপনে আমার উপর থেকে সরুন? 


নীরঃ আমি ধরতেই পারি। কারন আমি তোমার বউ। আমি তোমার সব ধরার অধিকার আছে? 


এই বলে আমাকে কিস করা শুরু করলো। ফাস্ট টাইম আমি এমন ফিলিংস পেলাম।। রিয়েলি আমার কেমন জানি ফিলিংস হলো৷


আমার মনে হলো আমি কোথাও হারিয়ে যাচ্ছি।। এমন সময় দরজায় কেউ করা নাড়ছে। ও উঠে দরজা খুলতে গেলো। শালিরা এসেছে। 


শালিঃ ভাইয়া সরি, আমরা বুঝতে পারি নাই? 


খালাতো শালিঃ কি দুলাভাই ডিস্টার্ব করলাম নাকি? 


আমিঃ না না ভিতরে আসুন? 


শালিঃ না ভাইয়া, আসবো না গুড নাইট? 


ওরা চলে গেলো। নীর আবার আমার দিকে আসছে। ওর এমন অবস্থা দেখে আমি বললাম......... 


আমিঃ দেখুন আমি বাচ্চা ছেলে আমার সাথে এমন করবেন না?


নীরঃ তুমি বাচ্চা ছেলে। ফেসবুকে তো ভালোই রোমাঞ্চ করতে পারো৷ আর নিজের বউয়ের সাথে পারো না? 


আমিঃ দেখুন প্লিজ...... (পুরোটা না বলতে দিয়ে নীর বললো) 


নীরঃ কোনো দেখা দেখি নাই যা হবার সরাসরি হবে? 


এই মেয়ের হাত থেকে বাঁচা ইম্পসিবল। যাইহোক কোন মতে রাতটা কাটিয়ে দিলাম। পরেরদিন ওর সব আত্বীয় স্বজন আমাকে দেখতে এলো৷ 


সবার সাথে পরিচয় করিয়ে দিলো৷ ওদের ওই খানে দুই দিন ছিলাম। দুই দিন খুব আদর যত্ন করেছে ওরা৷ বাড়িতে আসার পথে নীর ফুসকা খেতে চাইলো....... 


নীরঃ এই যে আমি ফুসকা খাবো?


আমিঃ আপনি ফুসকা খেতে চাইলে আমার কি?

যান না খেয়ে আসুন? 


নীরঃ তুমি সব সময় এমন করো কেনো৷ আমাকে কি তুমি মেনে নিতে পারনি? 


আমিঃ না পারিনি আপনাকে মেনে নিতে? 


নীরঃ মেনে তো নিবাই তারপর.....?? 


আমিঃ কি তারপর বলুন? 


নীরঃ থাক আগে ফুসকা খাবো৷ চলো আমায় 

ফুসকা খাওয়াও? 


বাধ্য হয়ে ফুসকা খাওয়ালাম। যাইহোক বাড়িতে চলে আসলাম। আমি একটু বাহিরে গেলাম বন্ধুদের সাথে দেখা করতে। বন্ধুরা আমাকে বললো......


বন্ধুঃ কিরে বউ পাগল হয়ে গেলি নাকি?


আমিঃ আরে না বউ পাগল কেনো হবো। ওদের 

বাড়িতে গেছিলাম?


বন্ধুঃ ভাই তোর কপাল আর সালার আমাদের কপাল। ভালোই মজায় আছো! শ্বশুর বাড়ি যাচ্ছো? 


আমিঃ বেটা বিয়ে তো করো নাই! মজা মনে করতেছো।

বিয়ে করো তারপর বুঝতে পারবে কত ধানে কত চাল? 


এমন সময় কল আসলো..... 


আমিঃ হ্যালো? 


আব্বুঃ ফোন ধরতে এতো সময় লাগে কেনো? 


আমিঃ না মানে.... (পুরোটা না বলতে দিয়ে) 


আব্বুঃ মানে কি? রাত ১১ টা বাজে এখনো বাহিরে তাড়াতাড়ি বাসায় আসো? 


ফোনটা কেটে দিয়ে আড্ডায় মন দিলাম। আবার আব্বু ফোন দিলো। এই মেয়ে শিওর আব্বুকে বলেছে। 


আমিঃ হ্যালো আব্বু? 


আব্বুঃ কোথায় তুমি? 


আমিঃ এইতো আব্বু ইমরানদের বাসায়??(আমার বন্ধু)


আব্বুঃ এতো রাতে সেখানে কি। জাস্ট ২০ মিনিটের মধ্যে বাসায় আসো? 


এই বলে বাবা ফোন রেখে দিলো,বাসায় যেতে হবে। না গেলে সমস্যা হবে। তাই বন্ধুদেরকে বিদায় দিয়ে রাত ১২ টায় বাসায় আসলাম। 


সবাই ঘুমিয়ে গেছে মা টেবিলে বসে আছে খাবার নিয়ে। সত্যি মায়ের ভালোবাসা অতুলনীয়। এরপর আম্মু আমাকে বললো........


আম্মুঃ ফ্রেশ হয়ে আয় আমি খাবার দিচ্ছি??


রুমে যেতেই দেখি নীর বসে আছে। আমার সাথে কেনো কথা বললো না।। আমিও কোনো কথা না বলে কাপড় চেঞ্জ করে খাবার খেতে চলে গেলাম। তারপর আম্মু আমাকে বললো.........


আম্মুঃ বউ মাকে ডাক দে! ও এখনো না খেয়ে আছে। আমি বলেছিলাম সবার সাথে খেতে! কিন্তু ও তোকে ছাড়া খাবে না??


আমিঃ আমি পাড়বোনা তুমি ডাক দাও??


আম্মু নীর কে ডাক দিলো। তারপর এক সাথে খাবার খেলাম দুজনে। আমার খাবার খাওয়া শেষ রুমে শুতে চলে গেলাম। 


নীর আসলো চুপ করে শুয়ে গেলো৷ আজ আর কোনো কথা বললো না৷ সত্যি আজ কেমন জানি তার দুস্টুমি গুলো মিচ করছি। 


তাহলে কি আমি ওর প্রেমে পড়ে গেছি৷ হটাৎ সকাল বেলা থেকে আমার পেটে ব্যাথা শুরু হলো। 


প্রচন্ড ব্যাথায় জ্ঞান হারিয়ে ফেলি। এরপর আর কিছুই মনে নেই। যখন জ্ঞান ফিরলো তখন আমি হাসপাতালে শুয়ে আছি। 


রাত ৪ টার মতো হবে। নীর আমার পাশে বসে আছে। (সত্যি স্বামীর প্রতি স্ত্রীর এমন ভালোবাসা অতুলনীয়।

এ ভালোবাসা অটুট থাকুক সারাজীবন)


মনে হয়না সারা রাত ঘুমিয়েছে৷ চোখ দুটি লাল হয়তো কান্না করেছে। মেয়েটা আমাকে অনেক ভালোবাসে।


না একে আর কষ্ট দেওয়া যাবে না। আমাকে নড়তে দেখে আম্মুকে ডাক দিলো৷ বাহিরে আব্বু আম্মু বসা ছিলো৷ আব্বু আর নীরকে বাসায় পাঠিয়ে দিলাম।


আম্মু গেলো না,,আমার কাছে থেকে গেলেন।[ আর মায়ের ভালোবাসার বর্ণনা কি ভাবে দিবো আমার 

ভাষা নেই ]


আমি ঘুমিয়ে পড়লাম। পরের দিন আমাকে বাসায় নিয়ে আসলো৷ সারাদিন বউকে কাছে পেলাম না৷ ওকে যে আমি ভালোবাসি এটা তো বলতে হবে৷। যাইহোক রাতে বউ আমার জন্য খাবার নিয়ে আসলো। বউকে দেখে আমি বললাম........ 


আমিঃ আমি খাবার খাবো না?


নীরঃ কেনো খাবেনা কি হয়েছে?


আমিঃ কেউ খাওয়াই দিলে খেতাম? 


নীরঃ কি ব্যাপার হটাৎ চেঞ্জ? 


আমিঃ থাক লাগবেনা! আমি খাবো না? 


নীরঃ আরে নাহ! দাও আমি খাওয়াই দিচ্ছি? 


এরপর নীর আমাকে খাওয়াই দিলো৷ খাবার শেষে নীর প্লেট নিয়ে চলে যাচ্ছে। তখন ওর হাত ধরে টেনে আমার বুকের কাছে নিয়ে আসলাম। 


নীরঃ কি ব্যাপার আজ এতো রোমান্টিক? 


আমিঃ কারন আজ আমার সিনিয়র বউকে 

ভালোবেসে ফেলেছি?


নীরঃ ও তাই বুঝি৷ এই যে! আমি তোমার সিনিয়র

মুখ সামলে কথা বলো৷ স্বামী সব সময় বউয়ের 

থেকে বড় হয়? 


আমি নীর কে কাছে এনে কপালে ভালোবাসার পরশ এঁকে দিলাম৷ তারপর নীর বললো.....


নীরঃ প্লেটটা রেখে আসি। তারপর বুঝাচ্ছি কে সিনিয়র আর কে জুনিয়র? 


তারপর কি হলো সেটা আর বলতে চাই না। আপনারাও আজব শুনার জন্য বসে থাকেন। আপনারা একটু কষ্ট করে বাকিটা না হয় বুঝে নেন।


*************সমাপ্ত*************


স্বামী স্ত্রীর আরও রোমান্টিক গল্প পড়ুন।