স্বামী স্ত্রীর মজার রোমান্টিক গল্প | স্বামী স্ত্রীর রোমান্টিক গল্প

স্বামী স্ত্রীর ভালোবাসার পোস্ট

স্বামী স্ত্রীর ভালোবাসার পোস্ট

 গল্পঃ_মায়ের_পছন্দের_বউয়ের_অত্যাচার

লেখকঃ আব্দুল্লাহ আল শাহ জালাল। 


সকাল বেলায় ঘুমিয়ে আছি।হটাৎ করে আমার বউ বৃষ্টি চিৎকার করে আম্মুকে ডাকতে শুরু করলো। সেই সাথে 

আমার ঘুমের ১২ টা বাজিয়ে দিলো। বৃষ্টি বললো.........


বৃষ্টিঃ আম্মা আম্মা দেখে যাও, তোমার ছেলে বিছানা নষ্ট করে ফেলেছে 😁😁এই বুড়া বয়সে 😜😜


আম্মুঃ কি করেছিস এটা? 


আমিঃ আমি কিছু করিনি তো...? 


আম্মুঃ তাহলে বিছানা ভেজা কেনো? 


আমিঃ ও ভিজাইছে?( বউয়ের দিকে দেখিয়ে বললাম ) 


আম্মুঃ ও ভিজাইলে ওর জামা ভেজা থাকবে,, তোর লুঙ্গি ভেজা কেনো? 


বৃষ্টিঃ আম্মা আগে বলতে তোমার ছেলের এই অভ্যাস আছে। তাহলে আমার ভাতিজার পেম্পার্স নিয়ে আসতাম তাহলে পড়ে ঘুমাইতো 😜😜


আমিঃ তুই কিন্তু বেশি কথা বলতেছিস😠😠


বৃষ্টিঃ ইশশ বিছানা নষ্ট করতে পারবা,, আর কেউ বলতে পারবে না হুমম😏😏


এই কথা বলার পর দুজনে রুম থেকে বের হয়ে গেলো.। যাওয়ার আগে কি জেনো ইঙ্গিত করে গেলো বৃষ্টি। কিন্তু কি ইঙ্গিত করলো বুঝতে পারলাম না। 


তাহলে কি সত্যি সত্যি বিছানা নষ্ট করে দিলাম😚😚। খাটের নিচ থেকে সেন্ডেল বের করতে গিয়ে দেখি পানির জগ তাও আবার খালি...পানি নেই😳😳। 


তার মানে বজ্জাত টার কাজ। কিসের পাল্লায় পড়লাম রে ভাই.🙉🙉। ভাবতে ভাবতে গোসল করে ভার্সিটির জন্য রেড়ি হতে হতে ০৮ঃ৩০ বেজে গেছে। 


বিয়ের পর প্রথম দিন ভার্সিটিতে যাচ্ছি আজ৷ দুজনে রিকশায় বসে আছি। রিকশাটাও ওর দখলে। কোনো রকম একটু বসে আছি। কিছুক্ষণ পর রিকশা ওয়ালা বললো......... 


রিকশা ওয়ালাঃ মামা গার্লফ্রেন্ড নাকি? 


আমিঃ গার্লফ্রেন্ড হলে তো ব্রেক-আপ করে বেঁচে যাইতাম? 


রিকশা ওয়ালাঃ তাহলে কি? 


আমিঃ এইটা আমার দজ্জাল বউ 😁😁


বৃষ্টিঃ তুই আমাকে দজ্জাল বললি কেনো 😠😠


আমিঃ তাহলে কি বলবো😏😏


বৃষ্টিঃ মামা বলো তো আমার মতো সুন্দরী মেয়ে কে ওর মতো বাদর মার্কা চেলে পাবে? 


রিকশা ওয়ালাঃ না পাবে না? 


হায়রে কপাল রিকশা ওয়ালা মামাও ওর পক্ষ নিলো৷ কোথায় যাবো বুঝিনা। নাহ আর না ওরে আমি মজা দেখাবো..। এসব ভাবতেছি আমি। কিছুক্ষণ পর বৃষ্টি আমাকে বললো......... 


বৃষ্টিঃ ওই তুই ওই মেয়ের দিকে তাকাই ছিলি কেন?


আমিঃ কই তাকালাম। তাকাইনি তো? 


বৃষ্টিঃ হহ তাকিয়ে ছিলি। দেখ কারো দিকে তাকাবি না, নাহলে তোর খবর আছে? 


আমি অন্য কারো দিকে তাকালে বৃষ্টি অনেক রাগ 

করে। তাহলে অন্য কারো সাথে প্রেম করতে দেখলে 

কি অবস্থা হবে৷ 


ও ইয়েস দাড়াও তোমার প্রতিশোধ আমি নিতেছি। ভার্সিটির সেরা ১০ জন সুন্দরীর মধ্যে বৃষ্টিও আছে৷ আর কাটা দিয়ে কাটা তুলতে হবে।


মিষ্টিও সেরা সুন্দরীদের মধ্যে একজন৷ তাহলে মিষ্টির সাথে আজ থেকে প্রেম করবো মিষ্টি আমাকে আগে থেকেই পছন্দ করে। মিষ্টির সাথে প্রেম করবো বৃষ্টিকে দেখিয়ে দেখিয়ে। 


মিষ্টির সাথে ঘেষে ঘেষে কথা বলতেছি, আর হাসা হাসি করতেছি। অন্য দিকে বৃষ্টি লুচির মতো ফুলতেছে, এটাই তো চেয়ে ছিলাম। 


যাক বাঁচা গেলো....ভার্সিটির কেউ জানেনা আমাদের বিয়ে হয়েছে৷ ক্লাস শেষ করে আবার দুজনে রিকশায় করে বাড়ি যাচ্ছি।


বাট এবার আর ওর মুখে কোনো কথা নেই বাড়ি গিয়ে বৃষ্টি আম্মুকে বললো........


বৃষ্টিঃ আম্মা আমি বাসায় যাবো?? 


আম্মুঃ বাসায় যাবে কেনো। তোমার আব্বু আম্মু হজ্জ থেকে এখনো আসে নি৷ তুমি একা বাড়িতে, না না এখানেই থাকো? 


বৃষ্টিঃ না আম্মা আমি বাসায় যাবো? 


আম্মুঃ পাজিটা কিছু করেছে? 


বৃষ্টিঃ না.....? 


আম্মুঃ তোমাকে বকা দিয়েছে? 


বৃষ্টিঃ না। এমনিতেই বাসায় যাবো? 


আম্মুঃ কোথাও যাওয়া হচ্ছে না। ফ্রেশ হয়ে খাবার খেতে আসো? 


বৃষ্টি আম্মুর কথায় বাধ্য হয়ে থাকছে৷ আমার কি,,ও বাড়িতে চলে গেলে..। বরং আমার জন্য ভালো হতো বেঁচে যেতাম। যাই হোক সাবধানে থাকতে হবে। 


আবার কোনো মতলব আছে কিনা জানি না। সে দিনের মতো রাতে খাবার খেয়ে ঘুমাতে গেলাম। খাবার টেবিলে বৃষ্টিকে দেখতে পেলাম না।


রুমে এসে দেখি বৃষ্টি আলাদা কম্বল নিয়ে শুয়ে আছে৷ আজ আর কোনো কিছু ভেজায় নি.। যাক বাবা আজ শান্তিতে ঘুমানো যাবে৷ কিন্তু ঘুম আসছে না। 


দুষ্টুমি করলো না কেনো। ওর দুষ্টুমিতে রাগ হলেও বেশ ভালো লাগতো৷ আজকে ভালো লাগাটা মিচ করছি। 


মধ্য রাত হয়ে গেছে কিন্তু কিছুতেই ঘুম আসেনা। আজ আর ও আমাকে জড়িয়ে ধরেনি...৷ আমার উল্টা দিকে মুখ করে শুয়ে আছে..। যাক বাবা এখন ঘুমাই, সকালে ওর আগে উঠতে হবে৷ না হলে সকালে আবার কি কান্ড করে বসে আল্লাহ জানে। 


সকালে উঠতে ০৮ টা বেজে গেছে। কাজ সেরেছে আজ আবার না জানি কি করেছে...৷ বিছানা ছেক করলাম কিন্তু না আজ ভেজা নেই। আয়নার সামনে গেলাম, নাহ মুখেও কিছু নেই৷ 


কেনো জানি খুব খারাপ লাগছে। সব কিছুর মাঝে মনে হচ্ছে কি জেনো নেই। গোসল করে ভার্সিটির জন্য রেড়ি হয়ে ৯ টায় নাস্তা করতে বসলাম৷


কিন্তু বৃষ্টিকে নাস্তার টেবিলে দেখলাম না..৷ খুব জানতে ইচ্ছে করছে দুষ্টু টা কোথায়। তাই আম্মু কে বললাম....


আমিঃ আম্মু.....? 


আম্মুঃ কি বলবি বল? 


আমিঃ না কিছু না? 


আম্মুঃ ওকে নাস্তা খেয়ে নে? 


আমিঃ বৃষ্টি কোথায় দেখছি না যে? 


আম্মুঃ ও তো চলে গেছে? 


আমিঃ চলে গেছে মানে? 


আম্মুঃ হুমম ভার্সিটিতে চলে গেছে। কি নাকি

কাজ আছে? 


আমিঃ আচ্ছা আমি তাহলে যাই? 


এই কথাটা বলে বাসা থেকে বের হয়ে গেলাম। রিকশা নিয়ে ভার্সিটির উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিলাম.। কিন্তু আজ মনে হচ্ছে রিকশা চলছে না, রাস্তাও ফুরাচ্ছে না৷


রিকশায় বসে বসে ভাবছি ভার্সিটিতে কি কাজ আছে ওর৷ না তেমন কোনো কাজ নেই তো।


আর প্রাইভেট স্যারের তো আজ পড়া নেই। তবে কি কারো সাথে দেখা করতে এসেছে৷ মেজাজ টা খুব খারাপ হয়ে যাচ্ছে এবার.৷ রিকশা থেকে নেমে বাড়া দিতেছি.......


আমিঃ মামা এই নাও তোমার বাড়া? 


রিকশা ওয়ালাঃ কত দিলেন মামা? 


আমিঃ কেনো ১৫ টাকা? 


রিকশা ওয়ালাঃ মামা বাড়া তো ২০ টাকা? 


আমিঃ ১৫ টাকা দিছি ওটাই রাখো? 


রিকশা ওয়ালাঃ মামা আপনি ২০ টাকাই তো দিতেন?


আমিঃ ধুর রাখো? 


কখনও রিকশা ওয়ালা মামাদের সাথে উচু গলায় কথা বলি না। কিন্তু কেনো জানি আজ বকা দিলাম। 


পরে আবার গিয়ে ৫ টাকা দিয়ে আসলাম। ক্লাসে গিয়ে যে সিন দেখলাম,,মাথা পুরা গরম হয়ে গেলো। আমার বউ অন্য ছেলের সাথে হাসি তামাসা করছে😠😠।


কেমন কাছে গিয়ে কথা বলতেছে 😣😣। ওদের মাঝে তবে কি কিছু আছে । ওরা কি তবে একে অপর কে 🤔🤔। না না এ আমি কি ভাবছি৷


আর বৃষ্টি চলে গেলে তো আমার খুশি হওয়ার কথা। তাহলে আমার এমন লাগছে কেনো..। কেমন জানি

মনে হচ্ছে আমার কলিজা টা ছিড়ে যাচ্ছে। এই সব ভাবতে ভাবতে গিয়ে বৃষ্টিকে ডাক দিলাম.......


আমিঃ বৃষ্টি এদিকে আয়? 


বৃষ্টিঃ.......... ( চুপ করে কথাই বলছে )? 


আমিঃ বৃষ্টি এদিকে আয় না? 


বৃষ্টিঃ কি হইছে? 


আমিঃ এদিকে একটু আয়, শোন? 


বৃষ্টিঃ যা বলার এখানেই বল? 


আমিঃ না কিছু না? 


আমি কি কম নাকি। গিয়ে মিষ্টির সাথে হাসি তামাসা শুরু করে দিলাম..। বেশ কিছুক্ষণ ধরে হাসি তামাসা করছি, কিন্তু ও কোনো রকম রিসপেন্স করলো না।


আজ ওর মাঝে কোনো রকম রাগ দেখতে পেলাম না। আজ আর চোখ গরম করে তাকায় না। বেশ স্বাভাবিক ভাবে বসে আছে.....। তবে কি সত্যি বৃষ্টি ওই ছেলেটার সাথে রিলেশনে জড়িয়েছে৷ 


কেনো জানি আজ আর ক্লাসে মন বসছে না। যেই মেয়ে ক্লাসে হাজার বার আমার দিকে তাকিয়ে থাকতো,,সেই

মেয়ে আজ ভুলেও একটি বার তাকায়নি। 


ক্লাস শেষ করে বাসায় যাবো, কিন্তু আজ আর রিকশা ফেলাম না। তাই দুজনে হেটে হেটে যাচ্ছি.। আর মাঝে মাঝে কথা বলছি। আমি বৃষ্টিকে জিজ্ঞেস করলাম.....


আমিঃ ওই ছেলেটা কে রে? 


বৃষ্টিঃ কেউ না? 


আমিঃ ওহহ পছন্দ করিস? 


বৃষ্টিঃ তাতে তোর কি? 


আমিঃ নাহ এমনি, তোদের ভালো মানাবে 😔😔


বৃষ্টিঃ জানি। ও কালকে ওর আম্মুকে আমার কথা বলবে? 


আমিঃ এত ফাস্ট তোরা 😷😷


বৃষ্টিঃ হুমমম?


আমিঃ আমার উপর রেগে আছিস? 


বৃষ্টিঃ কেনো? রাগ করবো কেনো? 


আমিঃ না.. এমনি মনে হলো। আজ যে বিছানা ভিজালি 

না। দুষ্টুমিও করলি না? 


বৃষ্টিঃ কে বলেছে করিনি। আজ তোকে কিল দিয়েছি পিঠে? 


আমিঃ ওওও, আচ্ছা তাড়াতাড়ি হাঁট?


কেনো জানি খুব খারাপ লাগছে। আজ ও অন্য কারো সাথে দুষ্টুমি করছে। কিছুই ভালো লাগছে না।


বলতে ইচ্ছে করে,,বৃষ্টি তুই আমার সাথে দুষ্টুমি করবি আর কারো সাথে না। 


কিন্তু সেই সুযোগ টা হয়তো আর নেই। বাসায় গিয়ে দুই জনে খাবার খেলাম....৷ খাবার শেষ করে রুমে গেলাম। বৃষ্টি কাপড় ঘুচাচ্ছে। আমি বৃষ্টিকে বললাম........ 


আমিঃ কিরে কই যাস। এগুলো ঘুচাচ্ছিস কেনো? 


বৃষ্টিঃ কালকে বাড়ি যাবো? 


আমিঃ কেনো? 


বৃষ্টিঃ তোদের বাড়িতে থেকে তোকে ডিস্টার্ব করে লাভ নাই। কালকে আব্বু আম্মু আসবে? 


আমিঃ তুই কোথাও যেতে পারবি না? 


বৃষ্টিঃ আমাকে যেতেই হবে? 


কেনো জানি জোর করতে পারলাম না। কারন এই বাসা থেকে যাওয়ার কারন টা যে আমি...। খুব কষ্ট হইতেছে। বুকের ভিতর কেমন করতেছে, কাঁদতে পারছি না।


রাতে আর খাবার খেলাম না। না খেয়ে শুয়ে পড়লাম। বৃষ্টি আমার পাশে আরেক টা কম্বল নিয়ে শুয়ে আছে। কেউ কোনো কথা বলছি না। কিছুক্ষণ পর আমি কথা শুরু করলাম....…....


আমিঃ বৃষ্টি?? এই বৃষ্টি ঘুমিয়ে গেছিস? 


বৃষ্টিঃ কি হয়েছে বল? 


আমিঃ কালকে কি তুই সত্যি চলে যাবি? 


বৃষ্টিঃ হুমম। থেকে কি করবো বল? 


আমিঃ হুমম তাইতো?? (কাদতে কাদতে বললাম )


বৃষ্টিঃ ওই পাগল কান্না করিস কেনো? কান্না করিস না, আমি কোথাও যাবো না? 


আমিঃ তাহলে সত্যি করে বল কালকে যাবি না? 


বৃষ্টিঃ কান্না করলে চলে যাবো? 


আমিঃ আর কান্না করবো না? 


বৃষ্টিঃ তুই একটা পাগল, তোরে ছেড়ে কোথায় যাবো? 


আমিঃ হুমম সকালে তাহলে ওই ছেলে কে ছিলো? 


বৃষ্টিঃ ও আমার খালাতো ভাই। আমার ছোট 

খালার ছেলে? 


আমিঃ আমি এতকিছু জানিনা। তুই কারো সাথে 

কথা বলবি না? 


বৃষ্টিঃ নিজে যে মিষ্টির সাথে.......? 


আমিঃ তোকে রাগানোর জন্য করছি। তাহলে বল আর দুষ্টুমি করবি না? 


বৃষ্টিঃ না করবো না? 


সেদিন একটা কম্বল ছুড়ে ফেলে দিয়ে দুই জনে এক কম্বলের নিচে ঘুমালাম.। বৃষ্টি আমাকে জড়িয়ে ধরে

 শুয়ে আছে আর আমিও। 


কেনো জানি খুব ভালো লাগছে, নিজেকে পরিপূর্ণ মনে হচ্ছে। যাক বাবা বাঁচা গেলো কালকে থেকে আর দুষ্টুমি করবে না। 


আর রাগ করে চলেও যাবে না বাবার বাড়ি.। ভাবতে ভাবতে ঘুমিয়ে পড়লাম। সকাল বেলায় আবার বৃষ্টির চিৎকার শুনে ঘুম ভাঙ্গলো.........


বৃষ্টিঃ আম্মা আম্মা দেখে যাও, দেখে যাও তোমার ছেলে কি করেছে? 


আম্মুঃ কি করেছে মা? 


বৃষ্টিঃ এই দেখো আম্মু তোমার ছেলে আমার কামিজ পড়ে বসে আছে? 


হায় হায় আমি কামিজ পড়লাম কি ভাবে 🙉🙉। হায় হায় আমার ইজ্জত বুঝি এবার সত্যি সত্যিই গেলো 😚😚। না না এটা আমি পড়িনি। এটা নিশ্চয়ই অন্য কেউ করেছে। মানে আমার দুষ্টু বউয়ের কাজ ☺☺।


জীবনে দুষ্ট মেয়ে দেখেছি,, আমি সিওর আমার বউয়ের চাইতে দুষ্টু মেয়ে পৃথিবীতে এখনও জন্ম নেয়নি। 


বিঃদ্রঃ বউ টা কার তাকে মেনশন করুন। কেননা গল্পে ছেলের নাম উল্লেখ করা হয়নি। 


***********সমাপ্ত**************


এমন আরও রোমান্টিক গল্প পড়ুন।