- অসমাপ্ত ভালোবাসার গল্প
ফোনের গোপন ফোল্ডারে স্বামীর আপত্তিকর কিছু ছবি দেখে হকচকিয়ে গেলাম।সে একটা মেয়েকে পে"ছন থেকে জ"ড়িয়ে ধরে ছবি তুলেছে।
মাথা চক্কর দেওয়ার মতো হলো।স্বামী বিয়ের রাতেই বলেছিলো ওর জীবনে আগে কোনো মেয়ে আসেনি।
রাতে বাড়ি ফিরতেই ওকে চেপে ধরলে বললো " অতীত তো সবার থাকতেই পারে! "
" প্রথমে তাহলে আমার থেকে লুকিয়েছ কেন? "
" তুমি জানলে যদি আমায় বিয়ে করতে রাজি না হও! এই ভয়েই বলিনি "
চোখ থেকে অশ্রু গড়িয়ে পড়ছে।স্বামী আকুতির স্বরে বললো " বিশ্বাস করো ওই মেয়ের প্রতি আমার কোনো ফিলিংস নাই।ফোনে যে ছবি আছে তাও জানিনা "
" ও আচ্ছা "
" একি! তুমি কাঁদছো কেনো!আমায় বিশ্বাস কেন করছো না? অনেক আগের কথা এসব।ওর প্রতি আমার আর কোনো ফিলিংস নাই "
" যাকে ভালোবাসা যায়,তাকে ভোলা যায় না।তুমি ভালোবেসেছো ঠিক আছে।সবাই ভালোবাসে,এটা অপরাধের কিছু না।কিন্তু সেটা আমার থেকে লুকিয়ে বিরাট আ"ঘাত দিয়ে ফেললো গো।এই আ"ঘাত নিয়ে সারাটা জীবন কাটাতে হবে।সবসময় মনে একটা চাপা কষ্ট থেকেই যাবে যে তুমি আমার আগেও অন্য কোনো মেয়ের সাথে ঘনিষ্ঠ হয়েছিলে।এই ব্যথা কিকরে সারাজীবন বহন করবো গো? "
গল্প ব্যথা
লেখক জয়ন্ত_কুমার_জয়
- অসমাপ্ত ভালোবাসার স্ট্যাটাস
সদ্য বিবাহিত স্বামীর মুখে "ভালোবাসি" কথাটা শুনেও নির্বিকার রইলাম।হেসে বললাম
" কেন মিথ্যা বলছেন? "
স্বামী হকচকিয়ে বললো " মানে? "
হেসে বললাম " আপনি আমাকে ভালোবেসে বিয়েটা করেননি "
" তাহলে কেন বিয়ে করেছি?"
" আমার বাবা যৌতুকের ১৩ লাখ টাকা দিতে পেরেছিলো। তাই বিয়ে করেছেন "
" এতে দোষ কোথায়?সবাই তো নেয় "
" এজন্যই তো টাকাকে সবাই ভালোবাসে।মানুষকে কি সবাই ভালোবাসতে পারে? "
গল্প অর্থে_কেনা_সুখ
লেখক জয়ন্ত_কুমার_জয়
- অসমাপ্ত ভালোবাসার কষ্টের কথা
যৌবন পবিত্র রাখতে ২৪ বছর বয়সে বাড়িতে বিয়ের কথা বললো রুমন।পরিবারের তীব্র হুংকার
" কি বেলজ্জা ছেলে! নিজেই বিয়ের কথা বলে।আর তোর বয়স কি এমন হইছে? ক্যারিয়ার সাজাইছিস?কয়টাকা কামাস? "
রুমন মুখ ভার করে বললো " আমার বর্তমান ইনকাম দিয়ে তো একটা পরিবার ভালোভাবেই চালনা করা যায়! "
রুমনের বাবা রেগে বললেন " আরো টাকা জমা।বড় বাড়ি বানা।তারপর বিয়ে "
রুমন মুখ ফুটে আর কিছু বলতে পারেনা।পরিবার এসব না বুঝলে কিভাবে বোঝাবে সে? এই সময়ে এসে যৌবন পবিত্র রাখা যে বড্ড কঠিন।
এরপর কেটে গেলো আরো ৬ বছর।রুমনের পরিবার বিভ্রান্ত এবং হতাশ।রুমনের বন্ধুবান্ধবদের দেখা পেলে তারা আকুতির স্বরে বলে
" বাবারা তোমরা রুমনকে একটু বুঝাও।নে"শা আসক্ত হয়ে ছেলেটা আমার শেষ হয়ে যাচ্ছে "
রুমনের বন্ধুরা এই বিষয়ে আগে থেকেই জানতো।উত্তরে তারা বলে
" যখন ভালো ছিলো তখন তো তার কথা ভাবেননি।এখন কেন?টাকা,বাড়ি এসব দিয়ে এখন ছেলেকে ঠিক করে তুলুন "
রুমনের বাবা দুঃখীত স্বরে বললো " ক্যারিয়ার না হলে বিয়ে দিই কিকরে! "
" আপনার বিয়ে হয়েছিলো কত বয়সে? "
" ২২ "
" আপনার ছেলের এখন ৩১ চলতেছে।তবুও তো আপনার ছেলে নে"শায় আসক্ত হয়েছে।অন্য ছেলেদের মতো পতি"তালয়ে আ"সক্ত হয়নি।আপনাদের এসব চিন্তাধারার লোকদের জন্য পতি"তাপল্লি,নে"শা এসব এখনো দুর্দান্ত চলে, বুঝলেন? "
গল্প চাহিদা
লেখক জয়ন্ত_কুমার_জয়
- অসমাপ্ত ভালোবাসা গল্প
" প্লিজ এখন যাও।মা দেখে ফেললে মে"রেই ফেলবে আমায় "
মেয়েটির হাত ধরে ছেলেটা বললো " আরেকটু থাকি? "
মেয়েটা আশেপাশে তাকিয়ে বললো " ইশশ,বুঝো না কেন? মা যে কোন সময় চলে আসবে "
" তোমারে ছাড়া আমার থাকতে ইচ্ছে করেনা।আমি মুক্ত পাখি,তুমি শিকারী।মনের খাঁচায় বন্দী করে রাখবে? "
" বেশ তো,বিয়ে করে নিয়ে যাও "
" যাবে আমার সাথে? রাণী করে রাখবো "
" অনেক হয়েছে।তোমার পায়ে পড়ি,এখন যাও না!মা চলে আসবে তো "
তীব্র ব্যথিত মন নিয়ে ছেলের প্রস্থান।মেয়েটা দীর্ঘক্ষন প্রেমিকের চলে যাওয়ার পথে তাকিয়ে রইলো।তারপর ঘরে গিয়ে দরজা বন্ধ করলো।এখন বালিশে মুখ গুঁজে স্মৃতি ভাবনা আর অশ্রুবিসর্জন!
অন্যদিকে ছেলেটা ফুটপাতের একপাশ দিয়ে হেলেদুলে হাঁটছে।চোখের জলে সামনের রাস্তা ঝাপসা হয়ে আছে।ঝাপসায় শুধু মেয়েটার মুখ স্পষ্ট দেখতে পেলো।তার মনে হতে লাগলো মেয়েটা বোধহয় হাত বাড়িয়ে তাকে ডাকছে।
ছেলেটা হঠাৎ কি মনে করে যেন আবারো পথ পরিবর্তন করলো।মেয়েটির বাড়ির সামনে গেলে দূর থেকে চোখে পড়লো প্রেমিকার অশ্রুসিক্ত চোখ।মেয়েটি দরজায় দাঁড়িয়ে আছে।দূর থেকে একে অপরকে দেখে আরেক দফায় মন ছটফটানি,নীরবে কান্না ছাড়া আর কিছুই করার থাকে না।
মেয়েটা হয়তো জানতো ছেলেটা চলে গিয়ে আবার ফিরে আসবে।তাইতো দরজার কাছে দাঁড়িয়ে।মনের মিল!
দুই দুরত্বে দাঁড়িয়ে দু'জন মনে মনে ভাবলো " এই দুরত্ব খুব দ্রুত শেষ হোক।আমাদের আবার দেখা হোক "
গল্প দুরত্ব
লেখক জয়ন্ত_কুমার_জয়
- অসমাপ্ত ভালোবাসার কষ্টের কথা
স্বামীর এক আত্নীয়ার মেয়ে আমায় ভিষণ হিংসে করে।সুযোগ পেলেই বলে " বাদরের গলায় মুক্তার মালা "
এমনটা শুনে ভিষণ রাগ হতো।কেন উনি আমায় এতো অপছন্দ করে? আমি কি এতোটাই বাজে দেখতে?
স্বামীকে বিষয়টা জানালাম না।নতুন নতুন বিয়ে হয়েছে।শুধু শুধু মনমালিন্য করে কি লাভ?
এমনি এক রাতে স্বামীর বুকশেলফ থেকে উপন্যাসের বই নিয়ে বিছানায় আধশোয়া হয়ে শুয়ে পড়ছি।স্বামী আমার কোলে মাথা রেখে গভীর ঘুমে তলিয়ে গেছে।আমার এক হাত ওনার দখলে,সেই ঘুমানোর আগে ধরেছিলো,এখনো ছাড়েনি,ধরিয়েই ঘুমিয়েছে।
বইয়ের মাঝ পৃষ্ঠায় একটা কাগজ দেখতে পেলাম।সেখানে লেখা " তুমি কেন আমায় ভালোবাসোনা? আর কতকাল অপেক্ষা করিয়ে রাখবে? "
লেখাটার নিচে স্বামীর সেই আত্নীয়ার মেয়ের নাম দেখে আমার বু"কের ভেতরটা ছ্যাৎ করে উঠলো।চোখ ভিজে এলো অশ্রুতে।
টেরই পাইনি গা"ল বেয়ে অশ্রু কখন স্বামীর মুখে পড়েছে।স্বামী ঘুমঘুম চোখে তাকিয়ে বললো
" তুমি কাঁদছো কেন? পে"ট ব্যথা করছে? জল খাবে? "
না সূচক মাথা নেড়ে চুপ করে রইলাম।স্বামী ব্যস্ত হয়ে গেলো আমার কান্নার কারণ জানার জন্য।এক পর্যায়ে বললাম
" বিয়ের আগে আপনি কাউকে ভালোবাসতেন? "
স্বামী চোখ মুখ কুঁচকে বললো " কি বলো এসব! তুমি ছাড়া আমার জীবনে দ্বিতীয় কোনো নারী আসেনি "
উত্তরে বললাম " ও আচ্ছা "
স্বামী বললো " তোমায় অসুস্থ লাগছে।ঘরে জল আনা নেই! দারাও আমি জল নিয়ে আসি "
উনি গেলেন জল আনতে।ফিরে এসে বললেন " তুমি এতো গল্পের বই পড়ো! ধৈর্য্য শক্তি তোমার প্রবল "
হকচকিয়ে বললাম " আপনি পড়েন না? এটা তো আপনার বুকশেলফে রাখা ছিলো "
" আমি বই পড়িনা।এসব বই উপহার দিয়েছিলো এক আত্নীয়ার মেয়ে।কখনো পড়িনি,রেখে দিয়েছি "
উনি যখন শুয়ে পড়লেন তখন শেলফের সাতটা বই বেড় করলাম।সবগুলিতেই একটা করে চিরকুট।এতোদিনে বুঝলাম, কেন ওই মেয়েটা আমায় এতো হিংসে করে।তার ভালোবাসার মানুষকে ছিনিয়ে নিয়েছি,হিংসা তো করবেই।
গল্প হিংসে
লেখক জয়ন্ত_কুমার_জয়
- অসমাপ্ত ভালোবাসা
"ইন্টারভিউ কেমন হয়েছে নিয়ন?"
"জানিনা কী হবে!"
"বাসা থেকে বিয়ের জন্য প্রচুর চাপ দিচ্ছে সবাই। আমি অনেক চেষ্টা করেও থামাতে পারছি না এসব।"
আলোর কথা শুনে নিয়নের মুখটা ফ্যাকাশে হয়ে গেল।
"আমি চেষ্টা করছি আলো। কিন্তু যেখানে আত্মীয় বা কাছের মানুষের রেফারেন্স নেই, সেখানে এসব সার্টিফিকেট তুচ্ছ।"
"আমি বুঝতে পারছি। তবে আমার পরিবার যে বুঝতে চাইছে না।"
"তোমার পরিবারের তো দোষ নেই আলো। তুমি অনার্স কমপ্লিট করা একটা মেয়ে। দেখতে মাশাআল্লাহ সুন্দর। আর তোমার বাবার শরীর ভালো না। সে চায় যেন তোমাকে সুখী দেখে যেতে পারে।"
"আমার সব সুখ যে তোমাকেই ঘিরে।"
আলোর অশ্রুসিক্ত নয়ন জোড়া নিয়নের বড্ড অপছন্দের। তবুও নিজেকে সামলে নিল সে।
"কাঁদবে না আলো। তোমার চোখে পানি মানায় না। ঠোঁটের কোণে মিষ্টি হাসিতেই তোমাকে মানায়। তার মায়াতেই তো পড়েছিলাম আমি।"
নিয়নের কথা শুনে আলো লুকায়িত দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে হাতে থাকা ব্যাগের দিকে তাকাল।
"আচ্ছা এসব ছাড়ো। সকাল থেকে তো কিচ্ছু খাওনি। এখন দুপুর গড়িয়ে বিকেল। এই খাবারটুকু খেয়ে নাও।"
"খেতে ইচ্ছে করছে না।"
"আমি নিজের হাতে তোমার প্রিয় ছোট মাছের তরকারি আর ভাত রান্না করে এনেছি। পরিবারের সবাই বলেছে ভালো হয়েছে। এবার তুমি খেয়ে বলো কেমন হয়েছে?"
আলোর কথা শুনে নিয়ন মুচকি হেসে তাকাল তার দিকে।
"তুমিও তো খাওনি।"
"তুমি কীভাবে প্রত্যেক বার বুঝে যাও বলো তো?"
"সবই বুঝি হুম।"
"হয়েছে হয়েছে। এবার খেয়ে নাও তো।"
কথাটা বলেই আলো টিফিনবাক্স বের করল ব্যাগ থেকে। তারপর নিয়নের সামনে খাবার পরিবেশন করে বলল,
"খাও"
"তোমাকে ছাড়া খাওয়া তো সম্ভব না। তুমিও খাও।"
আলো আর কিছু না বলে নিজের জন্য ও খাবার বাড়ল। কারণ আলো জানে, সে না খেলে নিয়ন ও খাবে না।
"আচ্ছা ঘর ভাড়া দিয়েছ?"
"না। এই মাসে বাড়িতে টাকা পাঠাতে গিয়ে আর ঘর ভাড়া দেওয়া হয়নি। তিনটা টিউশন করিয়ে কিছুতেই পোষাতে পারছি না।"
"কয় মাসের ভাড়া বাকি?"
"দুই মাস।"
"আমি আজ টিউশন থেকে টাকা পেয়েছি। এই টাকাটা তুমি রাখো। ঘর ভাড়া দিয়ো। আর বাকিটা নিজের কাছে রেখে দিয়ো।"
"আর কত আলো? নিজের কাছেই নিজেকে ছোট মনে হয় এখন আমার।"
"এমন করে বলছো কেন? শুধু একবার তোমার বউ হয়ে আসি। তারপর সব হিসেব করে ফেরত নিব হুম।"
"তোমার ঋণ আমি কখনোই শোধ করতে পারব না আলো।"
"আচ্ছা সে দেখা যাবে। এখন আমি আসি।"
"চলো এগিয়ে দিয়ে আসি।"
"না। তুমি বিশ্রাম নাও। আমি একাই যেতে পারব।"
কথাটা বলেই আলো ব্যাগ নিয়ে বেড়িয়ে এলো নিয়ন যে বাসায় ভাড়া থাকে সেখান থেকে। কীভাবে সবকিছু ঠিক করা যায় সেটা ভাবতে ভাবতে আনমনে কখন যে মাঝ রাস্তায় এসে পড়েছে সেটা বুঝতে অনেক দেরি হয়ে গিয়েছে। ততক্ষণে চলন্ত বাস আলোর জীবন প্রদীপ নিভিয়ে দিয়েছে।
মুহূর্তের মধ্যে রাস্তায় শতশত মানুষ ভীড় জমালো। নিয়নের এক বন্ধু ঐ রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় এমন ঘটনা দেখে হতবাক হয়ে তাকিয়ে ছিল। তাড়াতাড়ি নিয়নের বাসায় গিয়ে ওকে ডেকে আনে স্পটে।
নিয়ন আলোর ছিন্নভিন্ন দেহ দেখে মূর্তির ন্যায় দাড়িয়ে রইল। এক দৃষ্টিতে আলোর নিথর দেহের দিকে তাকিয়ে আছে সে। আশেপাশের সবাই এত কথা বলছে। কিন্তু নিয়নের কানে কোনো কথা যাচ্ছে না।
যে আলো তার জীবনে আলো নিয়ে এসেছিল, আজ সেই আলোর জীবন প্রদীপ নিভে গেছে চিরতরে। যে আলো তাকে পথ নির্দেশনা দিয়েছে নতুন করে বাঁচার জন্য, আজ সেই আলো নিজেই পথ হারিয়ে চলে গিয়েছে না ফেরার দেশে। একসাথে পথ চলার অঙ্গিকার করে নিজেই চলে গেল আলো নামক মেয়েটি!
নিয়নের আজ মনে হচ্ছে সবাই স্বার্থপর। নয়তো কেন সবাই তাকে একা করে চলে যায়? প্রথমে প্রাণপ্রিয় বাবা। আর তারপর তার প্রেয়সী আলো। পৃথিবীতে মিথ্যা কথার ছড়াছড়ি।
আলো তো নিয়নকে কথা দিয়েছিল,
"শত বিপর্যয় আসুক। তবু আমি তোমাকে ছেড়ে যাব না। ভালোবেসেছি যখন, তখন সেই ভালোবাসা রক্ষা করার দায়িত্ব আমাদের দু'জনেরই। কথা দিচ্ছি, একমাত্র মৃ*ত্যু ব্যতিত আর কেউ আমাকে তোমার থেকে আলাদা করতে পারবে না।"
হ্যা, আলো ঠিকই বলেছিল। আজ সেই একমাত্র মৃ*ত্যুর জন্যই নিয়নের জীবন থেকে আলো নামক সূর্যশিখা সারাজীবনের মতো চলে গিয়েছে। যাকে আর চাইলেও পাবে না সে। কখনোই পাবে না!
সত্যিকারের ভালোবাসাগুলো কখনো কখনো সত্যি হতে গিয়েও হয় না। পৃথিবী বড়ো অদ্ভুত। কেউ ভালোবাসা চেয়েও পায় না। আর কেউ কেউ ভালোবাসা পেয়েও ভাগ্যের নির্মম পরিহাসের কবলে পড়ে অপূর্ণ ভালবাসাকে পূর্ণতা দিতে পারে না!
★সমাপ্ত★
নিয়ন_আলো
লেখায়_নামিরা_নূর_নিদ্রা