- রোমান্টিক ফানি পোস্ট
🤣🤣ভাই হাসি পারলে থামান 🥴🥴
বল্টুর বউয়ের একটা পুত্র সন্তান জ-ন্ম
হয়েছে!!😍
তাই বল্টু খুব খুশি হয়ে সর্বপ্রথম সাংবাদিকের অফিসে ফোন করে
বললো :-🗣️
আমি তিন কেজি ওজনের একটি সো-না পেয়েছি !!😱
সাংবাদিক ঐ খবর পাওয়া মাত্রই বল্টুর বাড়িতে গিয়ে ,,, বল্টু বাড়িতে আছে কি ??🤔
বল্টুর বউ :- জি ,, না,উনি খুশির চোটে মিষ্টি খাওয়াইতে গিয়েছে ওনার বন্ধুদেরকে!!🥰
সাংবাদিক :- অ ,আমরা কি ঐ জায়গাটা
দেখতে পারি ,,, যেখানে থেকে সো-না বেরিয়েছে🤑
বল্টুর বউ :- না,,পারবে না । ঐটা প্রাইভেট
জায়গা!!🫣
সাংবাদিক :- আচ্ছা বলুনতো ,, বল্টু কত দিন
ধরে চেষ্টা করেছিলেন এই সো-না বের করার
জন্য ??😳
বল্টুর বউ :- গত দুই বছর ধরে!!🥺
সাংবাদিক :- কোন সময় বেশি চেষ্টা করেছিলেন ঐ সো-না পাওয়ার জন্য🤩
বল্টুর বউ :- রা*তের বেলা বেশিরভাগ চেষ্টা করেছিলেন!!😊😊
সাংবাদিক :- বল্টু মনে হয় খুবই ক-ষ্ট এবং পরিশ্রম করেছিলেন তাইনা ??😮
বল্টুর বউ :- অবশ্যই.. পুরা শরীর ঘাম দিয়ে ভিজে যেত!!🥵
সাংবাদিক :- আমরা কি ঐ সো-নাকে দেখতে
পারি ??🧐
বল্টুর বউ :- জি হ্যাঁ, তা অবশ্যই পারবে, সন্তানকে বিছানায় থেকে কোলে করে বাইরে এনে -- এইতো আমার সো-না🤗
সাংবাদিক বে-হু-শ!!🙂
- রোমান্টিক স্ট্যাটাস
একদিন বল্টু সাহেব মার্কেটে শপিং করছিলো,হঠাৎ সে খেয়াল করলো একটা মহিলা তাকে অনুসরণ করছে ! শপিং শেষে তিনি কাউন্টারে আসলেন টাকা দেয়ার জন্য। হঠাৎ করে মহিলাটি তার পাশে এসে দাড়ালো।এবং মহিলাটি তাকে বলল...
মহিলা : ক্ষমা করবেন আমি তোমার দিকে অনেক্ষন ধরে তাকিয়ে আছি, কারণ তুমি দেখতে ঠিক আমার ছেলের মতো। আমার ছেলেটা কিছু দিন আগে মারা গেছে!🥺🥺
বল্টু : ওহ ! আমি খুবই দুঃখিত। আমি কি আপনাকে কোন সাহায্য করতে পারি!🫣🫣
মহিলা : আমি এখন চলে যাচ্ছি, তুমি কি আমাকে আমার যাওয়ার সময় একবার “খোদা হাফেজ মা” বলে বিদায় দিতে পারবে বাবা ! আমার খুব ভাল লাগবে এটা ভেবে যে আমার ছেলে আমাকে বলছে।😊😊
বল্টু : জি অবশ্যই মা!
মহিলাটি মার্কেট থেকে বের হচ্ছে,তখন বল্টু মহিলা টাকে বললো..
বল্টু : খোদা হাফেজ মা!
মহিলাটি চলে যাওয়ার পর বল্টু ম্যানেজার কে বললো
বল্টু :আমার বিল কতো হয়ছে !🫠🫠
ম্যানেজার : ১৮,৩৬৫ (আঠারো হাজার তিনশত পঞ্চাশ ) টাকা স্যার!🥲🥲
বল্টু : এত বিল আসলো কিভাবে! আমি তো শুধু ২টা শার্ট আর ১টা প্যান্ট কিনেছি। এর দাম ৫০০০ (পাঁচ হাজার) টাকার বেশি হবে না!😑😑
ম্যানেজার : আপনার মা বলে গেছেন উনার বিল আপনি পরিশোধ করবেন।🥹🥹
- রোমান্টিক গল্প
🥴🥴শিখে রাখ কাজে দিবে🥴🥴
🤣ঘুম থেকে উঠেই দেখি আম্মু রান্না নিয়ে লাফালাফি করতেছে।
জিজ্ঞেস করলাম, "কে আসবো?😵💫
বললো, "তোরে দেখতে আসতেছে। ঘরটর গোছা সুন্দর কইরা।"
আমি প্রথমে আমার রুমে আইসা আয়নার দিকে তাকায় একটু মুচকি হাসলাম, অতঃপর কাজে লেগে গেলাম।🤫
সব কাজ ডান্ এখন গোসল সেরে বসে আছি আর আম্মুরে চিল্লায় জিজ্ঞেস করছি, "আম্মা ছ্যাড়া কি করে গো?
আম্মুঃ কোন ছ্যাড়া?
আমিঃ তুমি না কইলা দেখতে আসতাছে!😖
আম্মুঃ তোর নানিরা আসতাছে, তোর আব্বু দাওয়াত দিছে। তখন বললে তো একটা কাজও করতি না, শিখ কেমনে পোলাপান দিয়া কাজ করাইতে হয় ভবিষ্যতে কামে দিবো
এখন বুঝতেছি না হাসবো নাকি কাঁদবো!
- রোমান্টিক কথা
রাতে ঘুমাতে গিয়ে মশারী টানালাম না, স্বামীর জন্য রেখে দিলাম। আমি কেন সব সময় সব কাজ করবো? এই যে বিছানা গুছিয়েছি তাই অনেক এখন মশারী সে টানাবে। কথাগুলো ভাবতে ভাবতেই ঘুমের দেশে পাড়ি দিলাম।
মাঝ রাত, মশার কামড়ে অতিষ্ট হয়ে উঠে বসলাম আমি। কানের কাছে মশার অস্কারপ্রাপ্ত গান শুনে মেজাজ চটে সপ্তম আকাশে আমার। আশেপাশে তাকিয়ে দেখলাম স্বামী মশারী দেয়নি। ক্ষীপ্ত হয়ে তাকালাম পাশে। না স্বামী নেই। গেলো কোথায় সে এত রাতে? আবার ঐ গল্প উপন্যাসে মতো করে আমার ঘুমের সুযোগ নিয়ে সে মাঝ রাতে বিছানা ছেড়ে উঠে অন্য নারীর সাথে কথা বলছে না তো? মনের মধ্যে একরাশ সন্দেহ নিয়ে গেলাম বারান্দায়। কই কোথাও কেউ নেই। পুরো বারান্দা ফাঁকা। স্বামী গেল কোথায়? কক্ষের আনাচে কানাচে খুঁজতে শুরু করলাম স্বামীকে। তখন হঠাৎ মনে পড়লো আমি কাকে খুঁজছি? আমার তো স্বামীই নেই। ক্ষিপ্ত হওয়া মেজাজটা ফিরে এলো আবারও। আমার স্বামী নেই কেন? বাপ মা কেন জোর জবরদস্তি করে হলেও বিয়েটা দিল না। তাহলে দুনিয়ার সবচেয়ে বিরক্তিকর কর্ম এই মশারী টানানো আজ আমায় করতে হতো না। মে'র হোক কে'টে হোক এই মশারী তাহলে স্বামীকে দিয়েই টানাতাম।
-স্বামী_নেই_কেন?
-অনুগল্প
-সাদিয়া_শওকত_বাবলি
- ভালোবাসার রোমান্টিক স্ট্যাটাস
মেয়েটা বসেছিলো ড্রাইভারের বা'পাশের সিটে। অতীব সুন্দরী।
আমি বসেছিলাম ড্রাইভারের পেছনে দু'সিট বাদে।
মেয়েটা কিছুক্ষণ পর পর আমার দিকে তাকাচ্ছিলো। আমিও ছেড়ে দেবার পাত্র নই। মনে মনে ঠিক করে ফেললাম ও যতোবার তাকাবে আমিও ততোবার তাকাবো। তাকাতাকি থেকে যদি কিছু একটা হয়, হয়ে যাক।
তাকাতাকি খেলাটা এর আগেও আমি একবার টেম্পোতে এক চাচার সাথে খেলেছিলাম। উনি সস্ত্রীক যাচ্ছিলেন। চাচা কিছুক্ষণ পর পর আমার দিকে তাকাচ্ছিলেন। উনি যতোবার আমার দিকে তাকাচ্ছিলেন আমিও ততোবার উনার দিকে তাকাচ্ছিলাম। হঠাৎ চাচা ইশারায় ডাকলেন।
উনার দিকে ঝুঁকতেই কানে কানে বললেন,"আপনার প্যান্টের চেন খোলা।"
....কিন্তু আজ সে'রকম কিছু হওয়ার সম্ভাবনা নেই। অপেক্ষায় আছি কখন মেয়েটা আবার তাকাবে!
বাস শাহাবাগ পিজির সামনে আসতেই আমার পেছনের সিটে বসা লোকটা উঁচু গলায় বললো,"হাসপাতাল চইল্লা আসছি..নামো নামো।"
মেয়েটা সন্তর্পণে লোকটার হাত ধরে নেমে গেলো।
আমি পুরাই থ। হায় রে কপাল আমার পেছনের লোকটা মেয়েটার স্বামী!!
আর আমি মনে মনে এগুলো কী ভাবছিলাম!!
জীবনটা কি শুধু ভুলে ভুলেই যাবে !
"
"
সমাপ্ত---