রোমান্টিক গল্প
অপ্রাপ্ত বয়স্করা পড়বেন না খারাপ মাইন্ডে নিবেন না 🙏🙏
প্রেমিকার নাভিতে হাত বুলাতে বুলাতে নিছের দিকে যাচ্ছি। সে লম্বা হয়ে শুয়ে আছে। রাত ১ঃ৩৫ মিনিট। পুরো বাসা ফাকা। আব্বু আম্মু ঝগড়া বাধিয়েছিলো গতকাল। আম্মু রাগ করে বাপের বাড়ি চলে যায়। আব্বু আজ সন্ধ্যা গেছে আম্মুকে আনতে। কিন্তু নানীরা আব্বুকে আজ রেখে দিয়েছে। কাল সকালে দুজনেই ফিরবে। পুরো বাড়িতে আমি একা। হটাৎ দেখি তাজকিয়া ( আমার প্রেমিকা) কলিং বেল বাজায়। তাকে ফোনে বলেছিলাম সব। কিন্তু সে যে বাড়িতে চলে আসবে,তা কে জানতো। আমিও বাধা দেইনি,কেনো দিবো? রস আজ চিবিয়ে খাবো।
এখন রাত কয়টা বাজে,তা তো বললামই উপরে। প্রেমিকার নাভিতে হাত বুলাতে বুলাতে নিছের দিকে যাচ্ছি।ঘুটঘুটে অন্ধকার। কিন্তু চাদের আলোয় রোমান্টিক একটা দৃশ্য আমার রুমে ছড়িয়ে পড়ে। হাত নাভির ১ ইঞ্চি নিছে নিয়ে আমার নাকটা ওর পেটে নিলাম। মনমুগ্ধ হয়ে ঘ্রাণ নিচ্ছি ওর। সে আমার মাথা চেপে ধরে ওর পেটে। আমি নাভিতে চুম্বন একে দিচ্ছি। আহা কি মধুময় অনূভুতি।
হটাৎ আকাশে মেঘের গর্জন শুনতে পেলাম। বৃষ্টি আসবে মনে হচ্ছে। এ দেখছি কি যেনো না চাইতে কিজানি পেয়ে গেলাম। বৃষ্টির মধ্যে আমার রোমান্স আরো কড়া হতে যাচ্ছে। আপনি নিজেকে সামলিয়ে শুধু পড়ে যান।
ঠান্ডা শীতল বাতাস জানালা বেয়ে আমার রুমে ছুটাছুটি করছে। আমি ঠান্ডার মাঝে গরম হওয়ার জন্য গেঞ্জি খুলে ফেলি। দুষ্টু মাইন্ড আপনার,বলার সাথে সাথেই কল্পনা করেন হা হা হা।
খালি গায়ে ওর উপর ঝাপিয়ে পড়ি। ওরও সব খুলে ফেলি। কোথায় কোথায় যে হাত নিচ্ছি, আপনি বুঝে নিন। কিন্তু এরকম কতক্ষণ। আমাকে এখন মূল পজিশনে যেতে হবে। অন্যান্য দাম্পত্যদের মতো আমরা একেবারে খালি দেহে চলে গেলাম। আমার খাট কেত কেত করছে। রুমেই যেনো ঝড় শুরু হলো। মেতে উঠি দুজনেই এক অজানা সুখের শব্দে। এমন শব্দ আমেরিকান ওয়েবসাইটের ভিডিওতে শুনা যায়। আহহ।
রাত ৪টা বেজে গেলো। সেও ক্লান্ত,আর আমিও। তাজকিয়া মৃদু হেসে বলল,
- আমি যাই?
- কোথায় বাবু?
- ওয়াশরুমে।
- হুম ফ্রেশ হয়ে আসো।
- আচ্ছা সোনা উম্মাহ।
আমি বিছানায় শুয়ে আছি। তাজকিয়ার বের হবার অপেক্ষা করছি। সারারাত কি যুদ্ধটাই না করলাম।।উফফ লাইফে এই মুহূর্তটাকে উপভোগ করা যে এতো মজার হবে ভাবিনি। নিজেকে বীরপুরুষ বীরপুরুষ মনে হচ্ছে। কারণ সে তৃপ্তি পেয়েছে।
অদ্ভুত কান্ড। তাজকিয়া ওয়াশরুমে ঢুকার ৩ সেকেন্ড পরেই আমার নাম্বারে কল আসে একটা। তাও তাজকিয়ার নাম্বার থেকে। আমি বেকুব হয়ে গেলাম। ও তো মাত্র ওয়াশরুমে গেলো। কল রিসিভ করতেই তাজকিয়া ওপাশ থেকে বলল,
- হ্যালো..? তোমার কি হয়েছে রিয়াজ? সারারাত ফোন অফ ছিল কেন? আমি কয়টা কল দিছি হিসেব আছে? আব্বুর নাম্বারে কল দিছিলাম রাত ২ টায়,আব্বু বলল তুমি বাসায় একা আছো। কিন্তু আমার কল কেনো ধরলে না?
ওর কথাগুলো আমার এক কান দিয়ে সুন্দর মতো ঢুকলেও,অন্য কান দিয়ে আগুন হয়ে বের হচ্ছিলো। তাজকিয়া বাড়িতে হলে এইটা কে? তাজকিয়াকে কি জবাব দিবো,হাবলা হয়ে ফোনটা বিছানায় রেখে আমি ওয়াশরুমের সামনে যাই। দরজা খুলতেই দেখি,ভিতরে একটা বিড়াল চোখ বড় করে তাকিয়ে আছে আমার দিকে। আমি চিৎকার দিতেই বিড়ালটা চোখের সামনেই অদৃশ্য হয়ে গেলো।
এরপর আর কি,
মুভির কাহিনীর মতো জ্ঞান হারাই ওখানেই। প্যান্ট ছাড়া।
গল্প- পিচাশ সুন্দরী
লেখক- রিয়াজ রাজ