রহস্যময় পৃথিবীর অজানা তথ্য
মাঝ সমুদ্র এটি হচ্ছে পৃথিবীর অন্যতম বিচ্ছিন্নতম লাইট হাউজ !
ত্রিদ্রাঙ্গভিটি (Tridrangaviti) লাইট হাউজ।
আইসল্যান্ডের দক্ষিণ-পশ্চিম উপকূল থেকে 4.5 মাইল দূরে ভেস্টমানেজার দ্বীপপুঞ্জে পাথরের উপর অবস্থিত একটি বাতিঘর , যা প্রায়শই বিশ্বের সবচেয়ে বিচ্ছিন্ন বাতিঘর হিসাবে বর্ণনা করা হয়।
ত্রিদ্রাঙ্গভিটি, লাইট হাউজে শুধুমাত্র হেলিকপ্টার দ্বারা প্রবেশযোগ্য।
লাইট হাউস টি, সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে 110 ফুট উপরে অবস্থিত।
বাতিঘর বা লাইট হাউজ হচ্ছে এমন এক ধরনের সুউচ্চ মিনার আকৃতির দালান যা থেকে বিশেষ ব্যবস্থায় আলো ফেলে সমুদ্রের জাহাজের নাবিকদের দিক নির্দেশনা দেয়া হয় এবং সেই সাথে সমুদ্রের অগভীর অঞ্চল সম্পর্কে নাবিকদের সতর্ক করতে বাতিঘর ব্যবহার করা হয়।
Photographer: Ernie Seberg
Source: Wikipedia
অজানা তথ্য ও রহস্য
"নরকের দরজা" নামে খ্যাত ইথিওপিয়ার ডানাকিল ডিপ্রেশন পৃথিবীর সবচেয়ে গরম অঞ্চল। ২০০কি.মি. দৈর্ঘ্য এবং ৫০ কি.মি. প্রস্থবিশিষ্ট ডানাকিল ডিপ্রেশনে গ্রীষ্মকালে ৪৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে ৫৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা থাকে।শীককালে ৩৫ ডিগ্রী থেকে ৪৯ ডিগ্রী পর্যন্ত হয়।এখানে সারা বছর বৃষ্টিপাত হয় না বললেই চলে। এর ফলে সেখানে উদ্ভিদ এবং প্রাণীদের জন্য টিকে থাকা দুষ্কর।
তিনটি মহাদেশের টেকটোনিক প্লেট এই অঞ্চলে সংঘর্ষ লাগায় এখানে তৈরী হয়েছে আগ্নেয়গিরি। এখানের তাপমাত্রা এতো বেশি যে পানিও ফুটতে দেখা যায়। অনুর্বর এবং পৃথিবীর সবচেয়ে নিচু জায়গাটিতে আণুবীক্ষণিক জীব ছাড়া অন্য জীব বৈচিত্র্য নেই বললেই চলে।
ইতিহাসের অজানা তথ্য
মাত্র ২৭ হাজার বর্গমাইলের দেশ হলেও জর্জিয়াতে রয়েছে অনেক অনেক অসাধারণ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের উৎস, যা পৃথিবীর অন্য জায়গাতে বিরল। এর ককেশাস পর্বতমালার দক্ষিণের ঢাল বেয়ে উৎপন্ন হওয়া আরাগভি নদী এ স্থানে এসে দুই অংশে বিভক্ত হয়েছে। সাদা অংশের নাম ‘টেটরি আরাগভি’ বা ‘হোয়াইট আরাগভি’ এবং কালো অংশের নাম ‘শাভি আরাগভি’ বা ‘ব্ল্যাক আরাগভি’। নদীর তলদেশে স্যান্ডস্টোন থেকে শুরু করে স্লেট ও চুনাপাথরের উপস্থিতি আরাগভি নদীর দুই অংশকে দুই ভিন্ন বর্ণে বিভক্ত করেছে। মজার বিষয় হচ্ছে, আরাগভি নদীর এ দুই অংশের জলপ্রবাহ কখনও একে অপরের সাথে মিলিত হয় না। সব সময় দুই রঙের দুইটি ভিন্ন স্তর গঠনের মাধ্যমে স্বতন্ত্রভাবে তারা প্রবাহিত হয়।
(Black and White Aragvi Rivers that do not mix in Georgia YouTube · LNNA)
জানা অজানা
এই ব্যাক্তিকে চেনেন?
এই ব্যাক্তির নাম এডওয়ার্ড মরড্রের্ক,যিনি ১৯ শতকে পৃথিবীর মুখ দেখেছিলেন। কিন্তু সবার মতো তার মুখ একটি ছিলোনা,বরং উভয় দিকে মাথার সামনে ও পিছনের দিকে ছিলো।তাঁর মুখ ছিলো দুইটি, ওনার ধারণা ছিলো তার অন্য মুখটি ছিলো শয়তানের মুখ।
কারন,সেটি নাকি রাতের বেলায় ঘুমোতে দিতো না,কানের কাছে ফিস ফিস করতো। তাঁর কোনো নিয়ন্ত্রণ ছিলোনা সে মুখের উপর।
অনেক সুত্র অনুযায়ী, অবাঞ্ছিত মুখটি খাওয়া দাওয়া করতে পারতো না।
এডওয়ার্ড যখন খুশি থাকতেন,তখন অন্য মুখটি নাকি কাঁদতো,আর তিনি যখন কাঁদতেন তখন অন্যটি আনন্দে হাসতো।।
তার মানে আবেগ অনুভুতি সম্পুর্ন বিপরীত।
=>কি মারাত্মক তাই না??
এতে তিনি অতিষ্ট হয়ে অনেক ডাক্টারকে অস্ত্র পচার করে তার অন্য মাথাটি কেটে ফেলার অনুরোধ করেন, কিন্তুু কেউ সাহস করেনি।
সব শেষ তিনি প্রচন্ড ডিপ্রেশনে ভুগে মাত্র ২৩-বছর বয়সে আত্মহত্যা করেন।।
সোর্স- Lethbridge News Now
রয়েল বেঙ্গল টাইগারের সম্পর্কে কিছু-তথ্য-জানা অজানা খবর | জানা অজানা রহস্য ২০২৫