সুন্দরবনের বাঘের বৈশিষ্ট্য
সুন্দরবনের বাঘ একদিনে আনুমানিক ৬০ কেজি হরিণের মাংস খায়,যার বাজার দর আনুমানিক একলক্ষ বিশ হাজার টাকা, অথচ বাঘের কোন ইনকাম নাই, কোনো চিন্তাও নাই।
কিন্তু আপনি ভাত খান ২৫০ গ্রাম!
তার জন্য আপনি চুরি করেন,সুদ খান,ঘুষ খান,অন্যের হক নষ্ট করেন। আরো কত কী...
আপনার একাউন্টে অনেক টাকা,আপনার শরীরে অনেক রোগ,আপনার সন্তানেরা কথা শুনে না ,আপনার অনেক দুশ্চিন্তা।
বাঘ চিন্তা করে আজকে কি খাবো! আপনি চিন্তা করেন আগামি ২০ বছর কি খাবো….
বিজ্ঞানের জানা অজানা তথ্য
ক্ষুধা, ভয়, মৃত্যু ও প্রেম
একটা ফ্রেমেই নিহিত!
মা এবং শিশুর মায়ার
অমোঘ বন্ধন এর আর
নির্ভরতার ছবিটি
এক সেরা ছবি
হিসেবে পুরস্কৃত হয়েছে!
চিতাবাঘটি জাম্বিয়ার দক্ষিণ লুয়াংওয়া জাতীয় উদ্যানে একটি মা বানরকে হত্যা করে মুখে করে নিয়ে যাচ্ছে। বানরের ছোট্ট বাচ্চাটি তখনো তার মৃত মাকে আঁকড়ে ধরে আছে। ২০২২ সালে ছবিটি তুলেছেন স্পেনের চিত্রগ্রাহক ইগর আলতুনা। লন্ডনের ন্যাচারাল হিস্ট্রি মিউজিয়াম জনগণের ভোটের মাধ্যমে এই ছবিকে ওই বছরের সেরা পাঁচ ছবির একটি নির্বাচন করে। এই জগতে সন্তানের কাছে সবচেয়ে বড় নির্ভরতার জায়গা হচ্ছে তার মা!
জানা অজানা তথ্য
৬ দিনের চেষ্টায় ভারতের কর্ণাটকের জঙ্গলে তোলা হয়েছে ব্ল্যাক প্যান্থার এবং চিতাবাঘের অবিশ্বাস্য এই ছবিটি!
ছবিটি দেখে মনে হচ্ছে একটি চিতাবাঘ দাঁড়িয়ে আছে এবং পিছনে তার ছায়া পড়েছে৷ অবশ্য এটি আদতে এমন কিছু নয়। বরং এটি একটি চিতাবাঘ এবং ব্ল্যাক প্যান্থারের দুর্লভ ছবি।
=>মিথুন নামের এক ফটোগ্রাফার ছয় দিনের প্রচেষ্টায় ভারতের কর্ণাটকের কাবিনি সংরক্ষিত বনাঞ্চলে ছায়া নামের দুর্লভ ব্ল্যাক প্যান্থার এবং ক্লিওপেট্রা নামক চিতাবাঘের ছবিটি তোলেন৷
অবশ্য এখন নয় বরং ২০২০ সালের ছবি এটি। ফটোগ্রাফারের তথ্য অনুযায়ী ছবিটি তোলার সময় এই দম্পতির এক সাথে থাকার ৪ বছর পূর্ণ হয়েছিল৷
আসাধারণ একটি ছবি
From
বিশ্ব ও মহাকাশ
জানা অজানা
দিল্লির চিড়িয়াখানায় বাঘের থা*বায় নিহ*ত হওয়া সেই ব্যাক্তিটির ফরেনসিক রিপোর্ট বের হয়েছে। ফরেনসিক তথ্য মতে,বাঘ লোকটিকে মার*তে চায়নি।সে অপেক্ষা করছিল লোকটির সামনে তা ভিডিও ফুটেজেই দেখা গেছে। চারপাশের উৎসুক জনতা যখন বাঘটিকে লক্ষ্য করে ঢি"ল ছুটতে থাকে তখন বাঘটি উল্টো সে লোকটিকে বাঁচাতে ও নিজে বাঁচতে লোকটির ঘা*ড়ে কাম-ড় দিয়ে জনতা থেকে দূরে নিয়ে যায়। বাঘ সাধারণত তার বাচ্চাদের এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় সরাতে বাচ্চার ঘা*ড়ের চামড়ায় কাম*ড় দিয়ে নিয়ে যায়। কিন্তু সে বাঘটি জানতো না মানুষের ঘা*ড়ে তার বাচ্চার মত মোটা চা''মড়া নেই। তাই লোকটি ঘা"ড়ে কা"মড় খেয়ে মা''রা যায়। তবে ফরেনসিক তথ্য নিশ্চিত করেছে বাঘটি লোকটিকে মে"রে খাবার জন্য তার ঘা*ড়ে কা*মড় দেয় নি। বাঘের উদ্দেশ্য ছিল মহৎ।আমি বিশ্বাস করি পৃথিবীর সবচেয়ে হিং*স্র প্রাণী মা"নুষ। এ তথ্য যদি সঠিক হয় তবে আবারো তা প্রমাণিত হলো।